রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ২৪ জুন ২০২৪, ০০:০৫
ছাব্বিশ.
আসমান একটু বিস্ময় নিয়ে তার দিকে তাকাল। বলল,‘কী সেটা?’ নীলয় বলল, ‘মন। তোদের মনকে রেখে দিতে চাই। তোরা ঢাকা গেলেও তোদের মন যেন গ্রামে পড়ে থাকে। নাকে মাটির গন্ধ লেগে থাকে। সারাক্ষণ আবার গ্রামে আসার জন্য আকুলিবিকুলি করে। আমরা ঠিক করেছি, আজ রাতে ব্রহ্মপুত্র নদে বড়শি ফেলব। মাছ যদি নাও পাই,সুন্দর এক টুকরা সময়তো পাবো। যা সারাজীবন মনে জ¦লজ¦ল করবে।
একটি গল্প হয়ে থাকবে। আনন্দের ফল্গুধারা হয়ে মনে প্রবাহিত হবে। যেমনি কথা তেমনি কাজ। শুরু হয়ে গেল বড়শি জোগাড় করা। টোপ জোগাড় করা। সবার মাঝে চরম ব্যস্ততা। কিছুক্ষণের মধ্যে সব জোগাড় হয়ে গেল। সরফরাজ সাহেব বললেন, ‘কোনো কাজ শুরু করা হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। শুরু করলে শেষ হয়। আর এতে যদি অনেকের অংশ গ্রহণ থাকে-তাহলে আরো সুন্দরভাবে শেষ হয়। আফ্রিকার একটা প্রবাদ আছে : ‘যদি দ্রুত যেতে চাও, তবে একা হাঁটো। আর যদি দূরে যেতে চাও তাহলে একসঙ্গে হাঁটো।’ করোনা আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে-একা একা ভালো থাকা যায় না। তারা দুটো পাটি নিয়ে চলে গেল নদীর পাড়ে। নদীতে বড়শি ফেলল। সবার খেয়াল এখন বড়শির দিকে। সরফরাজ সাহেব আদি গল্প শুরু করলেন। এই নদে তারা কীভাবে মাছ ধরতেন। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা