বিগত কয়েক দিনের মতো সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসেও সূচকের পতন হয়েছে পুঁজিবাজারে; কমেছে ঢাকা-চট্টগ্রামের সবকটি সূচক, বেশিভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম এবং লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪১ পয়েন্ট। বাকি দু’ সূচক শরীয়াহভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে আট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৭ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ৮৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২৩৭ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭২ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এ, বি এবং জেড-তিন ক্যাটাগরিতেই বেশিভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। বিশেষ করে লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির এ ক্যাটাগরিতে ২১৩ কোম্পানির মধ্যে ৪৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসই ব্লক মার্কেটে ৩৩ কোম্পানির ১৭ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। ফাইন ফুড সর্বোচ্চ পাঁচ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে সারা দিনে ২৭২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত দিন ছিল ২৮২ কোটি টাকা।
৯.৮৩ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং ৯.৬৫ শতাংশ দাম কমে তলানিতে এনসিসি ব্যাংক।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো পতনের ধারা বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক কমেছে ৪৯ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ২০৭ কোম্পানির মধ্যে ৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১১৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ১০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত দিন ছিল ১১ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ১৭ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ব্যাংক এশিয়া। ইউএনবি