রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ০১ জুন ২০২৪, ০০:০০
চৌদ্দ.
নৈতিক অবক্ষয় এর সাথে পাল্লা দিয়ে এগোচ্ছে। নীলয়রা আতঙ্কিত মুখে ওনার সামনে দাঁড়ালেন। কিন্তু, উনার অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে-তার ভীষণ মন খারাপ। আবিদ কাঁধে হাত দিয়ে বললেন, ‘দাদু, তোমার কী হয়েছে?’
নীলয়রা কথাটা কীভাবে পাড়বে ভেবে পাচ্ছে না। তার দাদু এখন অন্য লাইনে আছেন। তিনি সমাজ সংস্কারের চিন্তায় আচ্ছন্ন। উঁচুদরের একটা জোশে আছেন। এর মাঝে হঠাৎ অন্য প্রসঙ্গে কথা বললে বিপরীত প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
তাই কোনো কথা না বলে মাথা নিচু করে তারাও দাঁড়িয়ে রইল। যেন ওনার চিন্তা তাদেরও পেয়ে বসেছে। তিনি বুঝেছেন, তারা কিছু বলতে চায়। তাদের দিকে তাকিয়ে সহজ হলেন। মৃদু হেসে বললেন, কিছু বলবি, দাদুভাই। নীলয়রা সুযোগ পেয়ে রক্তবনের সব ঘটনা খুলে বলল।
সব শুনে তিনি বললেন, ‘এ জগৎ সংসার রহস্যে ভরা। এর সামান্যই মানুষ উদ্ঘাটন করতে পেরেছে। তোরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। জিনে বিশ^াস করিস না। দুষ্টু জিন মানুষকে নানাভাবে ভয় দেখায়। ক্ষতি করে। আমার এক নানিকে তালগাছে উঠিয়ে রেখেছিল। এলাকার সবচেয়ে উঁচু তালগাছ। তাকে নামাতে সাত পাড়ার লোক জড়ো হয়ে গিয়েছিল। তিনি ছিলেন ষাটোর্ধ্ব। তার পক্ষে সেই তালগাছে ওঠা কিছুতেই সম্ভব না। তোরা যেটা দেখেছিস, এটাও জিনেরই কাজ।’
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা