সিন্দাবাদের চতুর্থ সমুদ্রযাত্রা
- ভাষান্তর : শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০০:০০
(গত দিনের পর)
আর মাছ-মাংস যা কিছু আছে খুব ভালোভাবে খাওয়াবি। দু-চার দিনের মধ্যেই যেন মোটাসোটা নাদুস-নুদুস হয়ে ওঠে সবাই। সম্রাটের ভোগে লাগবে। মনে থাকে যেন।
রাখাল আমাদের বনে জঙ্গলে ও হেঁসেলখানায় নিয়ে যায়। গাছের ফল পেড়ে এনে দেয়। ফসলের শুটি, রসালো আখ খাইয়ে পেট মোটা করে দেয়। হেঁসেল ঘর থেকে মশলাযুক্ত গোশত এনে খাওয়ায় আমার সঙ্গীদের। আমি কিন্তু কিছুই স্পর্শ করি না। ফলে, দিনে দিনে আরো কৃশ হতে থাকি আমি। শেষে এমন হলো যে, গায়ে বল পাই না, শরীরের হাড়গোড় সব বেরিয়ে পড়ল। রাখালটা ভাবে, এই মানুষটা একটা আপদ। এক ফোঁটা মাংস লাগছে না গায়ে। উল্টো শুকিয়ে চেলাকাঠ হয়ে যাচ্ছে। সম্রাট কেন, তার সাগরেদরাও খেতে চাইবে না এই বেটাকে।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা