আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের নিরাপত্তায় তাদের নামে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স এবং দেহরক্ষী নিয়োগে নীতিমালা জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
এর ফলে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীরা নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে যাচাই-বাছাইয়ে সব শর্ত পূরণ হলে তাকে অস্ত্র ও দেহরক্ষী রাখার অনুমতি দেবে সরকার।
তবে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের মেয়াদ থাকবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার তারিখ হতে পরবর্তী ১৫ দিন। এরপরে লাইসেন্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল বলে গণ্য হবে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এ নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে সরকার এ নীতিমালা প্রণয়ন ও জারি করেছে। বিবিসি



