আধেক পাহাড়
- রূপান্তর: শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ২২ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০০
(গত দিনের পর)
মাথামোটা ওয়াং প্রথম ডাম্পলিংটি খেয়ে বলে, হাম, বেশ মজা তো! দেখতেও বড় সুন্দর। পেটটা যে আমার আধেকটাই ভরে গেল। বাকি দুটো খেতে পারব তো? দিন, আরেকটি দিন।
বৃদ্ধলোকটি তাকে আরেকটি ডাম্পলিং দেন। মাথামোটা ওয়াং সেটিও খেয়ে ফেলে। দুই দুইটি ডাম্পলিং খেয়ে পেট তার একেবারে ভরে গেছে। সবাই ওয়াংকে দেখছে। বেশ কৌতূহল নিয়েই দেখছে তাকে। আরেকটি খেতে পারবে তো? না পারলে দুইটির দাম বিশ সেন্ট দিতে হবে। নে বাবা, মজা বুঝো এবার।
বৃদ্ধলোকটি তৃতীয় ডাম্পলিংটি এগিয়ে দেন ওয়াংয়ের দিকে। এই নাও, তোমার তৃতীয় ডাম্পলিং। এটি খেতে পারলে তোমাকে আর পয়সা দিতে হবে না।
মাথামোটা ওয়াং হাত বাড়িয়ে তৃতীয়টি নেয়। খেতে কষ্ট হবে তার। পেট ডুম হয়ে গেছে। এমন বড় বড় ডাম্পলিং। তিনটে কি আর সহজে খাওয়া যায়? কামড় বসায় সে তৃতীয় ডাম্পলিংয়ে। তারপর আরেকটা কামড়। তারপর আরেকটা। হ্যাঁ, তৃতীয়টিও খেয়ে শেষ করল সে।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা