ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ
- প্রিন্স আশরাফ
- ২২ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০০
ঊনআশি.
বার্গার, চিকেন ফ্রাই, আর কোক খেল। সজীবই খাম খুলে এক্সম্যানের টাকা থেকে দাম মেটাল। অনেক টাকাই ওর মধ্যে আছে। ওই কটা কেমিক্যালের কি এত দাম?
কেমিক্যালের এই মার্কেটে আগে কখনো আসেনি ওরা। অনেক খুঁজে পেতে লায়নস কেমিক্যালের দোকানটা পেল। চারজন বাচ্চা ছেলেমেয়েকে দেখে দোকানদার তেমন পাত্তাই দিলো না। শেষে সজীব যখন প্রোপাইটার নিয়ামূল করিমের নাম বলে বলল, ‘আমার স্যার তাকে একটা চিঠি দিয়েছেন।’
‘ঠিক আছে। তোমরা এখানে দাঁড়াও। আমি স্যারকে চিঠিটা দিয়ে আসছি।’ দোকানি ছেলেটা চিঠি নিয়ে ঘষা কাচঘেরা ভেতরের রুমে গেল।
নিয়ামুল করিম ইজিচেয়ারে বসে একটা ফিল্মি ম্যাগাজিনে চোখ বুলাচ্ছিলেন। খামটা হাতে পেয়ে প্রথমে অবহেলার সাথে দেখলেন। তারপর খাম খুলে ভেতরের চিঠিটা পড়তেই তার চোখ ছানাবড়া। তিনি চেয়ারে সোজা হয়ে বসলেন। এই হাতের লেখা যেমন তিনি ভালোভাবেই চেনেন, তেমনি চিনতেন এই মানুষটাকে। পাগলা টাইপের বিজ্ঞানী। কত কেমিক্যালের দাম বেশি নিয়ে যে তিনি মানুষটাকে ঠকিয়েছেন, কখনো বুঝতেই পারেননি। মানুষটা খুন গুম হয়ে গেছেন শুনেছিলেন। কিন্তু এখন পরিষ্কার স্বাক্ষর দেয়া তার চিঠি দেখে বুঝতে পারলেন, মানুষটা বেঁচে আছে। আর এই খবর একজনকে জানানো দরকার।
তিনি ফোন তুলে নিয়ে ডায়াল করলেন।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা