রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ২০ মে ২০২৪, ০০:০০
আট.
জেলা পুলিশের পাশাপাশি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) আর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগও (সিআইডি) কাজ করল। পুলিশের সাথে আমরাও কাজে লেগে গেলাম। আমরা বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করলাম। লাশের গায়ে সবুজ রঙের একটা শার্ট পরা ছিল। সবুজের মাঝে থোকা থোকা রক্ত। আমি শার্টের কলার উল্টিয়ে দেখি টপ টেনের সিল। নিচে একটা চার অঙ্কের সংখ্যা।
প্রথম দুটি অঙ্ক মোটামুটি পড়া যাচ্ছে। পরের দুটি খুব ঝাপসা। শেষের অঙ্কটা মনে হচ্ছে ছয় হতে পারে। মোবাইলে খুব কাছ থেকে একটা ছবি তুলে নিলাম। ছবিটা নিয়ে টপ টেনের আউটলেটে গেলাম। তারা যথেষ্ট সহযোগিতা করল। আমরা ওই ব্যক্তির পরিচয় বের করতে পারলাম। আমরা যাবতীয় তথ্য পুলিশকে জানালাম। পুলিশ আমাদের অনেক ধন্যবাদ দিলো। আমরা খুব খুশি হয়েছিলাম। এরপর থেকে আমাদের গোয়েন্দাগিরির নেশা পেয়ে বসল। এটা মজার একটা কাজ। যেকোনো রহস্য উ˜্ঘাটনের মাঝে একটা আবিষ্কারের আনন্দ। শেষে খুনি ধরা পড়েছিল। আমরা তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। মানুষের পাপের ছবি তার মুখে ভাসে। লোকটাকে দেখে আমার গা শিউরে ওঠেছিল। কী বীভৎস চেহারা! শুনেছি সামান্য কারণে খুন করেছিল। যিনি খুন হয়েছেন তিনি খুব নামীদামি মানুষ ছিলেন। তাঁর প্রভাব প্রতিপত্তি খুনির সহ্য হচ্ছিল না।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা