জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো: মোখলেস-উর-রহমান বলেছেন, ‘সাদা পাথর লুট নয়, হরিলুট হয়েছে। এ লুটের সাথে যারাই জড়িত ছিল সে যত বড় দলের কিংবা প্রশাসনেরই হোক না কেন কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
শুক্রবার (২২ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর এলাকা পরিদর্শনে এসে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মোখলেস-উর-রহমান বলেন, ‘সাদা পাথরের এতো কাছে বিজিবি ক্যাম্প থাকার পরেও কিভাবে পাথর লুট হলো? এর দায় বাহিনীটি এড়াতে পারে না। সাদা পাথর ২৪ ঘণ্টা সিসি ক্যামেরার আওতায় রাখার ব্যবস্থা করা হবে। সিলেটে যে কয়টি পর্যটন কেন্দ্র আছে সেগুলোকে প্যাকেজ করে পর্যটনকে প্রমোট করা হবে।‘
মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দলে আরো উপস্থিত ছিলেন খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব সাইফুল ইসলাম, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো: রেজা-উন-নবী, সিলেটের জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলমসহ অন্য কর্মকর্তারা।
জানা যায়, সাদা পাথর লুটের ঘটনায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঁচ সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে মাঠপর্যায়ে পরিদর্শনে আসে ওই প্রতিনিধি দল।