২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

ভারতের প্রভাব বলয় এবং বাংলাদেশের করণীয়

ভারতের প্রভাব বলয় এবং বাংলাদেশের করণীয় - ছবি : সংগৃহীত

ভারত তার অখণ্ডতা, ক্ষমতার প্রভাব ধরে রাখতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সুসম্পর্কের চেয়ে কেবলই অবিশ্বাস ও চাপ সৃষ্টির নীতি কার্যকর আসছে। সীমানা সংযুক্ত একটি দেশের সাথেও তাদের সদ্ভাব নেই। প্রায় সবগুলো প্রতিবেশীর সাথে ঝগড়া-বিবাদ, অবিশ্বাস আর যুদ্ধের ইতিহাস আছে। এসবের পেছনে ভারতই দায়ী।

ভারত বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে তার কৌশলগত, অর্থনৈতিক, এবং রাজনৈতিক প্রভাব বজায় রাখতে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে আসছে। এগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং প্রাসঙ্গিক পরিস্থিতিতে আলাদা আলাদা। নিচে এরকম কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো :

রাজনৈতিক প্রভাব
কূটনৈতিক সম্পর্ক : ভারতের সাথে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর প্রভাব বিস্তার করার জন্য ভারত বিভিন্ন সময়ে সহযোগিতা বা সমর্থন দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে তারা আওয়ামী লীগ, বাম, জাতীয় পার্টি এবং আরো কিছু কিছু ভুঁইফোঁড় দলকে সমর্থন দেয়, যারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে মোটামুটি গণবিচ্ছিন্ন।

বাইরের শক্তির প্রভাব মোকাবেলা : বাংলাদেশে চীন বা পাকিস্তানের মতো দেশের প্রভাব কমাতে ভারত তার কূটনৈতিক কৌশল কাজে লাগায়। বিশেষ করে পাকিস্তান, আফগানিস্তানের সাথে কৌশলগত সম্পর্ক নির্মাণ যেন না হতে পারে। সেটার জন্য নানা ধরনের প্রোপাগান্ডা মেশিন বাংলাদেশের ভেতরে তারা তৈরি করে রেখেছে।

অর্থনৈতিক প্রভাব
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ : ভারত বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদার। আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে ভারসাম্য ভারতের পক্ষে হওয়ায়, এ বিষয়টি বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলে। ভারত সুবিধামতো রফতানি বন্ধ করে, দাম বাড়ায়, নানান ধরনের অপকৌশলের চর্চা করে যা কখনোই সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ তো নয়ই বরং তাকে শত্রুভাবাপন্ন সুযোগসন্ধানী সম্পর্ক বলতে হবে।

নির্বাচনী কৌশল :
বাংলাদেশের নির্বাচন ও রাজনৈতিক কাঠামোতে পরোক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করতে ভারত তার কূটনৈতিক ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সহায়তা নেয়। বাংলাদেশের জনগণকে ভারত বিশ্বাস করে না। তাই এদেশে গণতন্ত্রের চর্চা অব্যাহত থাকুক সেটা চায় না। বরং ফ্যাসিবাদ নির্মাণের মাধ্যমে দেশকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে রেখেছে ১৬ বছর।

বিশেষ বা গোলামী চুক্তি :
ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য প্রতিবেশী দেশের সাথে বিশেষ বা গোলামি চুক্তি করতে পছন্দ করে। এজন্য তারা প্রতিবেশী দেশগুলোতে জনবিচ্ছিন্ন সরকার গঠন করতে সহযোগিতা করে তারপর নানান ধরনের গোলামীর চুক্তি করাতে বাধ্য করে। নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশের সাথে চুক্তি তার উদাহরণ। তারা সাধারণত একতরফা করিডোর এবং বন্দর ব্যবহারের সুবিধা নিয়ে নেয় ।

ঋণ ও উন্নয়ন প্রকল্প : ভারত বাংলাদেশকে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ঋণ বা সহায়তা দেয়। এই অর্থনৈতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত নির্দিষ্ট ক্ষেত্রগুলোতে প্রভাব বিস্তার করে। এমনসব শর্ত ও কৌশল তারা নেয় যাতে অন্য কোন দেশ বিকল্প হয়ে না উঠতে পারে। পাকিস্তানের সাথে অর্ধদশকেও আমাদের তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সম্পর্কের পাটাতন গড়ে উঠতে পারেনি এ কারণে।

যোগাযোগ নেটওয়ার্ক : ভারত বাংলাদেশের রেলপথ, সড়কপথ, এবং নৌপথ ব্যবহারে বিশেষ সুযোগ নেয়, যা তাদের আঞ্চলিক অর্থনৈতিক স্বার্থে সহায়ক। তারা ট্রানজিটের বদলে করিডোর নেয়। নেপাল, ভুটান, চীন, মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে ভারতের ভেতর দিয়ে রেল বা সড়ক যোগাযোগের সুযোগ তারা আমাদের জন্য রাখে নেই। বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে তাদের থেকে আমাদের। অথচ তারা আমাদের সকল সড়ক, মহাসড়ক দেদারছে ব্যবহার করছে।

ভৌগোলিক ও পরিবেশগত কৌশল
নদীর পানি বণ্টন : তিস্তা ও গঙ্গার মতো আন্তঃসীমান্ত নদীগুলোর পানি বণ্টন বিষয়ে ভারতের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তারা অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদী আইন না মেনে। সবগুলো নদীতে বাঁধ দিয়ে আমাদের পানিশূন্য রেখেছে।

সীমান্ত সমস্যা : সীমান্তে হত্যা ভারতে নিত্যদিনের ঘটনা। সীমান্তে আন্তর্জাতিক কোনো আইনের তারা পরোয়া করে না। তারকাঁটা বেড়া দিয়ে বাংলাদেশকে ফিলিস্তিনের মতো আটকে রেখেছে।

সামরিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক
সামরিক সহযোগিতা : নিরাপত্তা ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত তার কৌশলগত লক্ষ্য পূরণ করে। সেক্ষেত্রে ভারত বাংলাদেশের ভেতরে অবাধে প্রবেশ করে। যা বেআইনি। বাংলাদেশের সামরিক ও নিরাপত্তা বিষয়ে সকল সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা তাদের হাতে রাখার জন্য নানাভাবে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। সফলও হয়েছে।

গোয়েন্দা সংস্থার কার্যক্রম: ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা (র) দক্ষিণ এশিয়ায় তার স্বার্থ রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। রয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতিসহ প্রতিবেশী সকল দেশের ভেতর রাজনৈতিক অস্থিরতা টিকিয়ে রেখে ফায়দা লুটছে।

সাংস্কৃতিক ও নরম শক্তি (সফট পাওয়ার)
সাংস্কৃতিক প্রভাব : বলিউড, টিভি সিরিয়াল, এবং হিন্দি ভাষার মাধ্যমে বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে প্রভাব বিস্তার করে যাচ্ছে। এছাড়া এদেশের ভেতরে রবীন্দ্র চর্চার নামে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন জারি রেখেছে। সাংস্কৃতিক মাধ্যমগুলো যেন ভারতের মুখপাত্র। ভারতের স্বার্থ রক্ষার ভেতর দিয়েই তাদের সংস্কৃতি চর্চা ও প্রগতিশীলতা ফুলে ফলে শোভিত হয়।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য : ভারতে চিকিৎসা ও শিক্ষার জন্য বাংলাদেশের মানুষের নির্ভরতা বাড়ানোর সকল আয়োজন তারা করে রেখেছে। যা দীর্ঘমেয়াদে ভারতের উপর বাংলাদেশের জনগণের নির্ভরশীলতা শুধু বাড়াবেই।

ভিসানীতি :
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা সুবিধা বা নির্দিষ্ট সময় চাপে রেখে সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে তারা। তাদের উপর এক দিকে নির্ভরতা বাড়ায় আরেক দিকে ভিসা জটিলতা সৃষ্টি করে চাপে রেখে জনগনকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে।


বহুপাক্ষিক ফোরাম ও অংশীদারিত্ব
আঞ্চলিক সংগঠন : ভারত বিমস্টেক, সার্ক-এর মতো আঞ্চলিক সংগঠনগুলোতে প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করে। এ ধরনের ফোরামে বাংলাদেশকে ভারতের এজেন্ডা সমর্থন করতে চাপ দেয়া হয়। একতরফা সুবিধামত সিদ্ধান্ত নেয়ার কারণে সার্ক আজ মৃতপ্রায়। আঞ্চলিক জোট গঠিত হয়ে পরস্পরের ভেতর সরাসরি যোগাযোগ হোক- এটা ভারত কখনোই হতে দেবে না। এজন্য আঞ্চলিক জোটই শেষ পর্যন্ত কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না।

বিশ্ব রাজনীতি : আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও নীতিনির্ধারণে বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত ভারত নিয়ে এসেছে বিগত ১৬-১৭ বছর ধরে। পশ্চিমারা বাংলাদেশ ইস্যুতে তাই ভারতের সাথেই দেনদরবার করে।

এই সব নানামুখী উপায়ে ভারত বাংলাদেশের উপর আধিপত্য কায়েম রেখে কৌশলগত স্বার্থ বজায় রাখার চেষ্টা করে। তবে এই প্রভাব একটা সময় পর্যন্ত কাজ দিলেও চিরকাল থাকে না।

ভারত তার কৌশলগত, অর্থনৈতিক, এবং রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশের ওপর বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রভাব বিস্তার করে আসছে। এর মধ্যে কিছু পদ্ধতি ইতিবাচক হলেও অনেক ক্ষেত্রে এটি বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করে। বাংলাদেশকে এসব বিষয় মোকাবেলায় কৌশলগতভাবে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।

ভারতের আধিপত্য থেকে বেরিয়ে বাংলাদেশকে একটি স্বাবলম্বী, ভারসাম্যপূর্ণ ও স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি ও সামরিক নীতি গড়ে তুলতে হবে। এজন্য বিভিন্ন খাতে কৌশলগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নিচে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো উল্লেখ করা হলো :

বহুমুখী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বৈচিত্র্যপূর্ণ করা :

বাংলাদেশকে শুধুমাত্র ভারতের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে চীন, পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপান, রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের মতো দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করতে হবে।

আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করা:
সার্ক, বিমেস্টেক, আসিয়ান, বিবিআইনের মতো আঞ্চলিক ফোরামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে এবং ভারতের প্রভাব কমানোর জন্য অন্যান্য দেশের সাথে কৌশলগত জোট গড়ে তুলতে হবে।

অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়া
বাণিজ্যে ভারসাম্য আনা :

ভারতের সাথে বাণিজ্যের ভারসাম্যহীনতা কমাতে রফতানি বাড়াতে হবে এবং ভারত নির্ভর আমদানির বিকল্প খুঁজতে হবে।

শিল্পায়ন ও বিনিয়োগ :
দেশের অভ্যন্তরে শিল্পায়ন জোরদার করে বৈদেশিক পণ্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। চীন, জাপান, এবং দক্ষিণ কোরিয়ার,আমেরিকার মতো দেশের বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করতে হবে।

করিডোর নীতির পুনর্বিবেচনা :
ভারতের ট্রানজিট ও করিডোর সুবিধা পুনর্মূল্যায়ন করে জাতীয় স্বার্থে সেগুলোর ব্যবস্থাপনা সুনিশ্চিত করতে হবে।

কৌশলগত সম্পর্ক গড়ে তোলা
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানো :
অবকাঠামো, প্রযুক্তি এবং প্রতিরক্ষা খাতে চীন ও পাকিস্তানের সাথে গভীর সম্পর্ক স্থাপন করে ভারসাম্য তৈরি করা যেতে পারে।

মধ্যপ্রাচ্য ও মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা :
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথে অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও উন্নত করে বিকল্প সহযোগিতা তৈরি করতে হবে।

আন্তর্জাতিক জোটে সক্রিয় অংশগ্রহণ :
জাতিসঙ্ঘ, আইওসি ও ডব্লিউটিওতে বাংলাদেশকে তার অবস্থান আরো শক্তিশালী করতে হবে।

সামরিক শক্তি ও নিরাপত্তা জোরদার
সামরিক আধুনিকায়ন :
প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়ে নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।

নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থা শক্তিশালী করা:
দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক হুমকি মোকাবিলার জন্য গোয়েন্দা কার্যক্রম উন্নত করতে হবে।

নিরাপত্তায় বৈচিত্র্য আনা :
ভারতের ওপর নিরাপত্তা নির্ভরতা কমিয়ে চীন, রাশিয়া, এবং তুরস্কের মতো দেশের সাথে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়ানো।

নদী ও পরিবেশ নীতিতে কঠোর অবস্থান
আন্তঃসীমান্ত পানি বণ্টন চুক্তি :
তিস্তা ও অন্যান্য আন্তঃসীমান্ত নদীর পানি বণ্টনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নীতিমালা অনুসারে সমাধান আনতে হবে।

আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগ :
জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক ফোরামের মাধ্যমে নদীর পানি বণ্টন ও সীমান্ত সমস্যার সমাধান করতে হবে।

সাংস্কৃতিক ও গণমাধ্যম শক্তি বৃদ্ধি
নিজস্ব সাংস্কৃতিক প্রচারণা :
দেশের সংস্কৃতি, ভাষা, এবং ঐতিহ্য রক্ষায় বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে ভারতীয় সংস্কৃতির আধিপত্য কমানো।

গণমাধ্যম স্বাধীনতা :
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে দেশীয় গণমাধ্যমকে শক্তিশালী করতে হবে, যাতে দেশের স্বার্থে সঠিক তথ্য প্রচারিত হয়।


সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা
সীমান্ত সুরক্ষা :
সীমান্ত এলাকায় আধুনিক প্রযুক্তি ও দক্ষ জনবল মোতায়েন করে অনুপ্রবেশ এবং সীমান্ত হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধ করতে হবে।

অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা :
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে জাতীয় ঐক্য জোরদার করতে হবে।

বাংলাদেশকে ভারতের প্রভাব থেকে বের হতে হলে দীর্ঘমেয়াদে কৌশলগত চিন্তা ও সঠিক কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে। এই প্রচেষ্টায় বহুমুখী সম্পর্ক, অর্থনৈতিক স্বাবলম্বীতা এবং সামরিক ও সাংস্কৃতিক শক্তি জোরদার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : ইতিহাস, রাজনীতি ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশ্লেষক


আরো সংবাদ



premium cement
সমস্ত সভ্যতার জন্য ন্যায়বিচার, সমতা ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাবেক কৃষিমন্ত্রী ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর আইনজীবী হত্যার ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেফতার ৬ : প্রেস উইং ওয়ানডেতে বাংলাদেশের মেয়েদের রেকর্ড সংগ্রহ স্ত্রী হত্যা মামলায় সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের জামিন দুই হত্যা মামলায় সাবেক এমপি সোলাইমান ৭ দিনের রিমান্ডে বৃহস্পতিবার থেকে কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন রুটে চলবে জাহাজ বড় পুকুরিয়া কয়লাখনির দুর্নীতি মামলা থেকে খালেদা জিয়ার অব্যাহতি শহীদ ডা. মিলনের সমাধিতে পেশাজীবী পরিষদের শ্রদ্ধা আইনজীবী সাইফুল হত্যা : সুপ্রিম কোর্টসহ সকল বারে বিক্ষোভ সমাবেশ পানছড়ি হাসপাতালে অগ্নিদগ্ধ রোগীর ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা

সকল