নদীমাতৃক বাংলাদেশ
- ০১ অক্টোবর ২০২১, ০০:০৬
দক্ষিণাঞ্চলসহ দেশের লাখ লাখ মানুষের নিয়মিত যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম নদীপথ।
নদীপথে লঞ্চের মাধ্যমে দৈনিক হাজার হাজার যাত্রী তাদের যাতায়াত সম্পন্ন করে থাকে। যাতায়াতের পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্য আমদানি-রফতানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে লঞ্চ।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, ঘাট ফি, কুলি ফিসহ অবাধে চলছে লঞ্চের সিট-বাণিজ্য।
এ যেন এক কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করে রাখেন লঞ্চের স্টাফ তথা দায়িত্বশীল কর্মকর্তা-কর্মচারী। সাধারণত লঞ্চে দ্ইু আসন সুবিধা থাকে। ডেক ও কেবিন। ডেক মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের জন্য একটা সুবিধাজনক আসন। কেননা এখানে ভাড়া কম থাকে। আসনের জন্য অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হয় না যেমনটা দিতে হয় কেবিনের যাত্রীদের। কিন্তু ডেকের সুবিধা দিনদিন কমে যাচ্ছে। সুবিধা দিনদিন কেড়ে নিচ্ছেন কৃত্রিম সঙ্কটের মাধ্যমে লঞ্চের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। লঞ্চের দায়িত্বশীল যারা আছে তারা তোশকসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র রেখে যায়গা দখল করে সেগুলো যাত্রীদের কাছে চড়া দামে বিক্রি করেন, যা ডেকের যাত্রীদের জন্য বোঝাস্বরূপ। কেননা একে তো ভাড়া দিতে হচ্ছে তারপর আবার চড়া দামে সিট কিনতে হচ্ছে কেবিনে না থেকেও সাধারণ যাত্রীদের। এমতাবস্থায় লঞ্চের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। যাত্রীরা যেন আসন নিয়ে কোনো প্রকার হয়রানির স্বীকার না হন সে দিকে কড়া নজরদারি বাড়াতে হবে।
মো: সায়েদ আফ্রিদী
শিক্ষার্থী ঢাকা কলেজ
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা