২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

পেশাদার পুলিশ : ফার্স্টলাইন সিকিউরিটি

- প্রতীকী ছবি

পুলিশ বাহিনী একটি রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার প্রথম প্রতিরক্ষাব্যূহ। বিষয়টি আমরা নতুন করে উপলব্ধি করেছি গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর। অভ্যুত্থানের পর পরই আমাদের ছাত্রদেরকে রাজপথে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে এবং রাত জেগে পাড়া-মহল্লায় পাহারা দিতে দেখা গেছে। কারণ সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনী জনবল ও মনোবল হারিয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল। এহেন পরিস্থিতিতে আমরা দেশবাসী অনুভব করতে পারছি একটি দেশের শান্তিশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানে পুলিশের গুরুত্ব অপরিসীম।

গত ১৫ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনে রাজনীতিকরণ এবং দুর্নীতির জালে আটকে পড়েছিল পুলিশ। ফলে সেই সরকার পতনের পর পুলিশের ইতিহাসে বিরল ঘটনা ঘটে। ‘কতর্ব্যরে জায়গা ফেলে পুলিশের প্রায় সবাই পালিয়ে যায়!’ সাবেক ‘এসবি’ প্রধান বাহারুল আলমের পর্যবেক্ষণ, ‘পুরো বাহিনীর মধ্যে একটা ‘জেনারেল সেন্স অব ফিয়ার’ ঢুকে গিয়েছিল। কেউ কেউ অতীতে এমন খারাপ কর্মকাণ্ড করেছিল যে সমাজের সামনে দাঁড়াতেই সাহস পাচ্ছিল না’ (প্রথম আলো : ৩০/০৯/২০২৪)। নর্থ সাউথ বিশ^বিদ্যালয়ের জরিপে দেখা গেছে, ২০১৫ সালে পুলিশের ওপর জনগণের আস্থা ছিল ৪৫ শতাংশ, যা ২০২৪ সালে ১১.১ শতাংশে নেমে এসেছে। (প্রথম আলো : ১০/১১/২০২৪)।

স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার পরিকল্পিতভাবে তিনটি পদ্ধতিতে পুলিশ বাহিনীকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে দাঁড় করিয়েছে। প্রথমত, রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার; দ্বিতীয়ত, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কিছু কর্মকর্তাকে দুর্নীতি ও ক্ষমতা উপভোগের উন্মুক্ত ছাড়পত্র দান; তৃতীয়ত, রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ প্রদান। এই তিনটি প্রক্রিয়ায় একদিকে পুলিশের কাঠামো, চরিত্র এবং অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ে অন্য দিকে সাধারণ মানুষের মধ্যে ধীরে ধীরে প্রচণ্ড ক্ষোভের সঞ্চার হতে থাকে। যার ফলশ্রæতিতে গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেশের প্রায় ৪৫০টি থানা/পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা হয় এবং ৪৪ জন পুলিশ সদস্য নির্মমভাবে নিহত হন (নয়া দিগন্ত)।

গত দেড় দশক ধরে হাজারো ঘটনায় মানুষের মনে পুলিশের প্রতি নেতিবাচক ধারণা জন্ম নিয়েছে, যাতে সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়েছে। এ সময়টিতে পুলিশ নির্লজ্জভাবে সরকারি দলের পক্ষে এবং বিরোধী মতের বিপক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়েছে। মিথ্যা মামলা, হয়রানিমূলক মামলা এবং গায়েবি মামলা দিয়ে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ফেরারি করে রেখেছে। ফলে দীর্ঘ ১৫টি বছর বিরোধী নেতাকর্মীরা মানবেতর জীবনযাপন করেছে। তারা বাড়িঘর ছাড়া হয়েছে, ব্যবসা-বাণিজ্য-চাকরি হারিয়ে মাসের পর মাস আদালতে হাজিরা দিয়েছে, পরিবার ছাড়া হয়েছে। এমনকি গ্রেফতারকৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদেরকে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি পরে বাবা-মায়ের জানাজা পড়তে হয়েছে। বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদিন ফারুককে তৎকালীন ‘এএসপি’ হারুন সংসদ ভবন এলাকায় রাস্তায় ফেলে পিটিয়েছে। পরে আবার পুলিশি তদন্তে প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে যে, এ রকম মারধরের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আর হামলাকারী হারুন তরতর করে প্রমোশন পেয়ে পুরস্কৃত হয়েছে। এমনকি পুলিশ পদকও তাকে দিয়েছে পতিত সরকার। ডিবিকে এক আতঙ্কের নামে পরিণত করা হয়েছিল। যাকে খুশি যখন-তখন তুলে নিয়ে গিয়ে অফিসে বসিয়ে জোরপূর্বক সরকারি বক্তব্য দিতে বাধ্য করেছে। সেখানে ভাত খেতে দিয়ে ওটার ভিডিও প্রচার করে ভিকটিমের সম্মানহানি করেছে। র‌্যাবকে দানবে পরিণত করা হয়েছিল। তারা ন্যূনতম মানবাধিকারের তোয়াক্কা করেনি। যাকে প্রয়োজন ধরে নিয়ে ক্রসফায়ারের নেরেটিভ দিয়ে হত্যা করেছে। গুম করেছে অনেককেই। কক্সবাজারে মেজর অব: সিনহা এবং মহেশখালীর মেয়র একরামুল হককে মির্মমভবে হত্যা, নারায়ণগঞ্জের ‘সেভেন মার্ডার’, বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী গুম ও সালাহ উদ্দিন আহাম্মেদকে ভারতে ফেলে রাখা ইত্যাদি কর্মকাণ্ড দেশের নাগরিকদেরকে আতঙ্কিত এবং ক্ষুব্ধ করে তুলেছিল।

অপহরণ এবং গুম ছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের অত্যন্ত প্রিয় একটি কৌশল। বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী এবং অন্যান্য উচ্চকণ্ঠীয় ব্যক্তিবর্গকে অপহরণ করে তাদের কণ্ঠ রোধ করার রণকৌশল পুলিশ সরাসরি বাস্তবায়ন করেছে। প্রয়াত ইসলামী আন্দোলনের নেতা মাওলানা ফজলুল হক আমিনীর ছেলেকে এবং বর্তমান পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসানের স্বামীকে এভাবেই অপহরণ করা হয়েছিল। অপহৃত অনেকে আর পরিবারের কাছে ফিরে আসেনি। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর হিসাব মতে, ১৫ বছরে হাসিনা সরকার ছয়শ’রও বেশি মানুষকে গুম করে। এই অপহরণ প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় শিকার ছিল ইসলামপন্থীরা। যেসব আলেম-ওলামা এই ভয়ের সংস্কৃতির মধ্যেও সাহসের সাথে ইসলাম প্রচার করে বেড়াতেন তাদেরই বেছে বেছে অপহরণ করা হতো। এসব অপকর্মে ‘ডিজিএফআই’সহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত থাকলেও পুলিশকেই দেখা যেত ফ্রন্টলাইনে। এসবের মূল কারিগর ছিল ‘সিটিটিসি’, ‘ডিবি’, ‘এসবি’, ‘র‌্যাব’ ইত্যাদি পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট। এই ইউনিটগুলো এমন একটা ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে রেখেছিল যে, আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীদের বাইরে দেশের সব নাগরিক আতঙ্কে থাকতেন কখন রাতের অন্ধকারে কাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায়! মুফতি কাজী ইব্রাহীম, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা রফিকুল ইসলাম, মুফতি আমির হামজা এবং আরো অসংখ্য আলেম সরকারের রোষানলে পড়ে ব্যাপক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

ইসলামপন্থীদের নির্যাতনের বড় অধ্যায় ছিল জঙ্গি নাটক। সরকার পতনের পর এসব তথ্য বেরিয়ে আসছে। অপহরণ করা ব্যক্তিদেরকে বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় জড়ো করা হতো। সেখানে জঙ্গি আস্তানার কাহিনী ফেঁদে নিরস্ত্র মানুষগুলোকে অভিযানের নামে গুলি করে হত্যা করা হতো নৃশংসভাবে। কিন্তু এসব জঙ্গী অভিযান সবসময়ই মানুষ সন্দেহের চোখে দেখেছে। সরকারনিয়ন্ত্রিত মিডিয়া এ বিষয়ে বিস্তর কল্পকাহিনী প্রকাশ করলেও বেশির ভাগ মানুষ তা কখনো বিশ্বাস করেনি।

গ্রেফতারবাণিজ্য নিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে ছিল বিস্তর অভিযোগ। সরকারের সমর্থন এবং মারমুখী অবস্থানের কারণে লাখো মানুষ পুলিশের গ্রেফতার বাণিজ্যের শিকার হয়েছে। টার্গেট করা মানুষটিকে ‘জামাত-বিএনপি’ আখ্যা দিয়ে এই বাণিজ্য করা হয়েছে। ফলে পুলিশের প্রতি মানুষের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। এমনকি স্থানীয় ‘আওয়ামী-যুব-ছাত্রলীগের’ নেতাকর্মীরা যে কাউকে ধরে পুলিশে দিয়ে গ্রেফতারের ‘ওপেন লাইসেন্স’ ব্যবহার করত। আর রাজপথে প্রায়ই দেখা যেত রাজনৈতিক সংঘর্ষে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের পিছনে থেকে পুলিশ সরাসরি সহযোগিতা করছে কিংবা বিএনপির নেতা-কর্মীদেরকে পেটাতে পুলিশকে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ সহযোগিতা করছে। অন্য দিকে রামু, নাসিরনগর, নোয়াখালী, সাল্লা, পীরগঞ্জ ইত্যাদি স্থানে সংখ্যালঘুদের ওপর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলার সময় পুলিশকে নিষ্ক্রিয় থাকতে দেখা যায়।

২০১৮ সালের নির্বাচনে পুলিশের কারসাজিতে আওয়ামী লীগ ৯৮ শতাংশ আসনে জয়লাভের পর পুলিশকে আরো বেপরোয়া হতে দেখা গেছে। পুলিশের জ্যেষ্ঠ অফিসাররা সরাসরি আওয়ামী তুষ্টিমূলক রাজনৈতিক বক্তব্য দেয়া শুরু করেন। থানার ‘ওসি’ থেকে শুরু করে সিনিয়র অফিসারদেরকে সরাসরি বিভিন্ন আওয়ামী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হতে দেখা যায়। ফলে বাংলাদেশ পুলিশ তার পেশাদারি চরিত্র এবং চেন অব কমান্ডের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। চূড়ান্ত পরিণতিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে পুলিশ দানব হয়ে আত্মপ্রকাশ করে। রংপুরে আবু সাইদকে বুকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে। উত্তরায় আন্দোলনকারীদের পানি খাওয়ানোর সময় মুগ্ধকে হত্যা করে। সাভারে ইয়ামিনকে গুলি করে আহত অবস্থায় ‘এপিসি’ থেকে রাস্তায় নিক্ষেপ করে হত্যা করে। আশুলিয়ায় ভ্যানবাহী লাশের স্ত‚প আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে ফেলে। এভাবে সারা দেশে পুলিশ-আওয়ামী লীগ মিলে প্রায় দেড় হাজার নিরীহ-নিরস্ত্র ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে ২০ দিনের মধ্যে। এমনকি শত্রæ নিধনের রণকৌশল হিসেবে হেলিকপ্টার থেকে গুলি চালিয়ে নারী-শিশুদের হত্যার মতো নৃশংসতা চালায়। এসব চিত্র বাংলাদেশের মানুষ মিডিয়াতে সরাসরি দেখে দুঃখ-বেদনা আর বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। যার বিস্ফোরণ ঘটে গণ-অভ্যুত্থানে।

গণমানুষকে পুলিশের বিপক্ষে দাঁড় করানোর আরো একটি প্রক্রিয়া হলো, পুলিশের কিছু উচ্চাভিলাষী ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে দুর্নীতির অবাধ লাইসেন্স দেয়া। ফলে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তারা আত্মরক্ষার তাগিদেই সরকারকে টিকিয়ে রাখতে মরিয়া হয়ে ওঠে। তারা আন্দোলন দমাতে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে নিরস্ত্র ছাত্রজনতাকে হত্যা করতে থাকে। এতে গণমানুষ পুলিশের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে পুলিশ আন্দোলন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়।

বিগত ১৫ বছরে পুলিশে প্রায় লক্ষাধিক অফিসার ও সদস্য নিয়োগপ্রাপ্তদের সিংহভাগ ছিল আওয়ামী রাজনীতির অনুগত। এরা পুলিশ সদস্য হলেও আচরণগতভাবে নিজেদের আওয়ামী লীগ সদস্য হিসেবেই উপস্থাপন করেছে। তারা পেশাদারিত্বের বিপরীতে আওয়ামী সরকারকে টিকিয়ে রাখাকেই তাদের পেশা ও মিশন হিসেবে নিয়েছিল। মূলত এরাই ছিল পুলিশের বিপর্যয়ের প্রধান কারণ।

বাংলাদেশ পুলিশ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে অসীম ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে সৃষ্টি হয়েছে। যুদ্ধের ঊষালগ্নে তারাই রাজারবাগ থেকে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের কমপক্ষে ১১০০ জন সদস্য শাহাদাতবরণ করেন। দেশের মানুষের সুখে-দুঃখে প্রতিটি ক্ষণে তারা পাশে থেকেছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাদের গৌরবোজ্জ্বল অতীত রয়েছে। বিদেশেও জাতিসঙ্ঘ মিশনে বিশ^ শান্তি প্রতিষ্ঠায় তারা পেশাদারিত্ব এবং প্রশংসার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গত করোনা মহামারীতে সারা দেশের মানুষ ঘরে বসে থাকলেও সে সময় তারা যে মানবিকতা প্রদর্শন করেছে তা ইতিহাসে বিরল। দায়িত্ব পালনকালে করোনায় পুলিশের কমপক্ষে ১০৬ জন সদস্য জীবন দিয়েছেন। কিন্তু এই পেশাদার-মানবিক পুলিশকে পতিত সরকার পরিকল্পিতভাবে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। এখন সময় এসেছে পুলিশকে তার নিজস্ব অবস্থানে ফিরিয়ে আনার। এজন্য মোটা দাগে কয়েকটি মৌলিক কাজ করা দরকার।

প্রথমত, পুলিশকে সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের বাইরে রাখতে হবে। পৃথক পুলিশ কমিশন গঠন করে এর নিয়ন্ত্রণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক করে স্বতন্ত্র পুলিশ কমিশনের ওপর ন্যস্ত করতে হবে। পুলিশের বদলি, পদোন্নতি, পদচ্যুতি, শাস্তি ইত্যাদিতে পেশাদারিত্বের নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সদস্যদের নিয়ে স্বতন্ত্র অভিযোগ নিষ্পত্তি ইউনিট গঠন করতে হবে। আর মৌলিক প্রশিক্ষণে সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং মানবাধিকারের পাঠ কার্যকরভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সেই সাথে পুলিশের বেতন-ভাতা, ডিউটির সময়সীমা, জনবল, যানবাহন ইত্যাদি প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্ট নিশ্চিত করতে পারলে একটি জনবান্ধব পুলিশ বাহিনী গড়ে তোলা সম্ভব।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক
Email : [email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
গাজায় যুদ্ধুবিরতি চুক্তি সন্নিকটে : হামাস শহীদ আবু সাঈদকে কটূক্তি : ক্ষমা চাইলেন কিশোরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিছ আলী সোনারগাঁওয়ে ছেলের হাতে বাবা খুন ইনসাফ বারাকাহ কিডনি অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালে বিনা খরচে ঠোঁটকাটাদের অপারেশন ক্যাম্প বঙ্গোপসাগরের সম্ভাবনা উন্মোচনে শান্তি ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন গুরুত্বপূর্ণ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নাটোরে চুরির ঘটনাকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বলে ভারতীয় মিডিয়ায় অপপ্রচার : প্রেস উইং আ’লীগকে কোনোভাবেই নির্বাচনে আসতে দেয়া হবে না : আখতার হোসেন সোনাগাজীতে ডাকাতদলের সর্দার গ্রেফতার আয়করের ভীতি : সঠিক তথ্য পেতে হিমশিম অর্থনৈতিক শুমারির মাঠকর্মীদের সাদুল্লাপুরে আ’লীগ নেতা গ্রেফতার হাসান আরিফের মৃত্যুতে উপদেষ্টা পরিষদের শোক

সকল