শায়েস্তাগঞ্জে শীতবস্ত্র বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে
- শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) সংবাদদাতা
- ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৫
সারাদেশের মতো হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলাতেও জেঁকে বসেছে তীব্র শীত। পৌষের মাঝামাঝিতে শীত কাঁপন ধরাবে এটাই স্বাভাবিক। তবে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এবার শীতের আগমন কিছুটা বিলম্বিত হলেও তীব্রতা কিন্তু কমেনি বরং বেড়েছে।
শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় শীতের হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে, এর সাথে পাল্লা দিয়ে বিক্রি হচ্ছে নতুন পুরাতন শীতবস্ত্র। ইতোমধ্যেই নামিদামি বিপণি বিতানের পাশাপাশি ফুটপাতের অস্থায়ী দোকানগুলোতেও শীতবস্ত্র বিক্রির ধুম পড়েছে। বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতির কারণে দ্রব্যমূল্যের অপ্রতিরোধ্য ঊর্ধ্বগতির প্রভাব পড়েছে নতুন-পুরাতন শীতবস্ত্রে।
প্রসঙ্গত কারণেই এবার শীতবস্ত্র কেনাকাটায় সবাই মূল্য ও সাধ্যের মধ্যে সমীকরণ করার চেষ্টা করছেন।
বুধবার সরজমিনে দেখা গেছে, শায়েস্তাগঞ্জ পৌর এলাকার ফুটপাতে, সড়কের পাশে, নতুনব্রিজ এলাকার গোল চত্বরে ও পরিত্যক্ত রেল লাইনের উপরে বাহারি রঙের ও ডিজাইনের নতুন-পুরাতন শীতবস্ত্রের ঝুড়ি সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা।
আলাপকালে পুরাতন বস্ত্র ব্যবসায়ী ফজলু বলেন, শীত পড়ার সাথে শীতবস্ত্র বিক্রি বেড়েছে। অন্যান্য বছরের তুলনায় শীত যেহেতু বাড়ছে, সেহেতু বিক্রি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গেল বছরের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি হলেও বিক্রি কমেনি।
শীতবস্ত্র কিনতে আসা হুমায়ুন বলেন, প্রত্যেক বছরই শীতের কাপড় কিনতে হয়, এ বছরও কিনতে হবে। তবে এখনো কেনা হয়নি, দাম যাই হোক দেখে শুনে কিনে নেবো।
এছাড়াও শীতবস্ত্র কিনতে আসা কারখানা নারী শ্রমিক রেহানা বেগম বলেন, অস্থায়ী দোকানে শীতের কাপড় কিনতে এসেছি। তবে গত বছরের তুলনায় দাম একটু বেশি। গত বছর যে কাপড় এক শ’ টাকায় বিক্রি হয়েছে তা এ বছর দুই শ’ টাকা চায়। তবে দামাদামী করলে দেড় শ’ টাকায় কেনা যাবে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা