২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

যদি তাদের বিবেক বলে কিছু থেকে থাকে

যদি তাদের বিবেক বলে কিছু থেকে থাকে - নয়া দিগন্ত

অভিজ্ঞতা, অভিজ্ঞানসঞ্জাত গুণীজনদের একটি বাক্য সম্প্রতি আবার অনেকের মুখে মুখে ফিরছে। বহুল উচ্চারিত বাক্যটির সারকথা হচ্ছে, কোনো অর্জন, মুক্তি বা স্বাধীনতা, যে নামেই তাকে অভিহিত করা হোক না কেন, তাকে পেতে দুঃখকষ্ট পোহাতে ও আন্দোলন-সংগ্রাম বা যুদ্ধ করতে হয়। মুক্তির এই আন্দোলন-সংগ্রাম অবশ্যই মহৎ কাজ। তার জন্য ত্যাগ-তিতীক্ষার দরকার হয়, দরকার হয় অনেকের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের। যাদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে মুক্তির সূর্য ওঠে তাদের মূল্য পরিশোধের অতীত। তারা প্রাতঃস্মরণীয়। তাদেরকে কখনো অর্থ দিয়ে মূল্যায়ন করা যায় না। গুণীজনদের উচ্চারিত বাক্যের এটি প্রথমাংশ। তার দ্বিতীয়াংশের কথাটি হচ্ছে, সেই অর্জন ধরে রাখা, সংহত করা। অর্জিত সেই সোনালি ফসল সবার ঘরে পৌঁছে দেয়ার কাজটি শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, অনেক বেশি কষ্টসাধ্য। সে জন্য ধৈর্যধারণ ও পরিশ্রম করা অপরিহার্য। এখানে যদি ব্যর্থতা আসে, তবে সে কষ্টার্জিত অর্জনের জন্য যত দুঃখকষ্ট, ত্যাগ, বিসর্জন ও সর্বোচ্চ আত্মত্যাগসহ সব কিছুই যে কেবল ব্যর্থ হবে তাই না, যারা প্রাণ দিয়ে গেছে, তাদের সে আমানতের খেয়ানত করা হবে । যাদের হাত থেকে সাফল্য ছিনিয়ে আনা হয়েছে, সেই পতিত শক্তি আরো মরিয়া হয়ে প্রতিক্রিয়াস্বরূপ, অতীতের চেয়ে আরো প্রচণ্ডভাবে প্রত্যাঘাত করবে। সব অর্জনকে ধ্বংস করে ধুলায় মিশিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবে। যারা অর্জিত সাফল্যের জন্য যুদ্ধসংগ্রাম করেছে সেই যোদ্ধাদের এবং তাদের প্রতি যারা সহমর্মিতা প্রকাশ ও সহযোগিতা করেছে তাদের একজনকেও সেই পতিত ভয়ঙ্কর দানবগোষ্ঠী তখন রেহাই দেবে না।

সবাইকে নিধন, নির্বংশ করবে। এমনকি এ দেশের জাতীয় সত্তা ও স্বাতন্ত্র্যকে মুছে দেয়ার চেষ্টা করবে। এটি কোনো আশঙ্কা নয় বা ভীতি সৃষ্টির প্রয়াসও নয়। ইতিহাস বলে অতীতের প্রতিবিপ্লবীরা এমন কর্মকাণ্ডই করেছিল। বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার পর, বিপ্লবী যোদ্ধাদের ও তাদের সহযোগী সমর্থকদের সামান্য ত্রুটিজনিত ছিদ্র পথ দিয়ে পতিত শক্তি সূচ হয়ে অনুপ্রবেশ করে ফাল হয়ে বের হয়ে যাওয়ার সময় সব তছনছ করে দেয়। এ থেকে জাতির এখন শিক্ষা নেয়ার প্রয়োজন। ভারত এখন বাংলাদেশ নিয়ে যা করছে এটিই তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। এতকাল হাসিনা সরকার দিয়ে থুয়ে চলেছে বিধায় তারা নীরব ছিল। সে জন্য একসাথে শিখতে হবে নিজেদের নিয়ে নিজেরা নতুন চলার পথ রচনা করতে হবে।

এই জনপদের ছাত্র-জনতা যে অবস্মরণীয় বিপ্লব ঘটিয়েছে তাকে দ্রুত সংহত এবং ইম্পাত মজবুত করা এখন সময়ের দাবি। বাংলাদেশের সেই বিপ্লবীদের ও তাদের সমর্থনকারীদের হুঁশিয়ার থাকা, ঐক্য অটুট রাখতে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে হবে। সব ভুল বোঝাবুঝির ঊর্ধ্বে উঠতে হবে, ভেদাভেদ ভুলতে হবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের দিয়ে পৃথিবীতে কখনোই কোনো মহৎ কাজ হয়নি। এ জন্যই বলা হয়, বুদ্ধিহীন বন্ধুর চেয়ে বুদ্ধিমান শত্রু ভালো। বিপ্লব-পরবর্তী এ সময়ে চোখ কান খোলা রাখা জরুরি। বোধ বিবেচনাকে শাণিত করে তুলতে হবে। ভুললে চলবে না, প্রতিবিপ্লবীদের বিষবৃক্ষ এখনো বিদ্যমান। তারা নাড়াচাড়া শুরু করেছে। তাদের নেতা, পাতি নেতাদের মধ্যে অনেকেই পালিয়েছে বটে কিন্তু তাদের কেউ হাল ছেড়ে বসে নেই। তবে তাদের এ দেশে স্বরূপে ফেরা এখনই সম্ভব নয়। বাইরে বসে অপকর্ম করার নানান ব্যবস্থাপত্র দেশে লুকিয়ে থাকা সব অনুচরের হাতে পৌঁছে দেয়া তেমন কোনো কঠিন নয়। সেই অনুচরদের বড় কিছু করা সম্ভব না হলেও দেশে শান্তি স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টাকে বিঘ্নিত করার আপ্রাণ চেষ্টা করবে। সব ক্ষেত্রে ব্যত্যয় সৃষ্টি করা খুব কঠিন কাজ নয়। ছিটেফোঁটা আলামত এখন পানিতে বুদবুদের মতো ভেসে ওঠার চেষ্টা করছে। পতিত শক্তির বন্ধু-বান্ধরাও নানা গুজব ছড়িয়ে পানি ঘোলা করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এসব মোকাবেলার জন্য ধীরস্থির থাকা, নিজেদের মধ্যে সংহতি বজায় রাখা, পরামর্শের ভিত্তিতে কাজ করা, বোধ্যাদের সাথে মতবিনিময় করা, কিছু সময়ের জন্য ধৈর্যধারণ করা এখন অনেকটা ফরজতুল্য। বিপ্লব-উত্তর এ সময়ের জন্য এটাই হবে সবচেয়ে উত্তম পদক্ষেপ।

প্রতিবিপ্লবীদের বন্ধু-বান্ধব বা মিত্ররা তাদের সুহৃদের পুনর্বাসনের জন্য প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠেছে। দেশকে পানিতে ভাসানোর চেষ্টা শুরু হয়ে গেছে। যার জ্বলন্ত উদাহরণ ফেনীসহ আরো আট জেলায় ভয়াবহ বন্যা যা অদৃষ্টপূর্ব। বিগত দিনে কখনোই এমনটি দেখা যায়নি। ফেনী অপর দিকে সীমান্তের ওপারে ভারত তাদের ভিন্ন ব্যারাজের কয়েকটি গেট খুলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। সে জন্য এমন ভয়াবহ বন্যা। এ মুহূর্তে ত্রাণের কাজটি অগ্রাধিকার অবশ্যই পাবে। এখন রাষ্ট্রীয় কোষাগার প্রায় শূন্য। তাই সেখান থেকে যথেষ্ট কিছু করা হয়তো সম্ভব নয়। তাই জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো দরকার। তাদের সামর্থ্য অনুসারে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে হবে। সবার জানা, পানি আমাদের অন্যতম জাতীয় সমস্যা। এ নিয়ে দীর্ঘকাল থেকে ভোগান্তিতে মানুষ। অতীতে দেশে যারাই ক্ষমতায় ছিল তারা পানির সমস্যা নিয়ে কেবল লিপ সার্ভিস দিয়েছে। এখন দেশের জনগণের সরকার, তাদের কাছে মানুষ আর লিপ সার্ভিস নয় বাস্তব অগ্রগতি আশা করে। এখন দরকার এ সমস্যার সত্যিকারের সমাধান খোঁজা। এ জন্য সাবেক সচিব আসাফদ্দৌলা এবং বিশিষ্ট পানি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি প্যালেন তৈরি করে আশু করণীয় ঠিক করত, পরিকল্পনা প্রণয়ন ও সেটা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হওয়া দরকার। সরকারকে অন্যান্য বিষয়সহ পানি সমস্যা সমাধানের পথরেখা তৈরি করতে হবে।

এটাও ভুলে গেলে চলবে না যে, আমাদের প্রতিবেশী মিত্ররা দেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করার প্রচেষ্টা থেকেও হয়তো বিরত থাকবে না। তাদের সম্ভাব্য ফাঁদ কাটার প্রস্তুতি রাখতে হবে। বন্ধু নির্বাচনে আর ভুল করা যাবে না। জাতিকে সব দিক থেকে নিজের পায়ে দাঁড়ানো শিক্ষা এখনই নিতে হবে। শৌর্যেবীর্যে বলীয়ান হতে হবে। যারা এর প্রতীক, তাদের সংখ্যা, শিক্ষা-সরঞ্জাম সব প্রয়োজন সাধ্যমতো পূরণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আমাদের যোগ্য পরীক্ষিত নেতা আছেন। কোন ধাপে কী করতে হবে সেই পথ-পদ্ধতি রচনার ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে কী অগ্রাধিকার পাবে, জাতি আশা করে সেটি এখনই নির্ধারণ করা হবে।

পতিত শক্তির বহু দুষ্কর্মের অন্যতম হচ্ছে, সমাজ রাষ্ট্রে মানুষে মানুষে বৈষম্য সৃষ্টি করা। অসংখ্য মানুষ এই বৈষম্যের শিকার হয়েছে। পক্ষান্তরে, পতিত শক্তির সহযোগীদের কল্পনাতীত পরিমাণে সুযোগ-সুবিধা, অনুদান দিয়েছে পতিত সরকার। একটিমাত্র উদাহরণ দিলেই সেটি পরিষ্কার হবে। পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রীর একজন পিওন ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এমন গুরুতর তথ্য তিনি হেসে হেসে সবাইকে জানান। যেন এটি তার কাছে ছিল একটা ছেলেখেলা। তার পর আবার তিনি হেসে হেসেই আরো জানালেন, তার সেই পিওন হেলিকপ্টার ছাড়া চলে না।

যাই হোক, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দেশে এখন যেন দাবিদাওয়া আদায়ের ভরা মৌসুম হঠাৎ এসে উপস্থিত হয়েছে। কারো নিয়তের ওপর সন্দেহ পোষণের জন্য বলছি না। এমন দাবির মিছিল কি স্বতঃস্ফূর্ত সে প্রশ্নও করছি না। কথা হচ্ছে, দেশের কোটি জনতার দাবিও কিন্তু কম নয়। তারা বহুদিন ধৈর্য ধরে আছেন। কথায় বলে, সবুরে ‘মেওয়া’ ফলে। কথাটা বরং এভাবে বলতে চাই- কাজীর গরু খাতায় আছে, গোয়ালে নেই। সবাই মিলে প্রথম এখন কাজীর গরুগুলো গোয়ালে ফেরাই। তার পরই সবাই মিলে দুধ খাওয়া যাবে। এখন যদি এই আন্দোলনের স্রোতধারায় তরীর হাল ভেঙে দেয় তবে সে তরী কোথায় যাবে কেউ কি বলতে পারবে? জানি ১৬ বছর থেকে সবাই বুভুক্ষু। যদি এই তরী ভেসে যায় তবে ৩২ বছরেও সেই ক্ষুধা মেটাতে কেউ আসবে না।

কী ভয়ঙ্কর অবস্থায় দেশকে নিয়ে গেছে পতিত স্বৈরাচার সে তো দৃশ্যমান! তার মেরামত মাত্র শুরু হয়েছে । সে কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। চলমান দাবির মিছিল সে কাজে বাধা সৃষ্টি করতে পারে । তখন আম ছালা দুটোই হারাতে হবে। তাই সারথি সাবধান। ইতোমধ্যে বোদ্ধাজন কলম ধরেছেন, কথা বলছেন। এ সত্যটি তুলে ধরছেন যাতে হাঁস সোনার ডিম পাড়তে পারে সেই চেষ্টা হচ্ছে। তাকে ‘জবাই’ করে খাওয়ার নিয়ত করা নিতান্তই বোকামি।

