সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আধুনিক ও সময়োপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সক্ষমতা অর্জন করে বর্তমান পৃথিবীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার জন্য সাঁজোয়া কোরের সকল সদস্যের প্রস্তুত থাকতে হবে।
এ সময় তিনি প্রত্যেক সদস্য ভবিষ্যতে দেশসেবায় অনন্য ভূমিকা পালন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরবর্তীকালে তিনি এসিসিএন্ডএস-এ বৃক্ষরোপণ ও অধিনায়কগণের সাথে আলোকচিত্রে অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার বগুড়া সেনানিবাসে আর্মার্ড কোর সেন্টার অ্যান্ড স্কুল (এসিসিঅ্যান্ডএস) সাঁজোয়া কোরের বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধানএসব কথা বলেন।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সেনাপ্রধান সম্মেলনে উপস্থিত সাঁজোয়া কোরের ইউনিটগুলোর অধিনায়কগণ এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশে কোরের তথা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উন্নয়নকল্পে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি সাঁজোয়া কোরের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং মাতৃভূমির সেবায় সাঁজোয়া কোরের অবদানের কথা উল্লেখ করেন।
আইএসপিআর জানায়, অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। সেনাপ্রধান এসিসিঅ্যান্ডএস এ পৌঁছালে তাকে জিওসি আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, সাঁজোয়া কোরের কর্নেল কমান্ড্যান্ট, জিওসি ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বগুড়া এরিয়া এবং কমান্ড্যান্ট এসিসিঅ্যান্ডএস অভ্যর্থনা জানান।
অনুষ্ঠানে জিওসি আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, সাঁজোয়া কোর এর কর্নেল কমান্ড্যান্ট, ডিজি এনএসআই, অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল, জিওসি ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বগুড়া এরিয়া, সেনাসদরের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ, কমান্ড্যান্ট এসিসিঅ্যান্ডএস, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া ব্রিগেডসহ সকল সাঁজোয়া ইউনিটগুলোর অধিনায়কগণ এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।



