সন্ধান অবশেষে
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
বারো.
পানির পিপাসা পেয়েছে। গুহার একপাশ দিয়ে পরিষ্কার পানির নহর। সেখান থেকে তারা পানি পান করলেন। তাদের সাথে কিছু শুকনো খাবার ছিল। খেয়ে নিলেন। গুহায় নেটওয়াক নেই। কোথাও মেসেজ পাঠানো যাচ্ছে না। কাউকে ফোনও করা যাচ্ছে না।
সবার মাঝে চিন্তার ছাপ। দলনেতা নিজেও খুব চিন্তিত। কিন্তু কাউকে বুঝতে দিচ্ছেন না। এমন ভাব করছেন যেন, অ্যাডভেঞ্চারের মজা পাচ্ছেন। নাকে নেশা ধরা একটি মিষ্টি গন্ধ পাচ্ছে। গন্ধটা পরিচিত মনে হচ্ছে। ঠিকমতো ঠাওর করতে পারছে না। মাঝে মাঝে চাপা হাসির শব্দ শোনা যায়। মনে হচ্ছে একদল কিশোরী তাদের পথ হারানোয় মজা পেয়ে হাসছে। মাঝে মাঝে শত্রুও শক্তি হয়। রহস্যময় হাসিটা সাহসও জোগাচ্ছে। মনে হচ্ছে তারা একা নয়। তাদের সাথে আরও কেউ আছে। তাদের একজন বললেন, ‘আমরা দু’জন দু’জন করে ভাগ হয়ে যেতে পারি। চার দল চারদিকে যেয়ে খুঁজতে পারি।’ তাদের দলে ছিল মোট আটজন। এটাতে কেউ সায় দিলো না। কারণ একসাথে থাকলে মনোবল চাঙা থাকে। তাদের মাঝে আরেকজন বললেন, ‘আমরা আমাদের পায়ের ছাপ দেখে দেখে বের হতে পারি। তার কথায় সবাই সায় দিলো। সবার চোখে-মুখে আনন্দের রোশনাই। হারানো জিনিস খুঁজে পাওয়ার আনন্দ। শুরু হলো পায়ের ছাপ খোঁজা।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা