২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯ ফাল্গুন ১৪৩০, ২২ শাবান ১৪৪৬
`

তৃতীয় জয়ের খোঁজে বাংলাদেশ

-

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ

আসর : ৫, ম্যাচ: ১২, জয়: ২, হার: ৯, নো রেজাল্ট : ১ সেরা সাফল্য : সেমিফাইনাল, ২০১৭।

বাংলাদেশের দুই জয়
১৩ অক্টোবর, ২০০৬ প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে
৯ জুন, ২০১৭ প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড।

আইসিসির ইভেন্ট মানেই বাংলাদেশের স্বপ্নের সাগরে হাবুডুবু খাওয়া। বাজে ব্যাটিং আর ক্ষুরধার হীন বোলিংয়ের পসরা সাজানো। ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে একবারই বেরোতে পেরেছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডের মাটিতে টুর্নামেন্টের সবশেষ আসরে সেমিফাইনালে খেলেছে টাইগাররাÑ তবে তাতে ছিল প্রকৃতির অ্যাসিস্ট। ওয়ানডের এ বৈশ্বিক আসরে এটাই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সেরা সাফল্য। ১২ ম্যাচ খেললেও অর্জন মাত্র দু’টি জয়। আজ তৃতীয় জয়ের খোঁজে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামেব বাংলাদেশ। র‌্যাংকিংয়ে সেরা আটের মধ্যে থাকতে না পারায় ২০০৯ ও ২০১৩ সালে খেলার সুযোগ পায়নি। ১৯৯৮ সালে আইসিসি নকআউট ট্রফি নামে টুর্নামেন্টের অভিষেক আসরে স্বাগতিক হয়েও খেলতে পারেনি।
২০০০ সালে অভিষেক আসরে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে ইংল্যান্ডকে মোকাবেলা করেছিল বাংলাদেশ। সে ম্যাচে ৮ উইকেটে হেরেছিল টাইগাররা।
২০০২ সালে শ্রীলঙ্কার মাটিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া ও টুর্নামেন্টের তৎকালীন ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ডের বিপে খেলে বাংলাদেশ। অস্টেলিয়ার কাছে ৯ উইকেটে এবং কিউইদের কাছে ১৫৮ রানে হার।
২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সও ছিল চরম বাজে। ‘বি’ গ্রুপে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি। প্রতিপ দণি আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হার মানে।
২০০৬ সালেও হার দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপে ৩৭ রানে ধরাশায়ী হওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে বিধ্বস্ত হয় ১০ উইকেটে। নিজেদের শেষ ম্যাচে বহুল কাঙ্খিত জয়ের সন্ধান পায় টাইগাররা। জিম্বাবুয়ের ম্যাচে হাবিবুল বাশার সুমনের নেতৃত্বে ১০১ রানে আরাধ্য জয় পায়। শাহরিয়ার নাফিস উপহার দেন হার না মানা ১২৩*। ৬ উইকেটে ২৩১। বোলিংয়ে মোহাম্মদ রফিক, আবদুর রাজ্জাক ও সাকিব আল হাসানের বাঁ হাতের ঘূর্ণি জাদুতে নাস্তানাবুদ হয়ে পড়া জিম্বাবুয়ের থামে ১৩০ রানে। দাপুটে জয়ের পরও পরের রাউন্ডের টিকিট কাটতে ব্যর্থ হয়।
২০১৭ সালে স্বপ্নের সেমিফাইনালের দেখা পায় টাইগাররা। মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বে তখন সেরা সময় পার করছিল বাংলাদেশ। তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে (১২৮) ছয় উইকেটে ৩০৫ রান করেছিল স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপ।ে তবে বোলারদের নিষ্প্রভ বোলিংয়ে ৮ উইকেটের জয় ইংলিশদের।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচ বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হওয়ায় ১ পয়েন্ট পায় বাংলাদেশ। তার আগে নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যায়।
এরপর শেষ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পঞ্চম উইকেটে সাকিব (১১৪) ও মাহমুুদুল্লাহ (১০২*) ইতিহাস গড়া ২২৪ রানের পার্টনারশিপে জয়ের গল্প লিখার পাশাপাশি সেমি নিশ্চিত করে।
শেষ চারে ভারতের বিপে ফের হতাশার গল্প লেখেন বোলাররা। ২৬৪ রানের পুঁজি গড়ে বাংলাদেশ। জবাবে রোহিত শর্মার সেঞ্চুরি ও বিরাট কোহলির ৯৬* রানে ৯ উইকেটের হারলে ফাইনালের স্বপ্নভঙ্গ হয় বাংলাদেশের।


আরো সংবাদ



premium cement
বৈষম্যমুক্ত সমাজের অঙ্গীকার মাতৃভাষার জন্য জীবনদান ইতিহাসে নজিরবিহীন : প্রধান উপদেষ্টা কোন নির্বাচন আগে এই বিতর্কে সরকারের জড়ানো উচিত নয় : বিএনপি নিপাহর মতো বিপজ্জনক ক্যাম্পহিল ভাইরাস আবিষ্কার আমরা ফ্যাসিবাদের জ্বালা থেকে এখনো মুক্ত হতে পারিনি : ডা: শফিক রমজানের আগে বাজার স্থিতিশীল থাকলেও ভোজ্যতেলে সঙ্কট কাটেনি তরুণদের নেতৃত্বে ঠেলে দিয়ে বয়স্কদের গাইড করা দরকার জাতিসঙ্ঘের প্রতিবেদন হাসিনার আন্তর্জাতিক বৈধতাকে দুর্বল করবে ইসরাইলে রহস্যজনক বাস বিস্ফোরণের পর পশ্চিমতীরে অভিযানের নির্দেশ নেতানিয়াহুর সহজ জয়ে শুরু দক্ষিণ আফ্রিকার ঝিনাইদহে ৩ জনকে গুলি করে হত্যা

সকল