আগের ওভারে দারুণ একটা ক্যাচ লুফে নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। তবে শরিফুলের বলে শানাকার সেই ক্যাচ তালুবন্দি করার চেষ্টাই করেননি তিনি। তবে পরের ওভারে এসেই করেছেন প্রায়শ্চিত্ত।
উদ্বোধনী জুটিতে বড় সংগ্রহের ভিত পেয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আক্রমণাত্মক শুরু করেন পাথুম নিশানকা ও কুশল মেন্ডিস। হয়ে উঠেছিলেন ভয়ের কারণ।
পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ভাঙে জুটি, ততক্ষণে স্কোরবোর্ডে আসে ৪৪ রান। ১৫ বলে ২২ রান করা পাথুম নিশানকাকে ফিরিয়ে প্রথম উপলক্ষ এনে দেন তাসকিন আহমেদ।
এরপর আঘাত করেন শেখ মেহেদী। ৭.৪ ওভারে দলীয় ৫৮ রানের মাথায় ২৫ বলে ৩৪ করে ফেরেন কুশল মেন্ডিস। থিতু হয়ে যাওয়া দুই ওপেনার ফেরায় খানিকটা নির্ভার হয় বাংলাদেশ।
পরের আঘাতটাও করেন মেহেদী। এবার তার শিকার কামিল মিশারা, ১১ বলে ৫ রানে আউট হন তিনি। আর এরপরই দৃশ্যপটে আসেন মোস্তাফিজ। ফেরান কুশল পেরেরাকে (১৬)।
তবে দাসুন শানাকা জীবন পেয়ে হয়ে উঠেছেন বিধ্বংসী। পরের ওভারেই নাসুম আহমেদের থেকে আদায় করেন ১৭ রান। ১৬ ওভার শেষে লঙ্কানদের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৩০।
শানাকা ২১ বলে ৩৫ ও আসালাঙ্কা ৭ বলে ১৫ রানে মাঠে আছেন। অস্বাভাবিক কিছু না হলে বড়সড় পুঁজিই পেতে যাচ্ছে লঙ্কানরা।