রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ১০ জুন ২০২৪, ০০:০৫
বিশ.
বাদামে মনোযোগ দিলে সৌন্দর্য দেখায় ব্যাঘাত ঘটবে। তাই সিদ্ধান্ত হলো কিছু টক-মিষ্টি বরই আর আঙুর নিয়ে যাওয়া হবে। আরো সিদ্ধান্ত হলো নৌকায় কোনো মাঝি থাকবে না। মাঝি থাকলে আনন্দ মাটি। হংসের মাঝে বক যেমন- আমাদের মাঝে মাঝি তেমন। আমাদের সাথে সে সহজ হতে পারবে না। আমরা তার সাথে পারব না। বড় যন্ত্রণার মতো বাজবে। আমরা আমাদের মতো করে নৌকা চালাব। বড় আয়োজন করে নৌবিহার শুরু হলো। আজ রাতটা এত সুন্দর কেন? আজ হাজার বছর বাঁচতে ইচ্ছে করছে। চাঁদ তার জোছনার কলস উপুড় করে ঢেলে দিয়েছে। চার দিকে জোছনার ঢল। জোছনায় বিল প্লাবিত। সবার মনও আজ প্লাবিত। ঘরছাড়া। চঞ্চল। দরাজ গলায় গান ধরলেন নীলয়। নীলয়ের গান জোছনায় ঢেউ তোলে। গানের মতোই জীবনকে আজ সুন্দর মনে হয়। আদি গল্প শুরু করেন, নীলয়ের দাদু। ‘আমি তখন ভর জোয়ান। এরকমই একরাতে বিলে দোয়াড়ি তুলতে এসেছি আমি আর গেদা। গেদা ছিল আমাদের বছরের কামলা। আমার কাছাকাছি বয়সের ছিল। আমার সাথে বন্ধুর মতো সম্পর্ক ছিল। সন্ধ্যায় দোয়াড়ি পেতে রেখে সকালে উঠালে অনেক মাছ হয়ে যেত। আমাদের সারাদিন চলে যেত। সাধারণত সকালে দোয়াড়ি উঠাতাম। সেদিন কাজের ঝামেলায় সকালে উঠাতে পারিনি। রাতে গেছি উঠাতে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা