বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার সবার জন্য উন্মুক্ত বলে জানিয়েছেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ক ও মিডিয়া সেলের অন্যতম সদস্য আতিকুর রহমান রুমন।
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাচ্যুত পলাতক ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা অতীতে এই শেরেবাংলা নগরে শহীদ জিয়ার মাজারে আমাদের নেতাকর্মীদের আসতে বাধা দিতো । এখানে এলেই বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে কারাগারে নেয়া হতো। আমরা নিরাপদে ঘরে ফিরতে পারতাম না। কিন্তু এখন আর আগের সেই অবস্থা নেই। আমরা চাই, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে সবাই আসুক। মাজার জিয়ারত করুক।’
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানী ঢাকার শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আতিকুর রহমান রুমন বলেন, ‘যতদিন নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে না আসে; ততদিন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর পক্ষ থেকে জিয়া উদ্যান রক্ষণাবেক্ষণ ও সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করা হবে।’
এর আগে, জিয়াউর রহমানের মাজার কমপ্লেক্স এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন অভিযান এবং জিয়া উদ্যানে ‘বিভিন্ন ফুলের চারা রোপণ’ ও উদ্যানের লেকে ‘শাপলা ফুলের চারা রোপণ’ করে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মোস্তফা-ই-জামান সেলিম, সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকছেদুল মোমিন মিথুন, জাতীয় প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য জাহিদুল ইসলাম রনি, ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য মাসুদ রানা লিটন, মো: মুস্তাকিম বিল্লাহ, শাকিল আহমেদ, ফরহাদ আলী সজীব, রুবেল আমিন, শাহাদাত হোসেন, কাতার বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক সাজু, ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক মোহাম্মদ আমির হোসেন, সদস্য সচিব মোহাম্মদ বাকি বিল্লাহ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাবেক সহ-সভাপতি জামিল হোসেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাসনাইন নাহিয়ান সজিব, হাসানুর রহমান, শেকৃবি ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক মশিউর রহমান মহান, ঢাকা কলেজ ছাত্রদল নেতা আব্দুল্লাহ আল মিসবাহ, শেকৃবি ছাত্রদল নেতা মেজবাহ উদ্দিন, আব্দুল্লাহ আল মারুফ, শোয়েব হাসান, অনিক হাসান, শাহরিয়ার হোসেন, মারুফ মেলিন ও বগুড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ সেতু, ঢাকা মহানগর যুবদলের নেতা মইনুল ইসলাম রনি, ফয়সাল হায়দার ও লিটন ফকির প্রমুখ।