সারস ও কাঁকড়া
- রূপান্তর: শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ০১ অক্টোবর ২০২২, ০০:০০
(গত দিনের পর)
: তোমরা কেন যে এত বোকা সোকা! সারসের ঠোঁট থেকে কোনো মাছ ছাড়া পায়? এই তো চলে এলাম তালগাছে। নিচে তাকিয়ে দেখো। পদ্মবিলের পানি টলোমলো করছে।
কাঁকড়া ভয় পেয়ে যায়। কিন্তু সাহস হারায় না। মনে মনে তার পরিকল্পনা আঁটা আছে। মাছদের বোকা বানিয়েছে; কিন্তু আমাকে পারবে না। মাছদের বোকামির শাস্তি তারা পেয়েছে। মাছখেকো কখনো মাছের বন্ধু হয় না। এই সহজ কথাটা মাছেরা বুঝতে পারেনি। সারসের মিষ্টি কথায় সব ভুলে গিয়েছিল।
সারস বলে, এবার মরণের প্রস্তুতি না-ও হে কাঁকড়া। এই তালগাছে বসে বসে তোমার গায়ের মাংস খাবো আমি। ঠুকরে ঠুকরে খাবো। বাকি যে হাড়গোড় থাকবে, সেগুলো ফেলে দেবো নিচে। তালগাছের গোড়ায়। তোমাদের জলাশয়ের মাছগুলোকে আমি এখানে বসেই খেয়েছি। তারপর হাড়গোড় ফেলে দিয়েছি ওই যে তালগাছের গোড়ায়। নিচে তাকিয়ে দেখো। মাছের হাড়গোড় এখনো পড়ে ওখানে।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা