২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫ পৌষ ১৪৩১, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

রংপুরকে হারিয়ে শীর্ষে মেট্রো

-

অপ্রতিরোধ্য গতিতে ছুটতে থাকা প্রথম পাঁচ ম্যাচের সব ক’টি জিতেছিল রংপুর বিভাগ ও ঢাকা মেট্রো। সেই দুই দলের লড়াই জমল না তেমন একটা। প্রথমে ব্যাট করে ১৯.৩ ওভারে ১২৫ রানে অলআউট হয় রংপুর। জবাবে ১৫.৩ ওভারে তিন উইকেটে ১৩৬ রান করে সাত উইকেটের জয় নিয়ে শীর্ষে উঠে যায় ঢাকা মেট্রো।
রংপুরকে ১২৫ রানে আটকে রাখার কারিগর আবু হায়দার ও আলিস আল ইসলাম। মাত্র সাত রানে তিন উইকেট নিয়ে পরপর দুই ম্যাচে সেরার স্বীকৃতি পান আবু হায়দার। আলিসও নেন তিন উইকেট। ওপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে ৮ নম্বরে নেমে ঝড় তোলেন আলাউদ্দিন বাবু। আগের ম্যাচে ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করা অলরাউন্ডার এ দিন খেলেন ক্যারিয়ার সেরা ৪৭ রানের ইনিংস। এখন পর্যন্ত ১৩ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্টের সফলতম বোলার তিনি।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে আলিসের স্পিন পরীক্ষায় পড়ে রংপুর। পাওয়ার প্লেতে মাত্র ১৫ রান করতে চার উইকেট হারায় তারা। ৪০ রান হওয়ার আগেই ড্রেসিং রুমে ফেরেন আরো দুই ব্যাটসম্যান।
সপ্তম উইকেটে এনামুল হককে নিয়ে পাল্টা আক্রমণে ৩৬ বলে ৬৪ রানের জুটি গড়েন আলাউদ্দিন। দুই চারের সাথে পাঁচটি ছক্কায় ২৩ বলে ৪৭ রান করেন আলাউদ্দিন। ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন এনামুল।
রান তাড়ায় সাদমান ইসলাম ও আনিসুল ইসলাম ৬০ বলে ৮০ রান যোগ করেন। সাদমান এই সংস্করণে প্রথম ফিফটির স্বাদ পান। দলকে জিতিয়ে ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন আনিসুল।

সবার আগে ছিটকে গেল রাজশাহী
নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই প্রতিভার ছাপ রাখলেন জাওয়াদ আবরার। উইকেটের চারপাশে দৃষ্টিনন্দন সব শটে ষাটোর্ধ্ব ইনিংস খেললেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ওপেনার। তার ফিফটির সৌজন্যে সাত উইকেটে জিতেছে ঢাকা বিভাগ। ১৪১ রানের লক্ষ্য ২৯ বল বাকি থাকতেই টপকে গেছে তারা। ছয় ম্যাচে ঢাকার এটি দ্বিতীয় জয়। শেষ ম্যাচে বেশ কিছু সমীকরণ পক্ষে এলে প্লে-অফের টিকিট পেতে পারে তারা। সমান ম্যাচে মাত্র ২ পয়েন্ট পাওয়া রাজশাহী ছিটকে গেল সবার আগে।
চোট কাটিয়ে ফেরার ম্যাচে ৮৪ রান করা রাজশাহীর নাজমুল হোসেন শান্ত টানা তিন ম্যাচে দুই অঙ্ক ছুঁতে ব্যর্থ। মুশফিকুর রহীমও ১৩ রানে আউট। ফলে রাজশাহীও গড়তে পারেনি বড় স্কোর।
রাজশাহী প্রথমে ব্যাট করে ১৯.১ ওভারে ১৪০ রানে অলআউট হয়। জবাবে ঢাকা বিভাগ ১৫.১ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ১৪১ রান করে সাত উইকেটের জয় তুলে নেয়।

বরিশালকে হারাল সিলেট
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের আউটার মাঠে বরিশালকে দুই উইকেটে হারায় সিলেট। বরিশাল ১৮.৪ ওভারে ১০৮ রানে গুটিয়ে যায়। জবাবে ১৮.৫ ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ১০৯ রান করে সিলেট।

চট্টগ্রামকে হারিয়ে প্লে-অফের আশায় খুলনা
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চট্টগ্রামকে (১২৯) পাঁচ উইকেটে হারায় খুলনা। ১৩০ রানের লক্ষ্যে সাত বল বাকি থাকতে পৌঁছে যায় নুরুল হাসান সোহানের দল।


আরো সংবাদ



premium cement
বদিউল আলমের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডি-৮ সম্মেলনে ফিলিস্তিন নিয়ে জোরালো বক্তব্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে পিএলও মহাসচিবের ধন্যবাদ ইতিহাস গড়তে ভোরে মাঠে নামছে বাংলাদেশ যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় পুলিশ বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার অন্তত ১০০ সেনা নিহত ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জমা দিতে হবে হজ প্যাকেজের বাকি টাকা বাংলাদেশের শিক্ষা উন্নয়নে জাপানের অনুদান বাংলাদেশকে ৬৮৫ বিশিষ্ট ভারতীয় নাগরিকের খোলা চিঠি এক বছরে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা জুবায়েরপন্থীদের বিশ্ব ইজতেমা নির্ধারিত তারিখেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আধুনিকায়ন হচ্ছে সব জাদুঘর

সকল