ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় যদি কোনো প্রার্থী মিথ্যা তথ্য দেয় তাহলে সেটার ব্যাপারে তদন্ত করে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আরো সুনির্দিষ্টভাবে আরপিওতে সন্নিবেশ করা হয়েছে। মিথ্যা তথ্য যদি হয় তাহলে তদন্ত করে প্রয়োজনে তার ক্যান্ডিডেচার ক্যান্সেল করা হবে এবং নির্বাচিত এমপি হলেও তার পদ চলে যেতে পারে।
সোমবার রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে ইসির নবম সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো: সানাউল্লাহ (অব:) এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘হলফনামায় যদি মিথ্যা তথ্য দেয় তাহলে সেটার ব্যাপারে তদন্ত করে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আরো সুনির্দিষ্টভাবে আরপিওতে সন্নিবেশ করা হয়েছে।’
এই সময় কালটা হবে যে অফিসের জন্য উনি নির্বাচন করছেন। সেই অফিসের মেয়াদকাল পর্যন্ত হবে। এরপর স্বাভাবিকভাবে ফৌজদারী মামলা অন্যভাবে হতে পারে। এমপি নির্বাচিত হলেও (৫ বছর মেয়াদে) এই সময়কালে যদি হলফনামায় কোনো ধরনের অত্যুক্তি, বিচ্যুতি, মিথ্যা তথ্য যদি হয় তাহলে তদন্ত করে রিকল করে প্রয়োজনে তার ক্যান্ডিডেচার ক্যান্সেল করা হবে এবং নির্বাচিত এমপি হলেও আইনের আওতায় আসতে পারেন এবং তার পদ চলে যেতে পারে। তবে এই পাঁচ বছরের পরে তা নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ারের মধ্যে থাকবে না।