উপকূল ও সাগর
নীলাভ সমুদ্রের তলদেশ ওরিডু মালদ্বীপ
সমুদ্রতলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্যানেল আলোচনা আয়োজন করে মালদ্বীপের বাহা ফুলহাদু দ্বীপের নীলাভ সমুদ্রের তলদেশে ইতিহাস গড়ল ওরিডু মালদ্বীপ। প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পূর্তি উদযাপনে প্রতিষ্ঠানটি আয়োজন করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় পানির নিচের প্যানেল আলোচনা, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখায়।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সঙ্কেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এজন্য সমুদ্রবন্দরগুলোতে তিন নম্বর সঙ্কেত দেয়া হয়েছে।
কপোতাক্ষ নদের কয়রার বেড়িবাঁধে ধস, উৎকণ্ঠায় উপকূলবাসী
‘কয়রা সদর ইউনিয়নের হরিণখোলা নামক স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধের ভাঙনের বিষয়টি পাউবোর কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।’
পটুয়াখালীতে বেড়িবাঁধ ভেঙে ২০ গ্রাম প্লাবিত
বেড়িবাঁধ ভাঙার ফলে গলাচিপা, বাউফল, দশমিনা ও রাঙ্গাবালী উপজেলার বেড়িবাঁধহীন বিভিন্ন চরের হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
নিম্নচাপে বেড়েছে পানি, তলিয়ে গেছে সুন্দরবনের পর্যটনকেন্দ্র করমজল
‘করমজলে স্বাভাবিকের তুলনায় আড়াই ফুট পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে এখানকার বন্যপ্রাণীর তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। কারণ, বন্যপ্রাণীর যাতে ক্ষতি না হয় সেজন্য বনের অভ্যন্তরের বিভিন্ন জায়গা উঁচু টিলা করা রয়েছে। পানি বাড়লে বন্যপ্রাণীরা সেখানে আশ্রয় নিয়ে থাকে।’
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ : কক্সবাজারে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাত অব্যাহত
‘বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল রয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর ৩ নম্বর সর্তক সংকেত জারি করেছে। এ কারণে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নৌযান চলাচল করতে পারবে।’
আনোয়ারায় অরক্ষিত বেড়িবাঁধ, আতঙ্কে উপকূলবাসী
জুঁইদন্ডী ইউনিয়নের শঙ্খ নদের ভাঙন এলাকায় ইতোমধ্যে ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। বেড়িবাঁধ ভেঙে জোয়ারের পানি প্রবেশের খবরটি জানার সাথে সাথে নিয়োগপ্রাপ্ত ঠিকাদারকে দ্রুত সময়ের মধ্যে বাঁধ সংস্কারের জন্য বলা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার মধ্যে সাগরে মাছ ধরার মহোৎসব
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে মাছ ধরার মাছ এমন খবরের সত্যতা যাচাইয়ে রাঙ্গাবালীর উপজেলার সবচেয়ে বড় মৎস্য ঘাট খ্যাত চরমোন্তাজ স্লুইচ ঘাটে গেলে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
আগুনমুখা নদীর খপ্পরে চালিতাবুনিয়া : বিধ্বস্ত জনপদের আর্তনাদ
বর্তমানে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের বসবাস করা এই ইউনিয়নটির প্রায় তিনভাগের একভাগ জমি ইতোমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।