বরিশালের উজিরপুরে প্রায় তিন বছর পর ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নৌকাবাইচটি উপভোগ করার জন্য নদীর দু’ধারে লক্ষাধিক মানুষ আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার শিকারপুর শেরে বাংলা ডিগ্রি কলেজ থেকে মেজর এমএ জলিল সেতু পর্যন্ত এ নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি ছিলেন বরিশাল জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।
তিনি জানান, ‘নৌকাবাইচ গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য বহন করে। উৎসবমুখর পরিবেশে উজিরপুরবাসীকে নির্মল বিনোদন উপভোগের সুযোগ করে দেয়ার লক্ষ্যে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।’
উজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: আলী সুজার সভাপতিত্বে নৌকাবাইচ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল পুলিশ সুপার মো: শরিফ উদ্দীন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের জনশিক্ষা বিভাগের কীপার আসমা ফেরদৌসি।
নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নানা রঙের সাজানো নৌকা নিয়ে ঢোল আর বাদ্য যন্ত্রের তালে তালে ৬টি দল নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে মাদারীপুর রাজৈরের অমল সরকারের শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের দল। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে কোটালীপাড়ার সনাতন বিশ্বাসের সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর এম এ জলিলের দল, তৃতীয় স্থান অধিকার করে গোপালগঞ্জের মিস্টার লাজরেষ্ট ফলিয়ার জুলাই শহীদের দল।
প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে প্রথম পুরস্কার হিসেবে ৩০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কারে ২০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কারে ১০ হাজার টাকা দেন।
এদিকে নৌকাবাইচে সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে উজিরপুর মডেল থানা পুলিশ ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যদের ব্যাপক তৎপর থাকতে দেখা যায়।
উজিরপুরে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা
রবিউল ইসলাম, উজিরপুর (বরিশাল)
বরিশালের উজিরপুরে প্রায় তিন বছর পর ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নৌকাবাইচটি উপভোগ করার জন্য নদীর দু’ধারে লক্ষাধিক মানুষ আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার শিকারপুর শেরে বাংলা ডিগ্রি কলেজ থেকে মেজর এমএ জলিল সেতু পর্যন্ত এ নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি ছিলেন বরিশাল জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।
তিনি জানান, ‘নৌকাবাইচ গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য বহন করে। উৎসবমুখর পরিবেশে উজিরপুরবাসীকে নির্মল বিনোদন উপভোগের সুযোগ করে দেয়ার লক্ষ্যে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।’
উজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: আলী সুজার সভাপতিত্বে নৌকাবাইচ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল পুলিশ সুপার মো: শরিফ উদ্দীন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের জনশিক্ষা বিভাগের কীপার আসমা ফেরদৌসি।
নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নানা রঙের সাজানো নৌকা নিয়ে ঢোল আর বাদ্য যন্ত্রের তালে তালে ৬টি দল নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে মাদারীপুর রাজৈরের অমল সরকারের শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের দল। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে কোটালীপাড়ার সনাতন বিশ্বাসের সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর এম এ জলিলের দল, তৃতীয় স্থান অধিকার করে গোপালগঞ্জের মিস্টার লাজরেষ্ট ফলিয়ার জুলাই শহীদের দল।
প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে প্রথম পুরস্কার হিসেবে ৩০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কারে ২০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কারে ১০ হাজার টাকা দেন।
এদিকে নৌকাবাইচে সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে উজিরপুর মডেল থানা পুলিশ ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যদের ব্যাপক তৎপর থাকতে দেখা যায়।
উজিরপুরে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা
রবিউল ইসলাম, উজিরপুর (বরিশাল)
বরিশালের উজিরপুরে প্রায় তিন বছর পর ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নৌকাবাইচটি উপভোগ করার জন্য নদীর দু’ধারে লক্ষাধিক মানুষ আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার শিকারপুর শেরে বাংলা ডিগ্রি কলেজ থেকে মেজর এমএ জলিল সেতু পর্যন্ত এ নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি ছিলেন বরিশাল জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।
তিনি জানান, ‘নৌকাবাইচ গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য বহন করে। উৎসবমুখর পরিবেশে উজিরপুরবাসীকে নির্মল বিনোদন উপভোগের সুযোগ করে দেয়ার লক্ষ্যে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।’
উজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: আলী সুজার সভাপতিত্বে নৌকাবাইচ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল পুলিশ সুপার মো: শরিফ উদ্দীন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের জনশিক্ষা বিভাগের কীপার আসমা ফেরদৌসি।
নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নানা রঙের সাজানো নৌকা নিয়ে ঢোল আর বাদ্য যন্ত্রের তালে তালে ৬টি দল নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে মাদারীপুর রাজৈরের অমল সরকারের শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের দল। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে কোটালীপাড়ার সনাতন বিশ্বাসের সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর এম এ জলিলের দল, তৃতীয় স্থান অধিকার করে গোপালগঞ্জের মিস্টার লাজরেষ্ট ফলিয়ার জুলাই শহীদের দল।
প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে প্রথম পুরস্কার হিসেবে ৩০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কারে ২০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কারে ১০ হাজার টাকা দেন।
এদিকে নৌকাবাইচে সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে উজিরপুর মডেল থানা পুলিশ ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যদের ব্যাপক তৎপর থাকতে দেখা যায়।



