২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১৩ মাঘ ১৪৩১, ২৫ রজব ১৪৪৬
`

তারুণ্যকে ফেরাতে হবে

-

বেশুমার সমস্যার এক জনপদ এই বাংলাদেশ। তবে এই সমস্যার বিষয়গুলো এমন কোনো দুরারোগ্য ব্যাধির মতো নয় যে এর কোনো প্রতিকার নেই বা তা থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। শুরুতেই বলে রাখা ভালো, বিগত ১৫ বছর শুধু জ্ঞাতসারেই নয় বরং অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে বহু সমস্যা সৃষ্টিসহ, সমাজের স্তরবিন্যাসকে তছনছ করা হয়েছে। ধনীকে আরো ধনী, দরিদ্রকে হতদরিদ্র করা হয়েছে। সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে মধ্যবিত্ত শ্রেণী। তাদের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়ে হতোদ্যম হতাশার মধ্যে ঠেলে দেয়া হয়েছে। পতিত সরকার বরাবর মধ্যবিত্ত শ্রেণীকে সঙ্গত কারণেই ধ্বংস করে দেয়ার প্রচেষ্টা চালিয়েছে। এর পরিণতিতে সমাজ রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। বাংলাদেশে এই মধ্যবিত্ত সমাজের এমন অধোগতি রুখতে না পারলে, এর সুদূরপ্রসারী প্রতিক্রিয়া অনিবার্য, যা দেশের ভিত্তিকে ধ্বংসের মুখে দাঁড় করাবে। মধ্যবিত্ত শ্রেণীকে নিয়ে আলোচনা এখন সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে খুব জরুরি। গত ১৫ বছরে এই শ্রেণীটিকে ধসিয়ে দেয়ার কারণ সবার জানা দরকার।

মধ্যবিত্ত শ্রেণীই হলো সমাজের শিক্ষিত যোগ্য দক্ষ এবং বুদ্ধিদীপ্ত। সে কারণেই তারা অনিয়ম, অনাচার, অবিচারে ক্ষুব্ধ হয়, প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। বিগত সরকার এই প্রতিবাদ প্রতিরোধকারী শক্তিকে নির্মূল করতে চেয়েছে। যাতে তাদের দেশ ধ্বংসের এজেন্ডা নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে।

উল্লেখ্য, একটি সামাজিক শ্রেণী বা সামাজিক স্তর হলো শ্রেণীবদ্ধ সামাজিক শ্রেণীগুলোর একটি বিন্যাস। গোষ্ঠীবদ্ধ মানুষের এমন বিন্যাসের সবচেয়ে সাধারণ স্তরে রয়েছে শ্রমজীবী শ্রেণী, অর্থাৎ নিম্নবিত্তের মানুষ। তারপর মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্ত। একটি সামাজিক শ্রেণীবদ্ধতার উদাহরণস্বরূপ শিক্ষা, সম্পদ, পেশা, আয় এবং একটি নির্দিষ্ট উপসংস্কৃতি বা সামাজিক নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। এসব সমাজবিজ্ঞানী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, নৃতত্ত্ববিদ এবং সামাজিক ইতিহাসবিদদের বিশ্লেষণের বিষয়। মধ্যবিত্ত শব্দটির অর্থের একটি বিস্তৃত পরিসর রয়েছে। অর্থাৎ কোনো সমাজ রাষ্ট্রের সার্বিক সমৃদ্ধি, উন্নতি এবং মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে অগ্রসৈনিক হিসেবে পুরোভাগে যারা কাজ করে তারা সমাজের মধ্যবিত্তর জনশক্তি হিসাবে পরিচিত।

রাষ্ট্রের অর্থনীতি যদি সচল না থাকে, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের সব শ্রেণিপেশার মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায়। ফলে কৃষি ও শিল্পের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। গত ১৫ বছরে পতিত আওয়ামী লীগের শাসনে ঠিক সেটিই ঘটেছে। সার্বিক পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। এমন নানা টানাপড়েনে মধ্যবিত্ত সমাজ সঙ্কুচিত হয়ে আসছে এবং এই প্রবণতাকে উদ্বেগজনক বলে মনে করা হচ্ছে। এক শ্রেণীর হাতে প্রচুর অর্থ, আরেক শ্রেণী নিম্নবিত্তের তথা যারা বলতে গেলে নিঃস্ব, মাঝে আছে মধ্যবিত্ত এখন চিঁড়েচেপ্টা হওয়ার দশা। এই বৈষম্য কমানোর পদক্ষেপ না নিলে এ বৈষম্য ধনীর অনুকূলে যাবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। সদ্য পতিত সরকারের এমন দুর্বৃত্তায়নের কারণে সমাজে বৈষম্যের পাহাড় সৃষ্টি হয়েছে।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন সম্প্রতি অভিমত ব্যক্ত করেছেন, অর্থনীতিতে মধ্যবিত্তরা বিশাল অবদান রাখে। আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক সব খাতে তাদের ভূমিকা গুরুত্ববহ। এসএমই খাতের মধ্যবিত্ত সমাজ দেশের জিডিপিতে ২৫ শতাংশ অবদান রাখে বলে অনুমান করা হয়। কিন্তু যেকোনো ধরনের অর্থনৈতিক নীতিমালা গ্রহণের ক্ষেত্রে বিশাল এই জনগোষ্ঠী বিগত দিনে চরমভাবে অবহেলিত উপেক্ষিত হয়েছে এখন তারা অস্তিত্বের সঙ্কটে রয়েছে। বিগত সময়ে বাজেট প্রণয়নের সময় তাই তাদের মতামতের কোনো গুরুত্ব দেয়া হয়নি। যারা উচ্চবিত্ত, বড় ব্যবসায়ী, তারা দর-কষাকষি করতে পারে, এমনকি তারা সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও আছে। এখন পর্যন্ত কখনোই বাজেট প্রণয়নকালে এই মধ্যবিত্তদের জন্য উল্লেখযোগ্য কিছু ছিল না।

এই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আওতাভুক্ত ব্যক্তি গোষ্ঠীরা হচ্ছেন অধ্যাপক, বিচারক, কবি, কৃষিবিদ, বিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ, আইনজীবী, মধ্যপর্যায়ের আমলা, সাংবাদিক, শিল্পী সাহিত্যিক ও মাঝারি ব্যবসায়ী। এসব পেশাজীবী গত ১৫ বছর নানা ধরনের সঙ্কটের সম্মুখীন হয়েছে। তাদের এমন পরিণতি শুধু ব্যক্তি, পরিবারই নয়, গোটা রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভিত ধসিয়ে দিতে পারে। বিগত ১৫ বছরে দেশে এমন অপকৌশল অনুশীলন করা হয়েছে এই বলেই রাষ্ট্রের সর্বত্র বিশৃঙ্খলা, বিপর্যয়, অবনতি পরিলক্ষিত হয়েছে, যা এখনো বিদ্যমান। এই অবনতিকে শুধু রুখে দেয়া নয়, মধ্যবিত্তের সঙ্কোচন থেকে তাকে স্ফীত করা ও অগ্রগতির ওপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের অদূর ভবিষ্যৎ। আগামী নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রথম সোপান হবে মধ্যবিত্তের বিকাশ ও সমৃদ্ধি। এই পর্যায়ে পৌঁছতে অবশ্যই নবীন প্রজন্মের তরুণদের সামনে উজ্জ্বল এক আলোকবর্তিকা প্রজ্বলিত করতে হবে।

মধ্যবিত্তের আওতাভুক্তদের তালিকা উপরে সংক্ষিপ্তভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তা থেকে খুব সহজেই বোঝা যায়, মধ্যবিত্ত সমাজের গুরুত্ব কতটা হতে পারে। সব দেশ মধ্যবিত্তের মজবুতির প্রয়াস চালায়। রাষ্ট্রের সর্বস্তরের বিকাশ ও অগ্রযাত্রার সমার্থক হচ্ছে মধ্যবিত্তের অস্তিত্ব। মধ্যবিত্ত সমাজের চাহিদা কখনোই আকাশচুম্বী নয়; বরং কিছুটা আর্থিক ও সামাজিক স্বস্তির মধ্যে বসবাস করা। উল্লেখ্য, এই মধ্যবিত্ত সমাজ কখনোই নিজ স্বার্থে গণ্ডির মধ্যে বিরাজ করে না। তারা নিম্নবিত্তের কথা ভাবে, তাদের ওপরে তোলার ক্ষেত্রে নিরন্তর চেষ্টা করে। সমাজের এই শ্রেণী জাতিসত্তার বিকাশকে সমুন্নত রাখে; সাথে আয়বৈষম্যসহ সব অনিয়ম অনাচার-অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রাখে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। তাদের এই প্রতিবাদী ভূমিকার কারণেই পতিত সরকারের সীমাহীন ক্ষোভ থেকেই মধ্যবিত্তের ওপর দলন-পীড়ন ছিল অপরিসীম।

মধ্যবিত্ত সমাজের বিকাশ ও সমৃদ্ধির জন্য তরুণদের মধ্যে দেশ নিয়ে একটি ইতিবাচক ভাবমর্যাদা তৈরি করা জরুরি। তরুণদের মধ্যে একটা বাস্তব ও কার্যকর আশার শিখা জ্বালাতে হবে। তা না হলে শিক্ষিত যোগ্য ও সম্ভাবনাময় তরুণ সমাজের দেশত্যাগের হিড়িক রোধ করা যাবে না। এটি না পারলে আগামীতে মধ্যবিত্ত সমাজের বিকাশ ও সমৃদ্ধির ধারা নিম্নমুখী হতেই থাকবে। এক সময় সেটা শূন্যের কোঠায় গিয়ে দাঁড়াবে। দেশের নানা সমস্যা ঘিরে তরুণদের ভেতর চরম হতাশা স্থান করে নিচ্ছে। একে বিপরীতমুখী করা জরুরি।

দেশের শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে দেশ ছেড়ে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। অনেকের মধ্যেই এমন মনোভাব কাজ করে যে, দেশ ছেড়ে যেতে পারলেই বাঁচি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়লেও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত না করা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক সুরক্ষার অভাব, কর্মসংস্থানের সীমিত সুযোগ ইত্যাদি কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশ ছাড়ার প্রবণতা বাড়ছে। এসব শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য গেলেও পরবর্তী সময়ে সেখানেই স্থায়ী হচ্ছে। ফলে দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। প্রতি বছর উচ্চশিক্ষার জন্য কত শিক্ষার্থী দেশ ছাড়ে, এমন পরিসংখ্যান প্রকাশ করে ইউনেস্কো। ২০২২ সালে প্রকাশিত ইউনেস্কোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, অন্তত ৪৯ হাজার ১৫১ বাংলাদেশী শিক্ষার্থী ৫৮টি দেশে পড়াশোনার জন্য গিয়েছে। ২০২১ সালে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী ৪৪ হাজার ২৪৪ জন, ২০২০ সালে ৫০ হাজার ৭৮, ২০১৯ সালে ৫৭ হাজার ৯২০ এবং ২০১৮ সালে ৬২ হাজার ১৯১ জন শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে। তাদের বেশির ভাগই বিদেশে থেকে যায়। শিক্ষিত তরুণদের দেশ ছাড়ার প্রবণতা অনেক আগে থেকে থাকলেও বিগত এক দশকে তা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এ রাজনীতিবিমুখ তরুণ সমাজ এবং ১ জুন দেশ ও অর্থনীতি নিয়ে হতাশা, শিরোনামে জরিপ প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের সর্বত্র অনিশ্চয়তা, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, দুর্নীতি, অতিমাত্রায় অপরাধ প্রবণতা, অপর্যাপ্ত কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধার অভাব, নিরাপত্তার ঘাটতিসহ অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ভাবনা থেকে তরুণরা দেশ ছাড়তে চায়। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, উৎপাদনমুখী ব্যবস্থার অভাব এবং মেধাবীদের যথাযথ মূল্যায়ন না করায় তারা দেশবিমুখ হচ্ছে। এক দশক আগে একটি জাতীয় দৈনিকের এ জরিপের কোনো হেরফের হয়েছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে না; বরং রাজনৈতিক অস্থিরতা, অনিশ্চয়তা, দুঃশাসন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, অর্থনৈতিক দুরবস্থা, বেকারত্ব, কর্মসংস্থানের অভাবসহ সার্বিক অনিরাপত্তা আরো বেড়েছে। দেশের উন্নতি ও অগ্রগতির অগ্রদূত তরুণ সমাজ। তাদের হাতেই দেশের ভবিষ্যৎ। আমাদের দেশে বিপুলসংখ্যক তরুণ রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশেই এত তরুণ নেই। ইউরোপের দেশগুলোতে তরুণদের বৃদ্ধের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ফলে উন্নত বিশ্বের অনেক দেশ এখন তৃতীয় বিশ্বের মেধাবী তরুণদের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে তাদের দেশের সম্পদে পরিণত করছে। এমনকি রাজনীতিতেও তাদের সুযোগ করে দেয়া হচ্ছে। তাদেরকেই আবার আমাদের দেশে তাদের প্রতিনিধি করে পাঠাচ্ছে। আফসোস হয় এই ভেবে, যখন তারা বাংলাদেশের জন্য নয়, তাদের প্রতিনিধিত্বকারী দেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য এবং বাংলাদেশের রাজনীতি কী হবে, কেমন হওয়া উচিতÑ এই পরামর্শ দিতে আসে। অথচ আমাদের দেশের রাজনীতি, অর্থনৈতিক উন্নতি ও অগ্রগতিতে তাদেরই অবদান রাখার কথা। যে তরুণরা আজ রাজনীতির প্রতি বিমুখ ও বিরক্ত হয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছে বা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, দেখা যাবে পাঁচ বছর পর হয়তো এই তাদেরই কেউ কেউ অন্য দেশের প্রতিনিধি হয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সঙ্কট মেটাতে দূতিয়ালির ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। তখন তাদের দেখে ভালো লাগা ও গর্ব করার এক মিশ্র অনুভূতি প্রকাশ করা ছাড়া কিছু করার থাকবে না। আমরা যতই নিজের দেশের সন্তান বলে গর্ববোধ করি না কেন, তারা সেই দেশের স্বার্থের বাইরে একচুলও যাবে না। ট্র্যাজেডি হচ্ছে, দেশের নেতিবাচক রাজনীতির শিকার হয়ে মেধাবী তরুণদের অনেকেই উন্নত জীবনের সন্ধানে দেশ ছাড়ছে। যারা ছাড়তে চায় না বা পারে না, তাদেরকে প্রতিনিয়ত হতাশা ও জানমালের অনিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কে বসবাস করতে হয়। যে তরুণ রাজনীতি বিশেষ করে বিরোধী দলের রাজনীতির সাথে জড়িত তাকে হামলা-মামলা এমনকি গুম-খুনের শিকার হতে হয়। বলাবাহুল্য, এই পরিস্থিতির জন্য তরুণ সমাজ স্পষ্টভাবেই দায়ী করছে দেশের প্রচলিত রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের। এখন দেশের নতুন প্রেক্ষাপটে তরুণ সমাজকে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। আমরা জানি, দেশের অধিকাংশ দলেরই এসব ভাবা এবং তার প্রতিবিধান করার কোনো বাস্তব নেই। দল সব সমস্যা সমাধান নিয়ে শুধু লিপ সার্ভিস দিচ্ছে। বাস্তবে তার কোনো অনুশীলন নেই।

[email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
প্রথমবারের মতো ভারত থেকে আমদানি হলো মসুর ডাল শিগগিরই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে : মান্না বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে ডিএমপির নির্দেশনা বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত রাজবাড়ীতে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ৬ বাংলাদেশের স্বার্থ অক্ষুণ্ণ রেখে ভারত-চীনকে বাঁধ নির্মাণের আহ্বান গোঁজামিলের ভোটার তালিকা মেনে নেয়া হবে না : মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ইইউ বাংলাদেশের সাথে বিস্তৃত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষরের পক্ষে ‘হাসিনার ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত কোনো আপস হবে না’ রেলের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আহবান মন্ত্রণালয়ের ঈশ্বরগঞ্জে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

সকল