জামিন নিতে আসা বিএনপির ২৯ নেতাকর্মী জেল হাজতে
- চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
- ০৩ জুলাই ২০২৪, ১৮:০৮
জামিন নিতে আসা চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ২৯ নেতাকর্মীকে কারাগারে প্রেরণ করেছেন আদালত।
বুধবার (৩ জুলাই) বেলা দেড়টার দিকে দর্শনা থানায় নাশকতার দুটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতের বিচারক মো: রিপন হোসেন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আটক হওয়া দর্শনা থানা বিএনপির ২৯ নেতাকর্মীরা হলেন দর্শনা পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান বুলেট, সাংগঠনিক সম্পাদক নাহারুল ইসলাম, যুবদল নেতা ও ছাত্রদল নেতা জালাল উদ্দীন লিটন, শাহজামাল তেতুল, সরোয়ার হোসেন, নাজিম উদ্দীন, হাবুকল্লা, মোস্তাফিজুর রহমান মোহন, নাসির উদ্দীন খেদু, ফজলুর রহমান, আজিজুল হক, শফিউল্লাহ শফি, আজিজুল হক, আব্দুর রশিদ, আব্দুল রহিম বাদশা, মিলন মিয়া, আব্দুল হাসান টোটন, বাশার ডাক্তার, আহাদ আলী, সানোয়ার হোসেন, আজমুল শেখ, মনিরুল ইসলাম, মিলন মোল্লা, খাইরুল ইসলাম যুদ্ধ, ফজলুর রহমান, মহিদুল জোয়াদ্দার মুহিত, আক্তার হোসেন, নূর আলম সিদ্দিকী মজনু, মীর অনিক হাসান ও শাহারুল।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এম শাহজাহান মুকুল।
তিনি জানান, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানার নাশকতার দুটি মামলায় ৩২ জন নেতাকর্মী চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট প্রথম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। বিজ্ঞ বিচারক মো: রিপন হোসেন একটি মামলায় ১৫ জন ও অপর মামলায় ১৪ জনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এবং বাকি বাবার নামে ভুল থাকায় বাকি তিনজনের আবেদন আদালত গ্রহণ করেননি।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার বিচার বিভাগ, পুলিশ-প্রশাসনসহ সবকিছু হাতের মধ্যে নিয়ে নিয়েছে। মানুষের বিচার বিভাগের প্রতি যে আস্থা ছিল, সেটিও হারিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, তারা প্রকৃত ন্যায়বিচার পাননি। আদালত ফরমায়েশিভাবে নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠিয়েছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা