১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

ফরাসি কবিতা আন্দোলন প্লেয়্যদ

-

মধ্যযুগে ফরাসি সাহিত্যে ভাষাকে রক্ষা করার জন্য ‘প্লেয়্যদ’ নামে কবিতা আন্দোলন শুরু হয়। কবি ঝোয়াশ্যঁ দ্যু বিলে (১৫২২-১৫৬০), পিয়ে দ্য রঁসার (১৫২৪-১৫৮৫) জঁ অন্থন দ্য বেইফ (১৫৩২-১৫৮৯) প্রমুখ কবি তরুণদের নিয়ে ‘প্লেয়্যদ’ গঠন করেন। দ্যু বিলে ম্যানিফেস্টোতে তা প্রকাশ করেন। তার মূল উদ্দেশ্য ছিল ফরাসি ভাষার প্রতিরক্ষা। প্লেয়্যদের সদস্যের মতে কবিতা হবে স্বর্গীয় অনুপ্রেরণার একটি রূপ, রোমান্টিক আবেগ। ভবিষ্যৎবাণীমূলক উদ্দীপনায় অধিকৃত হতে হবে কবিতাকে। দ্যু বিলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় মানবতাবাদী কবি জ্যাক পিলুটিয়্যে দ্য ম্যঁয় (১৫১৭-১৫৮২)-এর সংস্পর্শে আসেন। সে সময়ে দ্য ম্যঁয় হোরেসের ‘আর্স পোয়েটিকা’ ফরাসি ভাষায় অনুবাদ করেছেন। সে সময়টি ছিল ফরাসি সাহিত্যের রেনেসাঁর যাত্রা শুরুর সময়। বলা হয়ে থাকে, ফরাসি রেনেসাঁর মূল দল হলো প্লেয়্যদ। ফ্রান্সে প্লেয়্যদ গঠন করা হয়- আলেকজান্দ্রিয়ান কবি এবং ট্র্যাজেডিয়ানদের মূল আলেকাজান্দ্রিয়ান প্লেয়্যদের (খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী) অনুকরণে। এই প্লেয়্যদ মূলত আকাশে ‘প্লেয়্যদেস’ সাতটি তারাপুঞ্জের সাথে সম্পর্কিত।
প্লেয়্যদের ম্যানিফেস্টো তৈরি হয়েছিল অনেকটা ল্যাটিন ও গ্রিক ধারার অনুকরণ করে। এই ম্যানিফেস্টোকে ফরাসি সাহিত্যের মত প্রকাশ ও সাহিত্য সৃষ্টির যথোপযুক্ত ভাষাগত শুদ্ধি বলা যেতে পারে। সে সময় তারা দান্তে ও পের্ত্রাকের মতো নির্দিষ্ট কিছু ইতালীয় কবির অধ্যয়ন করেছিলেন এবং তারা ‘ব্রিগেড’ নামে একটি দল গঠন করেন যেটি ১৫৫৩ সালে প্লেয়্যদ হয়ে ওঠে। তারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে আলেকজান্দ্রিয়ার সাতজন কবির একটি দল থেকে। প্লেয়্যদের সদস্যরা ছিলেন পিয়ে দ্য রঁসার, ঝোয়াশ্যাঁ দ্যু বিলে, ইচচেন য্যুদেল, জঁ অন্থন দ্য বেইফ, রিনি ব্যালু, জ্য ফলিচচে জ্যু মঁয় এবং ফুঁচুস দ্যু জ্যাঁ।

প্লেয়্যদের তারকারা
জ্যঁ পিলুটিয়্যে দ্য ম্যঁয় (১৫১৭-১৫৮২)
১৯৪১ সালে হোরেসের ‘আর্টস পোয়েটিকা’ গ্রন্থটি ফরাসি ভাষায় অনুবাদ করেন। রেনেসাঁর সময়টাতে ১৯৫০ সালে যখন ফরাসি ভাষায় শিকড় ছিল ল্যাটিন ভাষার মধ্যে- ম্যঁয় তখন ফরাসি বানানের সংস্কার করলেন এবং একটি গ্রন্থ প্রকাশ করলেন ‘ফরাসি বানানের সংলাপ এবং উচ্চারণ’ (Dialogue de l'ortografe e prononciation francoese) নামে।
ঝোয়াশ্যঁ দ্যু বিলে (১৫২২-১৫৬০)
২৩ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন নিয়ে পড়াশোনার সময় মানবতাবাদী কবি জ্যঁ পিলুটিয়্যে দ্য ম্যঁয়ের সাথে পরিচিত হন। সে সময়টি ছিল ফরাসি কবিতার রেনেসাঁর যাত্রা শুরুর সময়। ১৫৪৭ সালে এক সরাইখানায় পিয়ে দ্য রঁসারের সাক্ষাৎ পান। তখনই যাত্রা শুরু হয় প্লেয়্যদ আন্দোলনের। ঝোয়াশ্যঁ দ্যু বিলে এই অন্দোলনের মেনিফেস্টো প্রকাশ করেন।

পিয়ে দ্য রঁসার (১৫২৪-১৫৮৫)
নিজ প্রজন্মের কাছে পরিচিত ছিলেন কবি ও রাজপুত্র হিসেবে। তিনি প্লেয়্যদের স্বীকৃত নেতা হয়ে ওঠেন। তার কবিতা ভাষা ও চিত্রকল্পের মহিমা এবং মিটারের মনোমুগ্ধকর বৈচিত্র্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। একজন কূটনৈতিক ছিলেন, সে সুবাদে বিদেশ সফর করেছেন।
জ্যঁ বাসচিঁ দ্য ল্যা পিঁরুস (১৯২৯-১৯৫৪)
কলেজে অধ্যয়নকালেই মাকচ অন্থয়ন মিঁওয়ে এবং জর্জ বিউক্যাননের পাঠ নেন এবং রঁসার, দ্যু বিলে, বেইফ্, জ্যুদেল, পন্তুসদের সাথে প্লেয়্যদের প্রথম সদস্য হন। তিনি ট্র্যাজেডি রচনা করেন, তাকে ‘ফরাসি ইউরিপিডস’ বলে ডাকা হতো। তার কবিতার বিষয় ছিল প্রেম ও সাহিত্যে-অমরত্ব। মাত্র ২৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

জ্যঁ অন্থন দ্য বেইফ (১৫৩২-১৫৮৯)
তার পিতা ছিলেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত। ছোটবেলায় তিনি ল্যাটিন ও গ্রিক ভাষা শিখেছিলেন। তিনি বেশ কিছু গ্রিক ও ল্যাটিন সাহিত্য অনুবাদ করেন। তিনি সঙ্গীত ও কবিতার মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ মিলন প্রতিষ্ঠার জন্য একাডেমি দ্য পোয়েসি অ্যাট দ্য মিউজিক প্রতিষ্ঠা করেন। তার বাড়ি বিখ্যাত হয়ে ওঠে তার দেয়া কনসার্টের জন্য। বেইফের উদ্ভাবনের মধ্যে ১৫ সিলেবলের লাইন যা ‘ভার্স বেইফ’ নামে পরিচিত। ফরাসি বানান সংস্কারের কাজ করেন।

ইচচেন জ্যুদেল (১৫৩২-১৫৭৩)
১৫৫০ সালে যখন প্যারিসে আসেন তখন তিন বেইফ, রিমি বেল্যু ও নিকোলাসের সাথে তাঁর বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। তিনি নিজেকে প্লেয়্যদের কাব্যিক বৃত্তের সাথে যুক্ত হন। প্লেয়্যদের সদস্য, তিনি প্রাচীন গ্রিক ও রোমান থিয়েটারের নীতিগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন। তার সময়ে আলেকজান্দ্রিয়ার ট্র্যাজিডির সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। আধুনিক সময়ে দেশের থিয়েটারের অগ্রদূত হিসেবে তার কাজের গুরুত্ব পেয়েছে, তাকে ফরাসি ক্লাসিক্যাল থিয়েটারের জনক বলা হয়। বিভিন্ন ধারায় নাটকের বিকাশে শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে তার। জ্যুদেলের লক্ষ্য ছিল ধ্রুপদী নাটক তৈরি করা, যা ফরাসি মঞ্চ দখলকারী নৈতিকতা এবং সমাজ থেকে প্রতিটি ক্ষেত্রেই আলাদা বৈশিষ্ট্যের হওয়া উচিত। তিনি বেশ কিছু সনেট রচনা করছেন।

পন্তুস দ্য চিয়ঁ (১৫২১-১৬০৫)
ফরাসি কবি ও একজন পুরোহিত। ফরাসি ভাষায় সনেট লিখেছেন। ল্যাটিন থেকে প্রাপ্ত ঐশ্বরিক ক্রোধের পূর্ণ তত্ত্বে বিষদ বর্ণনা করে প্লেয়্যদের কাব্যিক এবং অধিভৌতিক বিষয়ে অবদান রেখেছেন। তিনি ‘সাসটিনা’-এর পুনর্জাগরণ করেন। সাসটিনা হলো- ৩৯ লাইনের কবিতার একটি ফরাসি কবিতার ফর্ম। মোট সাতটি স্তবক থাকে, ছয়টি ছয় লাইনের স্তবক এবং একটি তিন লাইনের এনভয়। অর্থাৎ ৬+৬+৬+৬+৬+৬+৩ = সর্বমোট ৩৯ লাইন। আর্নে ড্যানিও (১১৮০-১২০০) ফরাসি কবি প্রথম এ ধরনের ফর্মের প্রবক্তা। তিনি প্রথম সাসটিনা রচনা করেন অক্সিটেন ভাষায় (Occitan Language)। ’১৩ শতকে দান্ত্যের দ্বারা ফর্মটি ইতালীয় ভাষায় পরিচিতি পায়। তবে ইতালিতে দান্ত্যে এবং পের্ত্রাক এই ফর্মটি নিয়ে কাজ করেন এবং ইতালীয় অন্যান্য কবিও এই ফর্মটির চর্চা ও পরিচর্যা করেন। ফলে সাসটিনা ষোলো শতকে আবার ইতালি থেকে ফ্রান্সে ফিরে আসে। পন্তুস দ্যু চিয়ঁ ফরাসি ভাষায় প্রথম এই ফর্মে কবিতা লেখেন। পরবর্তীকালে তিনি বিশপ (১৫৭৮) হন এবং ডিসকোর্স দর্শন প্রকাশ করেন।

রিমি বেল্যু (১৫২৮-১৫৭৭)
ফরাসি রেনেসাঁর কবি ও প্লেয়্যদের সদস্য। খুব সাধারণ বিষয় নিয়ে তার প্যারাডক্সিক্যাল কবিতা বেশ প্রশংসিত হয়। তিনি রঁসার, পিঁরুস, জু্যঁদেল, দ্যু বিলের সাথে পরিচিত হন এবং এই তরুণ বিপ্লবী দল তাকে প্লেয়্যদে আন্তর্ভুক্ত করে নেয়।
গিয়ম দ্যঁজ্যুতেল (১৫২৯-১৫৯৯)
সে সময়ের প্রধান কবি না হয়েও তিনি প্ল্যেয়দের সাথে যুক্ত ছিলেন। তবে তিনি প্রধান কবিদের ফরাসি ভাষার রচনাকে সমর্থন করতেন, যদিও তিনি ফরাসি আঞ্চলিক ভাষায় গদ্য ও পদ্য রচনা করার জন্য খ্যাত ছিলেন। তিনি গ্রিক ও ল্যাটিন ভাষায় দক্ষ ছিলেন। তার নানী ছিলেন পন্তুস দ্য চিয়েঁর বাবার বোন। তিনি কলা এবং দর্শন নিয়ে পড়াশোনা করেন।

প্লেয়্যদের কবিদের সাহিত্যনীতি
প্লেয়্যদ ফ্রান্সের একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছিল। ষোলো শতকে ফরাসি লেখকদের উদ্দেশ্য ছিল ফরাসি ভাষাকে সাহিত্যের মাধ্যম হিসেবে ল্যাটিন ভাষার সমমর্যাদায় উন্নীত করা। ১৫৩৯ সালে রাজকীয় আদেশ জারির মাধ্যমে ফরাসিকে ফ্রান্সের সরকারি ভাষার মর্যাদা দেয়া হয়। তখন থেকেই ফরাসি সরকার ফরাসি ভাষার উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ ও আদর্শায়নের ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রক্রিয়াকে বিভিন্নভাবে ছড়িয়ে দেয়ার ব্যাপারে ত্বরান্বিত করা ছিল এই গোষ্ঠীর প্রধান কাজ।
প্লেয়্যদ গ্রুপ রাজনৈতিক ইস্যুকেও গ্রহণ করে এবং সাহিত্যের পুনর্নবীকরণের জন্য, ফরাসি ভাষা প্রচারের জন্য, আন্দোলন সংগঠিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। মধ্যযুগীয় সাহিত্য ঐতিহ্যের রক্ষক থ্যুমা সিবিয়্যেকে (১৫১২-১৫৮৯) রাজা দ্বিতীয় হেনরির সম্মানে শ্লোক লেখার দায়িত্ব দেয়া হয়। তখন প্লেয়্যদের তরুণ কবিদল প্রতিলিপি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সে সময় কবি ঝোয়াশ্যঁ দ্যু বিলে ফরাসি ভাষা রক্ষা ও এর উন্নতির জন্য ‘La Defense et illustration de la langue francaise’ (ফরাসি ভাষার প্রতিরক্ষা এবং চিত্র) প্রকাশ করেন যা তাদের গোষ্ঠীর সাহিত্য ইশতেহারে পরিণত হয়।

এই ইশতেহারে বেশ কয়েকটি নীতি প্লেয়্যদের উদ্দেশগুলোকে সংজ্ঞায়িত করে।
গ্রিক ও ল্যাটিন কবিদের থেকে অনুপ্রেরণা নেয়া এবং পুরনো ফরাসি কাব্যিক ফর্মগুলোর (যেমন- ব্যালাড, রেনডেক্স, ভিরেলাইস, রাজকীয় গান প্রভৃতি) ওপর আলেকজান্দ্রিয়ান, ওড এবং সনেটকে সমর্থন করা অপরিহার্য। এভাবে কবিরা পিন্ডার, ওভিদ, হেরোস, প্রোপার্তিয়াস বা পের্ত্রাকের দ্বারা অনুপ্রাণিত হবে। তারা কবিতার সুন্দর থিম বা মূল বিষয়কে গ্রহণ করেন যেমন- প্রেম, মৃত্যু, সময় ও প্রকৃতির উত্তরণ।
ল্যাটিন ও গ্রিক ভাষার পরিবর্তে ফরাসি ভাষা ব্যবহার করতে হবে কবিতায়।
‘নিজের ভাষায় লেখতে লজ্জা পবেন না, যদি আপনি ফ্রান্সকে মনেপ্রাণে ভালোবাসেন বা ফ্রান্সের বন্ধু ভাবেন নিজেকে বা নিজেকে ভালোবাসেন তবে এই উদার মতামতের সাথে নিজেকে সঁপে দিন। অ্যাকিলিস তার নিজের মধ্যে থাক, ডায়ামেডিসের চেয়ে বা একজন থারসাইটস বা অন্যান্যের চেয়ে’ (দ্যু বিলে)।
পাঠকে কিছুক্ষণের জন্য বিশ্রাম দিতে হবে। তারপর তা পরিশোধন করা প্রয়োজন, যাকে দ্যু বিলে বলেছেন ‘সংশোধন’। কোনো পঙ্ক্তি জন্ম দিতে ১০ বছর তো আর লাগে না।
আমি সংশোধন ভুলে যেতে চাই না এটি অবশ্যই আমাদের অধ্যয়নের অপরিহার্য অংশ। ইচ্ছেমতো যোগ করা, অপসারণ করা বা পরিবর্তন করা- এটিই হবে প্রথম প্ররোচনা বা উদ্যম।
নতুন লেখার সমালোচনার জন্য অনুগত বন্ধু থাকা বাঞ্ছনীয়। প্লেয়্যদের কবিরা একে-অপরের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করবে। প্রয়োজনে অন্যের কাছ থেকেও নির্দিষ্ট অনুচ্ছেদগুলো সম্পূরকরূপে গ্রহণ করবে বা সেগুলোর পুননির্মাণ করে নিতে পারে।
নতুন প্রযুক্তিগত পদ শিখতে এবং সেখান থেকে তুলনা ও রূপক আঁকতে সমাজের সব পেশার মানুষ তা ব্যবহার করবে।
কবিকে অবশ্যই প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনীর আশ্রয় নিতে হবে এবং পরিসংখ্যান ব্যবহার করেত হবে।
উচ্চাভিলাষী দ্যু বিলে এবং তার সহযোগীরা সমাজে কবির স্থানকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করতে চেয়েছিলেন, এটিই ছিল তাদের মূল কাজ। তারা মনে করতেন, লেখার কাজটিকে গুরুত্ব সহকারে নেয়া প্রয়োজন, কারণ এই লেখাই কবিকে অমরত্ব, শাশ্বত গৌরব অর্জন এনে দেবে। প্লেয়্যদের কিছু সদস্য মনে করতেন, কবিতার কাজ হচ্ছে স্বয়ং ঐশ্বরিক অনুপ্রেরণার একটি রূপ।


আরো সংবাদ



premium cement
আমাদের সংবিধান ও পার্বত্য শান্তিচুক্তি চব্বিশের নতুন বাংলাদেশে বিজয় দিবস বাংলাদেশের ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব চীনের রাষ্ট্রদূতের সাথে মঈন খানের বৈঠক বীর মুক্তিযোদ্ধারা চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে : অ্যাডভোকেট জুবায়ের ভারতীয় চলচ্চিত্রে বাংলাদেশকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন! স্বাধীনতা যুদ্ধের সঠিক, প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর রাজশাহীতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেফতার জামায়াত নেতা ড. তাহের সম্পর্কে সাংবাদিক ইলিয়াসের মন্তব্যের প্রতিবাদ গাজীপুরে নতুন ট্রেন ও অসমাপ্ত বিআরটি লেনে বিআরটি বাস সার্ভিসের উদ্বোধন বেনজীর ও মতিউরের বিরুদ্ধে দুদকের ৬ মামলা

সকল