ফ্যাক্টচেক
ভারতের ভিডিও বাংলাদেশের বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা শনাক্ত
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর ক্যাপশনে দাবি করা হয়, বাংলাদেশে মানুষ হত্যা করে গলায় রশি বেঁধে টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভিডিওটি আসলে ভারতের পশ্চিম বর্ধমান জেলার।
হাসিনার ২০১৮ সালের ভিডিও ‘সম্প্রতি দিল্লিতে প্রকাশ্যে’ বলে প্রচার : রিউমার স্ক্যানার
গত বছর থেকে ভারতীয় গণমাধ্যম এবং ভারত থেকে পরিচালিত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাশাপাশি দেশেও বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশকে জড়িয়ে অন্তর্বর্তী সরকার, সম্প্রতি খাগড়াছড়ি বিষয়ে, চব্বিশের আন্দোলনে অংশ নেয়া দল ও সংগঠনের বিরুদ্ধে গুজবসহ ভুয়া তথ্য প্রচারের হার বৃদ্ধি পেয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভুয়া তথ্য প্রচার শনাক্ত
প্রধান উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভুয়া তথ্য শনাক্ত করেছে পিআইবির ফ্যাক্টচেক টিম ‘বাংলাফ্যাক্ট’; গণমাধ্যমে ফটোকার্ড নকল করে প্রচারিত ‘ক্ষমতা হস্তান্তর’ সংক্রান্ত দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে নিশ্চিত করেছে তারা।
উত্তরাঞ্চলের বন্যার পুরোনো ছবি ছড়িয়ে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা শনাক্ত
সাম্প্রতিক ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করায় লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর ও নীলফামারী জেলার বিভিন্ন এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বিকৃত করে গুজব ছড়ানো শনাক্ত
গত ২৭ আগস্ট চীন সফর শেষে দেশে ফেরেন সেনাপ্রধান। এরপরই গুঞ্জন ওঠে, গোপনে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সাথে বৈঠক করেছেন সেনাপ্রধান।
ভিন্ন দেশের ভিডিও দিয়ে গুজব ছড়ানোর অপচেষ্টা শনাক্ত
ভিডিওটি বাংলাদেশের নয়, এটি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তের গত জুলাইয়ের। ওই সময় দেশ দু’টির সীমান্তে অবস্থিত ‘তা মোয়ান থম’ মন্দিরে কম্বোডিয়ার নাগরিকদের পরিদর্শন ঘিরে দু’দেশের সেনাদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ইন্দোনেশিয়ার ভিডিওকে খাগড়াছড়ির বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা
গত আগস্টের শেষ দিকে সেখানে চার বন্দিকে সরোং থেকে মাকাসারে স্থানান্তরের সময় এলাকাবাসীর সাথে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল ভিডিওটি সেই ঘটনারই।
খাগড়াছড়ির ঘটনা নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন শনাক্ত
খাগড়াছড়ির ঘটনা নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট। ‘হিন্দু-বৌদ্ধদের ওপর গুলির দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
ভারতের ভিডিওকে খাগড়াছড়ির বলে ছড়ানোর অপচেষ্টা শনাক্ত
ভিডিওটি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনার নয়। এটি ২০২৪ সালে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ঊনকোটি নামক স্থানে ধারণ করা হয়।