১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মডেল কেন জরুরি

- প্রতীকী ছবি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ইতোমধ্যে আধুনিক প্রযুক্তির অন্যতম মূল উপাদান হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে সেবা, গবেষণা ও উন্নয়নে ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়েছে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেইঞ্জের এক আলোচনায় গুগলের DeepMind মন্তব্য করেছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব সারা বিশ্বের জন্য শিল্প বিপ্লবের চেয়েও অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ হবে। যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য উন্নত দেশে স্বাস্থ্য, উৎপাদন ও উদ্ভাবনী খাতে এর ব্যবহার বাড়ছে, যা জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। স্বাস্থ্য খাতে রোগ নির্ণয় ও পূর্বাভাসে ব্যবহৃত হচ্ছে, যা চিকিৎসাসেবার খরচ ও সময় সাশ্রয় করছে। উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অটোমেশন ও উন্নত মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির প্রয়োগ বাড়াচ্ছে উৎপাদনশীলতা।

বাংলাদেশেও জনগণ ও সরকারের মধ্যে প্রযুক্তি ব্যবহারের আগ্রহ রয়েছে, তবে কার্যকর ব্যবহারের পরিমাণ এখনো সীমিত এবং মান যথাযথ নয়। গত কয়েক বছরে সরকারিপর্যায়ে প্রযুক্তির কিছু প্রবর্তন হলেও সেগুলো জনগণের কাছে কার্যকরভাবে পৌঁছায় না। এর পেছনে অন্যতম কারণ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের কার্যকারিতার অভাব এবং দক্ষতার অভাবে সরকারি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে এসব সেবা যথাযথভাবে পরিচালিত না হওয়া। ফলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কাক্সিক্ষত সুবিধা সরকার বা জনগণ কেউ ভোগ করছে না। আর এ জন্যই এসব প্রযুক্তি সুবিধার হালনাগাদ আর সরকারি সেবার কার্যকারিতা, স্বচ্ছতা ও খরচ কমানোর লক্ষ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি।

বাংলাদেশে অনেক সরকারি সেবা জনগণের কাছে পৌঁছাতে প্রচুর সময়, রিসোর্স এবং লোকবলের প্রয়োজন হয়, যা এক দিকে সরকার ও তার কর্মচারীদের ভাবিয়ে তোলে, অন্য দিকে জনগণের ভোগান্তি বাড়ায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মাধ্যমে এই সেবাগুলোকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনা সম্ভব, যা সেবার সর্বজনীনতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করবে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে নাগরিকরা সহজেই সেবা সম্পর্কে তথ্য পেতে পারবেন এবং দ্রুত আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন। এতে জনগণের সময় ও খরচ বাঁচবে ও সেবার প্রাপ্তি সহজ হবে।

তা ছাড়া সরকারি সেবাদানে কর্মদক্ষতা বাড়ানো এবং সেবাকে স্বচ্ছ করে তোলার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। AI অ্যালগরিদমের মাধ্যমে বিভিন্ন দফতরের ডেটা ব্যবস্থাপনা অটোমেশনের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়, যা সেবার গতি বাড়াবে এবং মানবিক ত্রুটি কমিয়ে আনবে। সরকারি সংস্থাগুলোতে ডেটার বিশ্লেষণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হলে কর্মীরা দ্রুত অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস করতে পারবে, সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন এবং প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে, যা জনগণের আস্থা বাড়াবে।

জন্ম নিবন্ধন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভূমিসংক্রান্ত কার্যক্রম ও স্বাস্থ্যসেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার জনগণের জন্য সেবা প্রাপ্তি আরো সহজ ও দ্রুত করে তুলতে পারে। স্বাস্থ্য খাতে রোগীর চিকিৎসাসংক্রান্ত তথ্যগুলো অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে দ্রুত বিশ্লেষণ করা সম্ভব, যা রোগীকে সঠিক ও দ্রুত চিকিৎসা দিতে সাহায্য করবে। একইভাবে, ভূমি সম্পর্কিত কাজগুলোতে AI অটোমেশন ব্যবহারে দুর্নীতি কমানো সম্ভব হবে।

বাংলাদেশ সরকারের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো বড় পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদান। দেশের উন্নয়নমূলক নীতিমালা ও প্রকল্প তৈরিতে বড় ডেটা বিশ্লেষণ করে সম্ভাব্য প্রবণতা চিহ্নিত করতে পারে, যা সরকারের নীতিমালাকে আরো কার্যকর এবং ফলপ্রসূ করে তুলবে। পরিবেশ পরিবর্তন নিয়ে কাজ করার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভুল ডেটা বিশ্লেষণ করতে সক্ষম, যা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়ক হতে পারে।

কাজের আপডেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষণ হওয়ার কারণে এর মাধ্যমে দুর্নীতি ও অপব্যবহার কমানো সম্ভব। সরকারি প্রকল্পগুলোর আপডেট যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়, তাহলে কোনো ধরনের গাফিলতি হলে তা সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব হবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যাবে।

বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির চাহিদা ও সম্ভাবনা দিন দিন বাড়ছে। কিছু প্রাইভেট সেক্টরে সীমিত আকারে ব্যবহৃত হলেও এগুলোর বেশির ভাগই বিদেশী ও সাধারণ উদ্দেশ্যে তৈরি, যা দেশের নির্দিষ্ট চাহিদা ও প্রয়োজনের সাথে খাপ খায় না।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ডেটা ও অ্যালগরিদমের ওপর ভিত্তি করে কাজ করে, যা মেশিনকে মানুষের মতো চিন্তা ও কাজ করতে সক্ষম করে। AI-কে ‘ট্রেইন’ করতে হয় কারণ, এটি বড় পরিমাণ ডেটা থেকে বিভিন্ন প্যাটার্ন ও প্রবণতা শিখে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা তৈরি করে। ট্রেনিং প্রক্রিয়ায় প্রথমে AI সিস্টেমকে ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়, যেখানে এটি ডেটার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের জন্য পূর্বাভাস করার ক্ষমতা অর্জন করে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করতে হলে দেশের জনগণের ভাষা, সংস্কৃতি ও সেবার ধরন অনুযায়ী ডেটা সংগ্রহ এবং মডেল ট্রেইন করতে হবে, যা দেশের সমস্যাগুলোর জন্য সুনির্দিষ্ট সমাধান দিতে সক্ষম হবে।

বর্তমানে পাবলিকলি এভেইলেবল, অথবা বিদেশী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মডেলগুলো সাধারণত বাংলা ভাষা ও দেশের সংস্কৃতির সাথে মানানসই নয়। নিজস্ব মডেল তৈরির মাধ্যমে বাংলায় কথা বলার ক্ষমতা ও দেশের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরো কার্যকরী হবে। এ ছাড়া স্থানীয় দক্ষতা বৃদ্ধি, সমস্যা সমাধান এবং ডেটার গোপনীয়তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নিজের মডেল প্রয়োজন।

বাংলাদেশ কিভাবে নিজস্ব AI তৈরি করবে?
নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরির প্রথমিক কাজ হবে গবেষণা ও উন্নয়ন কাঠামো তৈরি। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশী ও বিদেশী সংস্থা এবং এক্সপার্টদের সহযোগিতা নেয়া যেতে পারে। এর জন্য উপযুক্ত সার্ভার, ডেটা সেন্টার এবং ক্লাউড কম্পিউটিং সুবিধা তৈরির মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন প্রযুক্তি সমর্থন দিতে হবে। বিগত সরকার বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থকে চিন্তা না করে বিভিন্ন পাবলিক এবং শেয়ারড সার্ভারগুলোতে বাংলাদেশের তথ্য জমা রেখেছে। এ ছাড়াও গত সরকার জি ক্লাউড বা Secured Government Cloud তৈরির জন্য বিভিন্ন কোম্পানির সাথে কিছু চুক্তি করেছে। এই চুক্তির বেশির ভাগগুলোই টেকনিক্যাল ও নিরাপত্তার দিকগুলো বিবেচনা না করেই ব্যক্তিগত স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। দেশের নিরাপত্তা স্বার্থে এই চুক্তিগুলো দ্রæত পুনর্বিবেচনা করতে হবে, দেশবিরোধী চুক্তিগুলোকে বাতিল করে টেকনিক্যালি সাউন্ড আর বাংলাদেশের জন্য কার্যকর এবং উপযোগী এমন কোম্পানিগুলোর সাথে দ্রুতই চুক্তি করে বাংলাদেশ সরকারের জন্য নিজস্ব জি ক্লাউড (G-Cloud)) তৈরি করতে হবে।

একই সাথে ডেটা সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনার কাজটি শুরু করতে হবে। সরকারি দফতর, স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্র, কৃষি অফিস ও অন্যান্য সেক্টরের ডেটা সংগ্রহ করে একটি কেন্দ্রীয় ডেটাবেস তৈরি করা উচিত, যা AI মডেল প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকদের ন্যাশনাল যে ডাটাবেজ আছে সেটি নিয়ে বিগত সরকার যথেষ্ট অরাজকতা সৃষ্টি করেছে। তার ব্যবস্থাপনা এবং আপডেটের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বিদেশী স্পর্শকাতর কোম্পানিকে। তা ছাড়াও বিগত সরকার বিভিন্ন সুবিধাভোগী কোম্পানিকে এর গুরুত্বপূর্ণ অ্যাক্সেস দিয়েছে, যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ইতোমধ্যেই মারাত্মক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এ সরকারের উচিত এই ন্যাশনাল ডেটাবেজকে এখনই সুরক্ষিত করা এবং একই সাথে সেটিকে AI-এর ব্যবহারের উপযোগী করার জন্য হালনাগাদ করা।

আনুষঙ্গিক এই প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো সম্পন্ন হলেই মেশিন লার্নিং মডেল প্রশিক্ষণের কাজে হাত দেয়া যাবে। জাতীয় ও স্থানীয় ভাষা, সংস্কৃতি ও প্রায়োরিটি এরিয়াগুলো AI মডেল প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে হবে। এ জন্য উচ্চ মানের ডেটা এবং দক্ষ জনবলের প্রয়োজন হবে। এসব দক্ষ জনশক্তি প্রাথমিকভাবে দেশের মধ্যে থেকে পাওয়া না গেলে বিদেশ থাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে হায়ার করা যাবে। পর্যায়ক্রমে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে বিভিন্ন কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করতে হবে। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় স্থানীয় দক্ষ জনবল তৈরি করতে হবে। দেশের প্রয়োজনে পাবলিক এবং প্রাইভেট সেক্টরে প্রযুক্তি সার্ভিসের জন্য কি ধরনের আইটি স্কিলের ঘাটতি রয়েছে তার দ্রুত নির্ণয় করতে হবে। সেই সাথে গ্যাপ পূরণের জন্য দেশের ভেতর থেকেই দক্ষ জনশক্তি তৈরির উদ্দেশ্যে এক্সপ্রেস ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রসঙ্গত, আরেকটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কিত জাতীয় নীতিমালার হালনাগাদকরণ। বিগত সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক একটি প্রাথমিক নীতিমালা তৈরি করেছিল। এই নীতিমালার যথাযথ বিশ্লেষণ দরকার, এখানেও বাংলাদেশের স্বার্থ ও নিরাপত্তার ভিত্তিতে নির্ভরযোগ্য নীতিমালা তৈরি করতে হবে, যাতে দেশীয় তথ্য সুরক্ষা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে স্পর্শকাতর দেশের আইটি বিশেষজ্ঞরা কাজ করছে, দ্রুত নীতিমালা করে প্রাইভেট সেক্টরগুলোকে একটি সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেশীয় জনশক্তিকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা উন্নয়ন করে দেশীয়দের ওইসব জায়গায় রিপ্লেস করার নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। দেশের তথ্য যেন অন্য কোনো দেশে পাচার না হয়ে যায় সে জন্য শক্ত সাইবার সিকিউরিটি সিস্টেম, স্পেশালি SIEM System ইপ্লিমেন্টেশন করতে হবে এবং পাবলিক ও প্রাইভেট সেক্টরের জন্য তথ্যপ্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট পলিসি তৈরি করতে হবে।

বর্তমান নতুন বাংলাদেশে রয়েছে নতুন সম্ভাবনা। আমরা ইতোমধ্যে দেখতে পাচ্ছি, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও বিভিন্ন সেক্টরে সরকার কাক্সিক্ষত লক্ষ্য এবং গতি অর্জন ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা প্রচলিত সমস্যা ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে মোকাবেলা করাও সম্ভব হচ্ছে না। বাংলাদেশ সরকারের ক্রিটিক্যাল অপারেশনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শক্তি হিসেবে এবং বর্তমানের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল তৈরির উদ্যোগ জাতীয় উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। সঠিক নীতি, অবকাঠামো এবং কারিগরি দক্ষতার সমন্বয়ে এ মডেল বিভিন্ন খাতে কার্যকরী সেবা দিতে সহায়ক হবে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিতে AI-এর ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি প্রযুক্তি সমৃদ্ধ গতিশীল জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে।

লেখক : সাইবার সিকিউরিটি কনসালট্যান্ট। লন্ডনের একটি সাইবার সিকিউরিটি কোম্পানিতে কর্মরত।
mtarunuk@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
সোনারগাঁওয়ে চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের প্রতিহত করার আহ্বান বিএনপির মির্জাগঞ্জে ইউএনওর মোবাইল নম্বর ক্লোন করে টাকা দাবি শেখ হাসিনাসহ ১৮৭ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে মামলা সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম গ্রেফতার অভিযোজন তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের আবু সাঈদ হত্যা মামলায় রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার ‘সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি রোধে যথাসাধ্য চেষ্টা করছে’ সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : এ্যানি হাটহাজারীতে আ'লীগের ৬ নেতা কর্মী গ্রেফতার চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ করে প্রজ্ঞাপন রাবিতে খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আইন বিভাগ ভাংচুর

সকল