রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ০৯ জুন ২০২৪, ০০:০৫
উনিশ.
খুব হালকা এবং ছোট। গাছের পাতায় বসিয়ে রাখা যাবে। কেউ ক্যামেরা বলে ঠাওর করতে পারবে না। অশরীরী কোনো প্রাণী থাকলেও ধরতে পারবে না। কারণ তারা মানুষের চেয়ে বুদ্ধিমান নয়। রোদ-বৃষ্টিতে কোনো ক্ষতি হবে না। খুব পাওয়ারফুল। একটা ক্যামেরা প্রায় ২০০ গজ কভার করবে। স্মার্ট ফোনের সাথে সহজেই সংযোগ দেওয়া যাবে।
শুরু হলো তাদের ক্যামেরার জন্য অপেক্ষা। দেখতে দেখতে আবিদদের ঢাকা চলে যাওয়ার সময় ঘনিয়ে এলো। সময় চলে যায়। দুনিয়ার সকল জিনিসই ক্ষণস্থায়ী। শুরু হয়, আবার শেষ হয়ে যায়। আবিদদের দাদা যখন শৈশবের গল্প বলেন, মনে হয়-এইত সেই দিন। অথচ ওনার চুল-দাড়ি পেকে গেছে। চামড়ায় ভাঁজ পড়েছে। চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। কবে যে দুনিয়া থেকে অবসর নিয়ে নেবেন! এই দাদু তাদের সুখ-দুঃখের সাথী। বয়সের ভেদাভেদ ভুলে তিনি তাদের সাথে মেশেন। মনের দিক থেকে তিনি এখনো ছটফটে তরুণ। আজ হঠাৎ করে বললেন, চল, আজ রাতে বেতুয়া বিলে নৌবিহার করি। আজ পূর্ণিমা। বিল ভেসে যাবে জোছনায়। খুব মজা হবে। জগতে যত বড় মানুষ ছিলেন-তারা কেউ এক মাত্রিক ছিলেন না। বহু মাত্রিক ছিলেন। আইনস্টাইন ভালো বেহালা বাজাতেন। বিনোদনের জন্য বেহালায় সুর তুলতেন। তোদেরও বিনোদন দরকার। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা