অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে যে কালো আইন করে গেছেন তার ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টি বিদ্যমান রয়েছে। বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে জুলাইয়ে যে গণহত্যা চালিয়েছে এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ও পরিতাপের বিষয়। যারা এ গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের যদি বাংলার মাটিতে বিচার না হয় তাহলে জুলাই-আগস্টে নিহতদের রুহ কষ্ট পাবে।’
শুক্রবার (৯ মে) বিকেলে শৈলকুপার নতুন বাজারে ব্যবসায়ীদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শৈলকুপা বণিক সমিতির আয়োজনে সমিতির সভাপতি মো: আবু সাঈদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো: আবুল হোসেন। এছাড়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ওয়ালিদ হাসান পিকুল, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও শৈলকুপা ইটভাটা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো: ওসমান আলী বিশ্বাস, পৌর বিএনপির সভাপতি আবু তালেব মিয়া, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ূন বাবর ফিরোজ, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: সেলিম রেজা ঠান্ডু, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান বাবলু, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি রাকিবুল হাসান দিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক মুস্তাফিজুর রহমান তুর্কি, পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি এ টি এম শহীদুল ইসলাম বাবু, সহ-সাধারণ সম্পাদক মো: নজির উদ্দিন ভল্টা, শৈলকুপা নাগরিক কমিটির সভাপতি সাবেক অধ্যাপক আ: মজিদ বক্তব্য রাখেন।
এ সময় ঝিনাইদহ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মো: মোয়াজ্জেম হোসেন, ঝিনাইদহ জেলা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি বাদশা আলম, কবিরপুর বাজার দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো: আবুল কালাম, লাঙ্গলবাঁধ বাজার দোকান মালিক সমিতির সভাপতি শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বদরুল আলম হিরোকসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন শৈলকুপা বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান।
এ সময় ব্যবসায়ীরা বলেন, বিগত ২০ বছরে শৈলকুপা উপজেলার হাটবাজারের কোনো উন্নয়ন হয়নি। নতুন করে হাট বাজার উন্নয়নের দাবি জানান তারা।