জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, উন্নত, শান্তিপূর্ণ ও সম্প্রীতির ফটিকছড়ি গড়ে তুলতে গণমানুষের ঐক্যই হচ্ছে সবচেয়ে বড় শক্তি। ন্যায় ও সুবিচারের প্রতীক দাঁড়িপাল্লার বিজয়ের মাধ্যমেই জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করা সম্ভব। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গীকার হচ্ছে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা, সমাজে নৈতিকতা ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিত করা।
সোমবার রাতে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে চট্টগ্রাম শহরে বসবাসরত ফটিকছড়িবাসীর উদ্যোগে আয়োজিত প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যক্ষ ড. মাওলানা সাইয়্যেদ মোহাম্মদ আবু নোমানের সভাপতিত্বে অ্যাডভোকেট ইসমাইল গণি, এজাহার মিয়া ও মো: শহিদুল্লাহ তালুকদারে যৌথ সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরীর আমির মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা আমির আলাউদ্দীন সিকদার, চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারি ও চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব গোলাম হোসেন, খাগড়াছড়ি জেলা আমির অধ্যাপক আব্দুল মোমেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সেক্রেটারি আব্দুল জব্বার।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব গোলাম মাওলা, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো: ইউসুফ মো: এস এম কামাল হোসেন, ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের সভাপতি তানজীর হোসেন জুয়েল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইমুনুল ইসলাম মামুন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সভাপতি শওকত আলী, চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের সাংগঠনিক সম্পাদক খুররম মুরাদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক শওকত হোসেন, ফটিকছড়ি বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতা অধ্যক্ষ সুপ্রিয় মহাতেরো বড়ভান্ত, বৌদ্ধ কল্যাণ সমিতির সভাপতি স্বজল বড়ুয়া, শিক্ষক সাধন চন্দ্র বড়ুয়া, ফটিকছড়ি থানা সাবেক আমির নাজিম উদ্দীন সিকদার, ফটিকছড়ি উপজেলা আমির নাজিম উদ্দিন ইমু, ভূজপুর থানা আমির অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম, জনতা ব্যাংকের সাবেক জিএম মো: হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট আলমগীর মো: ইউনুস, ফটিকছড়ি উপজেলা সেক্রেটারি মাওলানা ইউসুফ বিন সিরাজ, জামায়াত নেতা আব্দুল রহিম, মাওলানা মামুনুর রশীদ নুরী, হেফাজত নেতা আজগর সালেহীন, জামায়াত নেতা মন্জুর মোরশেদ প্রমুখ।
সমাবেশে চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন পেশাজীবী, ফটিকছড়ির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা ফটিকছড়ির সার্বিক অগ্রগতি ও রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধির ও আগামী নির্বাচনী কার্যক্রমসহ প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।