সবাই বৈষম্য দূর করার দাবি করছে। কিন্তু অর্থ কোথায়? খোদ পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের অর্থের ভাণ্ডার শূন্য করে পালিয়েছেন। শুধু রূপপুর প্রকল্প থেকেই তিনি আত্মসাৎ করেছেন ৬০ হাজার কোটি টাকা। গ্লোবাল ডিফেন্স কোরের এক প্রতিবেদনে তা প্রকাশ পেয়েছে। দেশে যতগুলো মেগা প্রকল্প রয়েছে তার প্রতিটি থেকে তিনি হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন- এমন অভিযোগ আছে। পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে ৩২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ঢাকা মেট্রোরেল নির্মাণ বাবদ ব্যয় হয়েছে আরো বহু হাজার কোটি।

কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত ট্যানেল ১০ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা। শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ২১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এসব প্রকল্প থেকেও নিশ্চিত পতিত প্রধানমন্ত্রী বিপুল পরিমাণের অর্থ কমিশন পেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহযোগী ছিলেন সালমান এফ রহমান। তিনি শেয়ার মার্কেট থেকে দৃশ্যমানভাবে ছয় হাজার ৬০০ কোটি টাকা, অদৃশ্যসহ ২০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, দেশের সরকারি-বেসরকারি সাতটি ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে ৩৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সেসব অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।

পতিত পিএমের খাজাঞ্চি হিসেবে পরিচিত এস আলম তার দখলকৃত ছয় ব্যাংক থেকে ৯৫ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার নামে সবটাই আত্মসাৎ করেছেন। যার ৭৯ শতাংশই ইসলামী ব্যাংক থেকে নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে বিপুল অঙ্কের টাকা। পতিত লীগ সরকার জাতির ঘাড়ে ঋণ হিসাবে চাপিয়ে দিয়ে গেছে ১৮ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। আরো যে কত ফাঁকফোকর দিয়ে দেশ থেকে কত পরিমাণ টাকা পাচার হয়েছে, সে হিসাব এখনো অজ্ঞাত। মেগা প্রকল্পগুলোর প্রকৃত ব্যয় যা, তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি ব্যয় দেখিয়ে বাকি অর্থ পতিত প্রধানমন্ত্রী নিজের করে নিয়েছেন। যে পরিমাণ অর্থ ঋণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। সে অর্থ দিয়ে দেশের তিনটি বার্ষিক বাজেট করা যেত।

এই হচ্ছে ১৬ বছরের আওয়ামী সরকারের লুটপাটের কিঞ্চিত বয়ান। ভাবতে অবাক লাগে, এখনো আওয়ামী নেতাকর্মী, সমর্থক-সহযোগীরা এসব কীর্তিকলাপ দেখা সত্ত্বেও কিভাবে কোন যুক্তিতে সেই আওয়ামী সরকারের সমর্থন করেছে, করছে। তারা কি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী, না দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। তারা নিজেদের বিবেকের কাছে কিভাবে দাঁড়াবেন। অবশ্য তাদের বিবেক বলে যদি কিছু থেকে থাকে। দেশের ৯৯ শতাংশ মানুষের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাত্র ১ শতাংশ মানুষের স্বার্থকে যে লীগ সরকার উচ্চকিত করেছে, দেশের মানুষ কোন নামে এদের অভিষিক্ত করবে। এটি লীগের সমর্থক সবাইকে বলতে হবে।

ndigantababar@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
রাশিয়ার সেই আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র সম্পর্কে যা জানা গেছে বড়াইগ্রামে পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : উপদেষ্টা বৈষম্যহীন রাষ্ট্র পেতে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করতে হবে : সাকি নাটোরে বাসে তল্লাশি, সাড়ে ৯ লাখ জাল নোটসহ গ্রেফতার ৫ জনগণ সংস্কার কম বুঝে, আগে জিনিসপত্রের দাম কমান : গয়েশ্বর রায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮৬ চুয়াডাঙ্গায় ৪০ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণের গহনা জব্দ চৌদ্দগ্রাম প্রেসক্লাবের নতুন সভাপতি ফরায়েজী ও সেক্রেটারি বেলাল ফ্যাসিবাদ মোকাবেলায় আলেমদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ থাকতে হবে : রফিকুল ইসলাম খান ১৮ বছর পর রামগড়ে জামায়েতের কর্মী ও সুধী সমাবেশ

সকল