২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ

-

আটান্ন.

সজীব আরো রহস্যময় গলায় বলল, ‘কামাল ভাইয়ের মাথায় বাঁশ কেন পড়েছিল আমি জানি।’ আরেকটু নিচুস্বরে বলল, ‘এই স্কুলের সব রহস্য আমি জানি। ক্লাসরুম ৩৬৫ নিষিদ্ধ কেন তাও। জানতে চাস?’
রাফি আর নিলয় কৌতূহলে ফেটে পড়ে। সত্যিই কি সজীব স্কুলের ক্লাসরুমের রহস্য ভেদ করে ফেলেছে। এদিকে এক্সম্যান স্যারকে সাহায্য করতে গেলে সজীবের বন্ধুদের দরকার। ওই ক্লাসরুমে সে আর একা যেতে চায় না।
‘ঠিক আছে তোর কিরাকসমে রাজি। যদি তেমন কিছু না হয় তাহলে কিন্তু তোর মাথা ফাটিয়ে দেব।’ রাফি চোখ গরম করে বলল।
স্কুলের অ্যাসেম্বলি শুরু হয়ে গেছে। তার আগেই সজীবের ডাক পড়েছে প্রিন্সিপালের রুমে। সজীবের মাই প্রিন্সিপালকে ফোন করে জানিয়েছেন, সজীব ফিরে এসেছে। রাতে অন্তর্ধানের কারণটাও জানিয়েছেন।
প্রিন্সিপাল সজীবকে দেখে বললেন, ‘তুমি এত বড়টি হয়েছ এখনো বুদ্ধিশুদ্ধি হয়নি, গাধা। কোথায় গেলে যে বাড়িতে ফোন করে জানিয়ে দিতে হয় তা জানো না। সারারাত তোমার মা বাবা আমাকে টেনশনে রেখেছিলে। রাতে ভালো করে ঘুমাতে পারিনি। তোমার কাসের ছাত্ররা বলে কাস থেকে হাওয়া হয়ে গেছো। কাউকে জানিয়েও যাওনি। একটা কেলেঙ্কারী ঘটে গেলে স্কুলে বদনাম।
(চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement