১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ০১ মাঘ ১৪৩১, ১৪ রজব ১৪৪৬
`

জীবন আল্লাহর মূল্যবান নিয়ামত

-

ইসলাম মানে আল্লাহর আনুগত্যের মাধ্যমে শান্তি লাভ করা। যারা এ বিধান বিশ্বাস তথা মান্য করেন, তারা হলেন মুমিন বা বিশ্বাসী। মুমিন অর্থ হলো নিরাপত্তা লাভকারী ও নিরাপত্তা বিধানকারী। ইসলামের প্রকৃত অনুসারীকে বলা হয় মুসলিম; আর প্রকৃত ঈমানদারকে বলা হয় মুমিন। মুসলিম হতে হলে নিজের শান্তি ও অন্যদের শান্তি রক্ষায় কাজ করতে হবে। তবে মুমিন হতে হলে নিজের নিরাপত্তা ও অন্যদের নিরাপত্তা বিধানে ভূমিকা রাখতে হবে।
ইসলামের বিধিবিধানকে শরিয়ত বলা হয়। ইসলাম পরিপূর্ণ জীবনবিধান, তাই শরিয়তের বিধান জীবনব্যাপী। শরিয়তের সব বিধানের দর্শন বা অন্তর্নিহিত রহস্য মৌলিকভাবে পাঁচটি; যাকে পরিভাষায় মাকাসিদুশ শরিয়াহ বা শরিয়তের উদ্দেশ্যাবলি বলা হয়। তা হলো জীবন সুরক্ষা, সম্পদ বা জীবিকা তথা জীবনোপকরণ সুরক্ষা, জ্ঞান সুরক্ষা, বংশ বা প্রজন্মধারা সুরক্ষা, ধর্ম-কর্ম বিশ্বাসের সুরক্ষা। এর প্রথমটি সুরক্ষিত না হলে অবশিষ্টগুলো অকার্যকর ও অর্থহীন।
জীবনের নিরাপত্তা মানবজাতির প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। পবিত্র কুরআনের একাধিক স্থানে আল্লাহ নিরাপদ মানবজীবনকে তার অনুগ্রহ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে- ‘তারা যেন ইবাদত করে এই ঘরের প্রতিপালকের, যিনি তাদের ক্ষুধায় অন্ন দেন এবং ভয় থেকে নিরাপত্তা দেন।’ (সূরা কুরাইশ, আয়াত : ৩-৪)
অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে- ‘যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের ঈমানকে জুলুমের সাথে মিশ্রণ করেনি, তাদের জন্য রয়েছে নিরাপত্তা এবং তারাই সুপথপ্রাপ্ত।’ (সূরা আনআম, আয়াত-৮২)
নিরাপত্তার ধারণায় ইসলাম : ইসলাম মানবজাতির সামগ্রিক নিরাপত্তার কথা বলে। শরিয়তের প্রধান পাঁচটি ‘মাকসাদ’ বা উদ্দেশ্য হলো মানবজীবনের পাঁচটি বিষয়ের নিরাপত্তা প্রদান। তা হলো- ধর্মবিশ্বাস, জীবন, সম্পদ, বংশধারা ও মেধা-বুদ্ধি। সুতরাং ইসলামী আইন মানুষের বিশ্বাস ও মূল্যবোধ, জীবন ও সম্পদ, সম্মান ও সম্ভ্রম, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সব নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। হজরত মুহাম্মদ সা:-এর একটি হাদিস থেকে নিরাপত্তার বিস্তারিত ধারণা লাভ করা যায়। তিনি বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে লোক পরিবার-পরিজনসহ নিরাপদে সকালে উপনীত হয়, সুস্থ শরীরে দিনাতিপাত করে এবং তার কাছে সারা দিনের খোরাকি থাকে, তবে তার জন্য যেন পুরো দুনিয়াটাই একত্র করা হলো।’ (সুনানে তিরমিজি-২৩৪৬)
পাঁচ জিনিসের নিরাপত্তা : নিরাপত্তার প্রশ্নে ইসলাম পাঁচটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেয়। যার প্রতিটি মৌলিক মানবাধিকারের অন্তর্ভুক্ত এবং যা ব্যাপকার্থে জীবনের সব দিক অন্তর্ভুক্ত করে। পাঁচটি বিষয় হলো-
১. ধর্মের নিরাপত্তা : ধর্মের নিরাপত্তার অর্থ আল্লাহর একত্ববাদের বিশ্বাস ও হজরত মুহাম্মদ সা:-এর ওপর অবতীর্ণ শরিয়ত পরিপালনের নিশ্চয়তা। ইসলামী আকিদা লালন ও শরিয়ত পালনে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলে তা দূর করা। শরিয়ত যেমন মুমিনের ধর্মীয় জীবনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়, তেমনি শর্তসাপেক্ষে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করে। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে- ‘তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে তার ইবাদত করতে এবং নামাজ আদায় করতে ও জাকাত দিতে। এটিই সঠিক দ্বীন।’ (সূরা বাইয়িনাহ, আয়াত-৫)
২. মানবজাতির জীবনের নিরাপত্তা : মানবজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শরিয়ত সর্বোচ্চ সতর্কতা ও কঠোর বিধান প্রণয়ন করেছে। জীবনের নিরাপত্তা বলতে শুধু প্রাণ রক্ষা নয়; বরং জীবনের স্থিতিশীল, সুস্থ ও স্বাভাবিক বিকাশের প্রয়োজনীয় সবকিছু এর অন্তর্ভুক্ত। এ জন্য শরিয়ত যেমন বাহ্যত হত্যাকাণ্ড নিষিদ্ধ করেছে, তেমনি যা কিছু মানবজীবনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়, তাও নিষিদ্ধ করেছে। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে- ‘তোমরা পরস্পরকে হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহশীল।’ (সূরা নিসা, আয়াত-২৯)
অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে- ‘তোমরা নিজেদের হাতে নিজেদেরকে ধ্বংসের মধ্যে নিক্ষেপ করো না।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত-১৯৫)
৩. মেধা-বুদ্ধির নিরাপত্তা : ইসলাম মানুষের মেধা, বুদ্ধি ও বিবেকবোধকে আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে তা সংরক্ষণ ও সুষ্ঠু ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে। মানুষের বিবেক-বুদ্ধি ও বিবেচনাবোধ নষ্ট করে এমন বিষয় ইসলামে নিষিদ্ধ। এ কারণেই ইসলাম সবধরনের নেশাদ্রব্য নিষিদ্ধ করেছে। আল্লাহ বলেন- ‘শয়তান মদ ও জুয়ার দ্বারা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে চায়। তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ ও নামাজে বাধা দিতে চায়। তবে কি তোমরা নিবৃত্ত হবে না?’ (সূরা মায়িদা, আয়াত-৯১)
একই কারণে ইসলাম কুসংস্কার, অপশিক্ষা, জাদুকর ও গণকের কাছে যাওয়া এবং শিরকি বিশ্বাসগুলো নিষিদ্ধ করেছে। কেননা, এসব বিশ্বাস ও কাজ মানুষের মেধা, বুদ্ধি ও বিবেচনাবোধকে সঠিক পথে এগোতে দেয় না।
৪. মানব বংশের নিরাপত্তা : মানবসভ্যতার অস্তিত্ব রক্ষায় মানুষের বংশধারা টিকিয়ে রাখা আবশ্যক। অন্য দিকে মানুষের স্বভাব-চরিত্রে তার বংশীয় ধারার প্রভাব বিদ্যমান। ইসলাম মানুষের বংশধারা টিকিয়ে রাখতে এবং জিনগত বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ণ রাখতে বিয়ের বিধান দিয়েছে। ধর্ষণ, ব্যভিচার ও ভ্রƒণ হত্যার মতো যেসব অপরাধ মানবজাতির বংশীয় পরম্পরাকে হুমকির মুখে ফেলে দেয় তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে- ‘তোমরা বিয়ে করবে নারীদের মধ্যে তোমাদের যাকে ভালো লাগে, দুই, তিন অথবা চার; আর যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তবে একজনকে অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীকে।’ (সূরা নিসা, আয়াত-৩)
অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে- ‘তোমরা দারিদে্র্যর ভয়ে সন্তানদের হত্যা করো না। তাদের আমিই রিজিক দিই এবং তোমাদেরও। নিশ্চয়ই তাদের হত্যা করা মহাপাপ।’ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত-৩১)
৫. ধন-সম্পদের নিরাপত্তা : মানবজীবনে সম্পদের গুরুত্ব অনেক। ইসলাম মানুষের সম্পদের নিরাপত্তা বিধান করেছে। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ আত্মসাৎ করা নিষিদ্ধ। শরিয়ত সুদ, ঘুষ, চুরি, ডাকাতি ও অপদখলকে অপরাধ আখ্যা দিয়েছে। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে- আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! তোমরা পরস্পরের সম্পত্তি অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না; তবে পারস্পরিক সন্তোষের ভিত্তিতে ব্যবসায় করা বৈধ। পরস্পরকে হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সূরা নিসা, আয়াত-২৯)
যেভাবে নিরাপদ জীবন লাভ করবেন
আল্লাহর স্মরণে শান্তি অন্বেষণ করা। মানুষ মনের শান্তি লাভের জন্য অনেক কিছু করে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে সেগুলো মনকে শান্তি দিতে পারে না। শান্তির অনন্য উপকরণ হলো- আল্লাহর স্মরণ। আল্লাহ বলেন- ‘যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের চিত্ত প্রশান্ত হয়; জেনে রেখো, আল্লাহর স্মরণেই চিত্ত প্রশান্ত হয়; যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, পরম আনন্দ এবং শুভ পরিণাম তাদেরই।’ (সূরা রাদ, আয়াত : ২৮-২৯)
১. হালাল ও সুষম খাদ্য গ্রহণ : জীবনের জন্য উপযোগী, সুষম ও হালাল খাবার ও পানীয় গ্রহণ করতে হবে। ক্ষতিকর, ধ্বংসাত্মক ও হারাম খাদ্য-পানীয় বর্জন করতে হবে। আল্লাহ বলেন- ‘হে মানবজাতি, পৃথিবীতে যা কিছু হালাল ও পবিত্র খাদ্যবস্তু আছে তা থেকে তোমরা আহার করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত-১৬৮)
২. ধূমপান ও মাদকদ্রব্য পরিহার : মাদকদ্রব্যও মানুষকে অসামাজিক, অসুস্থ ও অপরাধপ্রবণ অমানুষে রূপান্তর করে, মৃত্যুই যার করুণ পরিণতি। জীবনকে ভালোবেসে জীবন ধ্বংসাত্মক সব বিষয় থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। আল্লাহ বলেন- ‘তোমরা আল্লাহর পথে ব্যয় করো এবং নিজেদের হাতে নিজেদের ধ্বংসের মধ্যে নিক্ষেপ করো না। তোমরা সৎকাজ করো, আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণ লোককে ভালোবাসেন।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত-১৯৫)
৩. পবিত্র ও পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন : দৈহিক রোগ-ব্যাধি থেকে নিরাপদ থাকতে শরীর ও পরিধেয় পোশাক-পরিচ্ছদ পবিত্র ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পাত্রে খাবার খেতে হবে। সেই সাথে খাদ্যদ্রব্যও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আল্লাহ বলেন- ‘অবশ্যই আল্লাহ তাওবাহকারীদের ভালোবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালোবাসেন।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত-২২২) হজরত আবু মালিক আল-আশয়ারি রা: থেকে বর্ণিত- রাসূল সা: বলেছেন, ‘পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক’। (মুসলিম-৫৫৬)
৪. স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হওয়া : সুস্থতা মহান আল্লাহর অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকা ও ইবাদত-বন্দেগির জন্য সুস্থতা একান্ত প্রয়োজন। সুস্থতার মূল্যায়ন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রোগ প্রতিরোধ বিষয়ে ইসলাম যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করেছে। যেমন- রাসূল সা: সুস্থতা ও রোগ প্রতিরোধে গুরুত্ব দিয়েই হজরত আবু কায়েস রা:-কে রোদে দাঁড়াতে নিষেধ করেন। আবু কায়েস রা: থেকে বর্ণিত- তিনি রাসূল সা:-এর কাছে এমন অবস্থায় উপস্থিত হলেন যখন তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন। আবু কায়েস রা: রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে গেলেন। রাসূল সা: নির্দেশ দিলে তিনি স্থান ছেড়ে ছায়ায় চলে এলেন। (আবু দাউদ-৪৮২২)
মানুষ তার জীবন ও সম্পদের রক্ষক। মানুষের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো জীবনের লক্ষ্য অর্জনে শরিয়তের উদ্দেশ্য অনুসারে আল্লাহর দেয়া জীবন, আল্লাহর দেয়া সময় বা আয়ু, আল্লাহর দেয়া সম্পদ তথা জীবনোপকরণ, আল্লাহর দেয়া মেধা ও যোগ্যতা, আল্লাহর দেয়া সুযোগ-সুবিধা ও শক্তি-সামর্থ্য আল্লাহর নির্দেশিত পন্থায় পরিচালনা, প্রয়োগ ও ব্যবহার করা। কুরআন মজিদের ভাষায়- ‘অতঃপর অবশ্যই সেদিন তোমাদিগকে সব নিয়ামত (প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা) সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে।’ (সূরা-১০২ তাকাসুর, আয়াত-৮)
৫. আল্লাহর অবাধ্যতায় জীবন নিরাপদ নয় : আল্লাহর আনুগত্য যেমন জীবন ও সমাজকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করার মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, তেমনি আল্লাহর অবাধ্যতা সমাজকে অনিরাপত্তাহীনতা ও বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দেয়। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে- ‘আল্লাহ দৃষ্টান্ত দিচ্ছেন এক জনপদের, যা ছিল নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত, যেখানে আসত সবদিক থেকে তার জন্য জীবনোপকরণ। অতঃপর সে (জনপদ) আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করল, ফলে তারা যা করত তজ্জন্য তাদের আস্বাদন করালেন ক্ষুধা ও ভীতির স্বাদ।’ (সূরা নাহল, আয়াত-১১২)
জীবন অতি মূল্যবান নিয়ামত। কাজেই ইসলামের নির্দেশনা হিসেবে পরিমিত খাদ্য গ্রহণ, বিশ্রাম, শরীরের প্রতি যত্নশীল এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ জীবন-যাপনের মাধ্যমে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি সুচারুভাবে সম্পাদন করতে সহায়ক হবে আশা করা যায়।
লেখক : কলাম লেখক ও গবেষক


আরো সংবাদ



premium cement
ঠাকুরগাঁও ও কুড়িগ্রামে আমান গ্রুপের শীতবস্ত্র বিতরণ সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনার সময় জানাল সরকার কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত জামায়াতকর্মীর লাশ দু’দিন পর দাফন রাশিয়ার ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ইউক্রেন জেনিন শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বিমান হামলায় ৬ জন নিহত : ফিলিস্তিন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গৌরনদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ ফিল্ড ট্যুর নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নোবিপ্রবির ফিমস বিভাগের ২ শিক্ষক অপরাধ-বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত কর্মকর্তাদের ধরা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চীনের আরো ৩৭ কোম্পানির উপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার শেষ মুহূর্তে বিক্ষোভের মুখে বাইডেন, ‘যুদ্ধাপরাধী’ বলে স্লোগান

সকল