১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

যুদ্ধে মিত্রদের সরাসরি জড়িত হওয়ার আহ্বান ইউক্রেনের

-

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে মিত্রদের সরাসরি জড়িত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এ সময় রুশ ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে প্রতিহত করতে এবং দেশটির সীমান্তের কাছে জড়ো হওয়া সামরিক সরঞ্জামগুলোর বিরুদ্ধে পশ্চিমা অস্ত্র ব্যবহার করার অনুমতি চেয়েছেন তিনি। এর মাধ্যমে মিত্র দেশগুলোকে এই যুদ্ধে আরো সরাসরিভাবে জড়ানোর জন্য চাপ দিচ্ছেন ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট।
সোমবার কিয়েভে রয়টার্সকে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘এটি ইচ্ছার ব্যাপার। তবে প্রত্যেকে এমন একটি কথা উচ্চারণ করে যা প্রতিটি ভাষায় একই রকম শোনায় : সবাই সঙ্ঘাত বৃদ্ধির ভয় পায়।’ তিনি বলেছিলেন, ‘ইউক্রেনীয়দের মৃত্যুর খবরে প্রত্যেকেই অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।’ এ সময় জেলেনস্কি বলেন, প্রতিবেশী ন্যাটো দেশগুলো চাইলে ইউক্রেনকে আত্মরক্ষায় সাহায্য করতে পারে। এ জন্য তাদের সশস্ত্রবাহিনীকে ইউক্রেনের ভূখণ্ডে আসা রুশ ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর বিরুদ্ধে লড়তে হবে।
২০২২ সালে ইউক্রেনে সর্বাত্মক হামলা শুরু করে রাশিয়া। এর পর থেকে ইউক্রেনে হাজার হাজার ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন নিক্ষেপ করেছে দেশটি। ১০ মে খারকিভের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত অঞ্চলে নতুন করে হামলা শুরু করেছে রুশ সেনারা। সেখানে দেড় বছরের মধ্যে বৃহত্তম আঞ্চলিক অগ্রগতি করেছে তারা। জেলেনস্কি বলেছিলেন, রুশরা ইউক্রেনের ভূখণ্ডে ৩০০টি বিমান ব্যবহার করছে। পশ্চিমা মিত্রদের অতিরিক্ত বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সরবরাহ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলছিলেন, ‘আকাশ প্রতিরক্ষার জন্য আমাদের কমপক্ষে ১২০-১৩০টি বিমান দরকার।’ ইউক্রেনে মার্কিন নকশাকৃত এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে সেগুলো দেশটিতে পৌঁছাতে দীর্ঘ বিলম্ব হচ্ছে।
জেলেনস্কি বলেছিলেন, দেশগুলো যদি সরাসরি বিমান সরবরাহ করতে না পারে তবে প্রতিবেশী ন্যাটো রাষ্ট্রগুলো থেকে তারা সেগুলো উড়াতে পারে এবং রুশ ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে গুলি করতে পারে। সীমান্তে এবং রাশিয়ার আরো অভ্যন্তরে রুশ সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা করার জন্য আন্তর্জাতিক মিত্রদের সাথে তাদের অস্ত্র ব্যবহার করা নিয়ে আলোচনা করছে ইউক্রেন। তবে এ নিয়ে ‘এখন পর্যন্ত ইতিবাচক কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি’ বলে জানিয়েছেন জেলেনস্কি।


আরো সংবাদ



premium cement
বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কারে জাতিসঙ্ঘ মহাসচিবের আহ্বান ফেনীতে মুক্তিপণ না দেয়ায় শিশু খুন, গ্রেফতার ৩ কিশোর ড. ইউনূসের সাথে এসএফও প্রতিনিধিদলের বৈঠক সিরিজ নিশ্চিত করতে চায় দক্ষিণ আফ্রিকা, সমতা লক্ষ্য পাকিস্তানের হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে বাংলাদেশের সাথে কাজ করবে মালয়েশিয়া শমী কায়সারের জামিন স্থগিত দেড় যুগ পর সিলেটে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন কাল হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে একসাথে কাজ করবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া ৫ বছর পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি জিতল জিম্বাবুয়ে জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলা দেশে এলো ইউক্রেন থেকে আমদানি করা গম

সকল