প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে উইকেটশূন্য ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। তবে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ১১ রানে ৩ উইকেট নেন তিনি। যার পুরস্কার পেতেও দেরি হয়নি।
বুধবার আইসিসির হালনাগাদ করা র্যাঙ্কিং থেকে মিলেছে সুখবর। দুই ধাপ এগিয়ে টি-টোয়েন্টি বোলার র্যাঙ্কিংয়ের আট নম্বরে উঠে এসেছেন তিনি। উন্নতি হয়েছে শেখ মেহেদী, রিশাদ হোসেন ও পারভেজ ইমনেরও।
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে একাদশে না থাকলেও শেষের দুই ম্যাচ খেলে ৪ উইকেট নেন শেখ মেহেদী। এমন পারফরম্যান্সে তিন ধাপ এগিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১৪ নম্বরে উঠে এসেছেন তিনি। এগিয়েছেন রিশাদ হোসেনও।
প্রথম ম্যাচে এক উইকেট নেয়া এই লেগ স্পিনার বিশ্রামে ছিলেন দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে। তবে শেষ ম্যাচে একাদশে ফিরেই নেন ৩ উইকেট। তাতে ৫ ধাপ এগিয়ে ১৯ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন রিশাদ।
পাঁচ ধাপ উন্নতি হয়েছে স্পিনার নাসুম আহমেদের। তিনি আছেন ২৫ নম্বরে। দুই ধাপ এগোনো তানজিম সাকিব ৩৫ নম্বরে উঠে এসেছেন। বাকিদের মাঝে আর সুখবর নেই। শরিফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ ১ ধাপ করে পিছিয়েছেন।
এদিকে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বড় লাফ দিয়েছেন পারভেজ ইমন। ২১ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ৩৮ নম্বরে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ১ রান করে আউট হলেও পরের দুটিতে যথাক্রমে ৪৩ ও ৩৩* রান করেছিলেন তিনি।
তবে এক ধাপ পিছিয়েছেন তানজিদ তামিম। শেষ ম্যাচে ৫৫ রানের অপরাজিত ঝকঝকে ইনিংস খেললেও প্রথম দুই ম্যাচের ব্যর্থতায় পিছিয়েছেন তিনি। আছেন ১৯ নম্বরে। যা ব্যাট হাতে বাংলাদেশের কারো সেরা অবস্থান।
৫ ধাপ উন্নতি করেছেন তাওহীদ হৃদয়, রয়েছেন ৪২ নম্বরে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৮৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। তবে ৯ ধাপ পিছিয়ে সাইফ হাসান নেমে গেছেন ৩৯ নম্বরে। আয়ারল্যান্ড সিরিজ ভালো যায়নি তার।
এদিকে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দারুণ এক ফিফটির পরও দুই ধাপ পিছিয়ে গেছেন অধিনায়ক লিটন দাস। তিনি আছেন ৪৪ নম্বরে।



