আজকের পত্রিকা

চিকেনস নেক ঘিরে ভারতের  উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠক

চিকেনস নেক ঘিরে ভারতের উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠক

এই বৈঠকের পেছনে একটি বড় অপ্রকাশ্য প্রেক্ষাপট রয়েছে- বাংলাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড বিষয়ক ঘোষণা, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের উত্তাপ এবং সীমান্তসংলগ্ন অঞ্চলে রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কা। এসব বিষয় ভারতের দৃষ্টিতে চিকেনস নেক অঞ্চলের নিরাপত্তাকে আরো স্পর্শকাতর করে তুলেছে।

সব নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান

সব নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান

আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হবে উল্লেখ্য করে তাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি কারাগারে আছেন এবং তাকে ফিজিক্যালি আদালতে অ্যাটেন্ড করতে হয়। একই সাথে অ্যাপিলেট ডিভিশনের বিচারক, সিনিয়র মন্ত্রী এবং অন্যান্য পর্যায়ের আসামিরাও সশরীরে আদালতে নিয়মিত হাজিরা দেন। ফলে এই সেনাকর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো বিবেচনায় ভার্চুয়াল হাজিরার অনুমতি দেয়া অপ্রয়োজনীয়।

আইন না মেনে ভবন তৈরি করলে  তা ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে

আইন না মেনে ভবন তৈরি করলে তা ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে

পুরো বাংলাদেশের ভূমিকম্পের বিশেষ মানচিত্র তৈরি করে তা সবাইকে দিতে পারে। ইতোমধ্যে একটি জোনাল মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এসব মানচিত্র আরো বিস্তারিতভাবে চিহ্নিত করে কোন এলাকায় ভবনের উচ্চতা কত হতে পারে তা নির্দিষ্ট করে ভবন তৈরির সময় জনগণকে মানতে বাধ্য করতে পারে। কেউ নির্দেশ অমান্য করে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বেশি উচ্চতার ভবন তৈরি করলে তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে পারে।

বিএনপির শরিকরা আসন বণ্টনের সুরাহার অপেক্ষায়

বিএনপির শরিকরা আসন বণ্টনের সুরাহার অপেক্ষায়

দলীয় প্রার্থিতার পাশাপাশি জোটের জন্যও আসন রেখেছে বিএনপি। কিন্তু প্রায় এক মাস হতে চললেও ফাঁকা আসনগুলোতে কারো নাম ঘোষণা করা হয়নি। যদিও বিএনপির পক্ষ থেকে আগেই ইঙ্গিত দেয়া হয়েছিল যে, চলতি মাসের মধ্যেই ফাঁকা আসনগুলোতে কারা সম্ভাব্য প্রার্থী হবেন, তা জানিয়ে দেয়া হতে পারে। এমন অবস্থায় জোটের শরিকরা বিএনপির দিকে তাকিয়ে রয়েছেন।

নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি  নাগরিক অধিকারের হুমকি

নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি নাগরিক অধিকারের হুমকি

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও সমালোচকদের ওপর নজরদারি চালানোর বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরেই বিতর্কিত। সেই প্রেক্ষাপটেই এবার বিতর্কিত এই ব্যবস্থার আইনি কাঠামো সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের খসড়ায় ফোনে আড়িপাতার সার্বজনিক বৈধতা বাতিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে। নতুন প্রস্তাবে বলা হয়েছে- শুধুমাত্র নাগরিকের জীবনরক্ষা বা তাৎক্ষণিক বিপদের মতো বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালতের পূর্বানুমোদন নিয়ে সীমিত পরিসরে আড়িপাতা যাবে।

প্রতি গ্রাহক পাবেন সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা, বাকি টাকা দেয়া হবে পর্যায়ক্রমে

প্রতি গ্রাহক পাবেন সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা, বাকি টাকা দেয়া হবে পর্যায়ক্রমে

নতুন আইনে নির্ধারিত হয়েছে যেকোনো ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানি অবসায়িত হলে প্রথমে আমানত সুরক্ষা তহবিল থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে। এর বেশি আমানত থাকলে গ্রাহককে অবসায়ন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি উত্থাপন করতে হবে। প্রতিষ্ঠানটির সম্পদ বিক্রয় বা পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অতিরিক্ত অংশ ফেরতের ব্যবস্থা করা হবে। আমানতকারীদের একাধিক হিসাব থাকলে সবগুলো যোগ করে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত সুরক্ষা হিসাব করা হবে।

কাজ ফাঁকি দিয়ে এনসিটিবির  ১৬ কর্মকর্তার প্রমোদ বিলাস

কাজ ফাঁকি দিয়ে এনসিটিবির ১৬ কর্মকর্তার প্রমোদ বিলাস

অফিসিয়াল সব কাজ বাদ দিয়ে টাঙ্গাইলের একটি রিসোর্টে প্রমোদ বিলাসে আনন্দ উপভোগ করছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবির) ১৬ কর্মকর্তা। বেসরকারি একটি সংস্থার (এনজিও) অর্থায়নে কয়েক লাখ টাকা ব্যয় করে গতকাল রোববার এবং আজ সোমবার টানা দুই দিনের অফিসের সব কাজ বাদ দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা এই কর্মকর্তারা সবাই এখন মজেছেন আনন্দ বিনোদনে।

ডেঞ্জার জোন সিলেটে আতঙ্কে দিন কাটছে ২৫ লাখ মানুষের

ডেঞ্জার জোন সিলেটে আতঙ্কে দিন কাটছে ২৫ লাখ মানুষের

দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় থাকা স্থানীয় ফল্টগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠায় ভূমিকম্পের হার দ্রুত বাড়ছে। ভূতাত্ত্বিকভাবে ‘ডেঞ্জার জোন’-এ থাকা সিলেটে তাই বড় ধরনের দুর্যোগের ঝুঁঁকি ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে সিলেট নগরীতে যমদূতের মতো দাঁড়িয়ে থাকা ঝুঁকিপূর্ণ পুরনো ভবনগুলো বড় ধরনের আতঙ্ক তৈরি করেছে। বড় ভূমিকম্প হলে এসব ভবন ধসে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছেন নগরবিদ ও বিশেষজ্ঞরা।

পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ছে গ্রিক স্থাপত্য গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি

পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ছে গ্রিক স্থাপত্য গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি

গোবিন্দপুর ইউনিয়নে অবস্থিত গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি এবং জমিদারপুত্র মানব বাবুর বিশাল মাছের খামার জনপ্রিয়তার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিনই এখানে ভিড় করেন দেশী-বিদেশী পর্যটকরা। জমিদার বাড়ির শেষ বংশধর শ্রী মানবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চৌধুরী মানব বাবু এখনো বাড়িটিতে বসবাস করেন।