ধর্ম ও দর্শন

কওমে সামূদের এই পরিণতি মানবইতিহাসে সতর্কবার্তা হিসেবে চিরস্মরণীয়। উন্নয়ন, শক্তি কিংবা সম্পদ কাউকে রক্ষা করতে পারে না, যদি ন্যায়-নীতি, সত্য এবং আল্লাহর নির্দেশনার প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়ে যায়।

যে ভূমিকে সবচেয়ে নিরাপদ ভাবি, তা-ই যখন কেঁপে ওঠে, তখন বোঝা যায় নিরঙ্কুশ ক্ষমতা কেবল আল্লাহর হাতে এবং প্রকৃত নিরাপত্তা কেবল তাঁরই কাছে।

‘পবিত্র কোরআনের অমৃত বাণী সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে আন্তর্জাতিক কিরাত সংস্থা বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।’

জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ ভারতের সভাপতি মাওলানা সাইয়েদ মাহমুদ মাদানী বলেন, আমার বাবা ফিদায়ে মিল্লাত মাওলানা সাইয়েদ আস‘আদ মাদানী রহ: ছিলেন দ্বীনের এক নিবেদিতপ্রাণ সৈনিক। ইসলাম, মুসলমান, দেশ ও উম্মাহর কল্যাণে তিনি সারাজীবন নিরলসভাবে কাজ করেছেন। নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে দিল্লির রাজপথে মিছিলও করেছেন।

‎সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের প্রেরিত প্রতিযোগীরা ইতোমধ্যে দেশে-বিদেশে অংশ নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছেন, যা বাংলাদেশের জন্য গৌরবের বিষয়।

আয়োজক কমিটি জানিয়েছে, খতমে নবুওয়তের পবিত্র আকিদা রক্ষায় বৈশ্বিক ঐক্যের এই সম্মেলনে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এক ঐতিহাসিক দৃশ্যে পরিণত হবে, ইনশাআল্লাহ।

বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মিসরের আল-আজহার মসজিদের ইমাম ও ক্বারী শায়খ ফাওযী আল-বারবারী আজহারী।

প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ দেশবাসীকে সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়ে দোয়া কামনা করেছেন।

দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে রাস্তার ঝাড়ুদার পর্যন্ত যে প্রবাসীদের টাকায় বেতন পায়, পৃথিবীর কোথাও তাদের মূল্যায়ন নেই।

‘মাহফিল-পরবর্তী শ্রোতার মধ্যে আমলি পরিবর্তন আসতে হবে, আচরণে ইসলামী আদর্শের প্রতিফলন ঘটতে হবে। সত্যবাদিতা, আমানতদারি, পরোপকার, নামাজ, রোজা ও সমাজকল্যাণের মাধ্যমে আল্লাহর আদেশ পালনের অঙ্গীকার নবায়ন করতে হবে। প্রকৃত মাহফিলের প্রভাব তখনই সার্থক হবে, যখন জীবনাদর্শ কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে গড়ে উঠবে।’

কওমে সামূদের এই পরিণতি মানবইতিহাসে সতর্কবার্তা হিসেবে চিরস্মরণীয়। উন্নয়ন, শক্তি কিংবা সম্পদ কাউকে রক্ষা করতে পারে না, যদি ন্যায়-নীতি, সত্য এবং আল্লাহর নির্দেশনার প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়ে যায়।

যে ভূমিকে সবচেয়ে নিরাপদ ভাবি, তা-ই যখন কেঁপে ওঠে, তখন বোঝা যায় নিরঙ্কুশ ক্ষমতা কেবল আল্লাহর হাতে এবং প্রকৃত নিরাপত্তা কেবল তাঁরই কাছে।

‘পবিত্র কোরআনের অমৃত বাণী সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে আন্তর্জাতিক কিরাত সংস্থা বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।’

জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ ভারতের সভাপতি মাওলানা সাইয়েদ মাহমুদ মাদানী বলেন, আমার বাবা ফিদায়ে মিল্লাত মাওলানা সাইয়েদ আস‘আদ মাদানী রহ: ছিলেন দ্বীনের এক নিবেদিতপ্রাণ সৈনিক। ইসলাম, মুসলমান, দেশ ও উম্মাহর কল্যাণে তিনি সারাজীবন নিরলসভাবে কাজ করেছেন। নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে দিল্লির রাজপথে মিছিলও করেছেন।

‎সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের প্রেরিত প্রতিযোগীরা ইতোমধ্যে দেশে-বিদেশে অংশ নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছেন, যা বাংলাদেশের জন্য গৌরবের বিষয়।

আয়োজক কমিটি জানিয়েছে, খতমে নবুওয়তের পবিত্র আকিদা রক্ষায় বৈশ্বিক ঐক্যের এই সম্মেলনে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এক ঐতিহাসিক দৃশ্যে পরিণত হবে, ইনশাআল্লাহ।

বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মিসরের আল-আজহার মসজিদের ইমাম ও ক্বারী শায়খ ফাওযী আল-বারবারী আজহারী।

প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ দেশবাসীকে সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়ে দোয়া কামনা করেছেন।

দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে রাস্তার ঝাড়ুদার পর্যন্ত যে প্রবাসীদের টাকায় বেতন পায়, পৃথিবীর কোথাও তাদের মূল্যায়ন নেই।

‘মাহফিল-পরবর্তী শ্রোতার মধ্যে আমলি পরিবর্তন আসতে হবে, আচরণে ইসলামী আদর্শের প্রতিফলন ঘটতে হবে। সত্যবাদিতা, আমানতদারি, পরোপকার, নামাজ, রোজা ও সমাজকল্যাণের মাধ্যমে আল্লাহর আদেশ পালনের অঙ্গীকার নবায়ন করতে হবে। প্রকৃত মাহফিলের প্রভাব তখনই সার্থক হবে, যখন জীবনাদর্শ কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে গড়ে উঠবে।’