ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) শপথ নিয়েছেন সেবাস্তিয়ান লেকর্নু। ওই দিনেই সরকারবিরোধী আন্দোলনে তোলপাড় হয় পুরো দেশ।
এর আগে, সোমবার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে আস্থা ভোটে হেরে পদত্যাগ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু।
মধ্য-দক্ষিণপন্থী লেকর্নু ২০১৭ সালে দেশের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সাথে যোগ দেন। এর আগের সরকারে তিনি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন।
তবে তার সামনেও সেই একই চ্যালেঞ্জ রয়েছে। ফ্রান্সের বাজেট ঘাটতি বিশালাকার ধারণ করেছে। বাজেট ঘাটতির পরিমাণ জিডিপির প্রায় পাঁচ দশমিক আট শতাংশ। এটি ইউরোজোনে এই মুহূর্তে সব থেকে বড় অঙ্কের ঘাটতি। এছাড়াও তাকে একটি দ্বিধাবিভক্ত সংসদ চালাতে হবে।
আগামী ৭ অক্টোবর বাজেট পেশ হবে। তার আগে ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী যখন বাজেটের খসড়া বানাচ্ছেন, তখন হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় প্রতিবাদ করতে নেমেছেন। ‘ব্লকন তো’ বা ‘লেটস ব্লক এভরিথিং’ নামের এই প্রতিবাদ বিক্ষোভে ব্যাহত হয়েছে স্বাভাবিক জনজীবন।
সূত্র : ডয়চে ভেলে