সন্ধান অবশেষে
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
দুই.
সবুজ গাছপালায় আচ্ছাদিত। কেন যে এই পাহাড়ের নাম কালো পাহাড়- কেউ বলতে পারে না। এই পাহাড় নিয়ে অনেক জনশ্রুতি আছে। এ পাহাড়ে নাকি কেউ একা গেলে ফিরে আসত না। এই পাহড়ে ছিল এক কালো জাদুকরের বাস। এখানে বসে সে কালো জাদু করত। তার কালো জাদু ছিল ভয়াবহ। মানুষ ভয় পেত। তিনি জাদুর বলে মানুষকে তার সামনে হাজির করত। তারপর হত্যা করে তার রক্ত দিয়ে গোসল করত। প্রতি অমাবস্যায় সে এই কাজটা করত। তার ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য। এরকম লোমহর্ষক বিভিন্ন কাহিনী প্রচলিত আছে। এই পাহাড় তাদের শৈশব। তাদের কৈশোর। যৌবন। পাহাড়ের গা ঘেঁষে মহুয়া বিল। এই বিল নীল জলের বিল বলেও পরিচিত। পাহাড়ের উত্তর দিক জুড়ে বিস্তৃত। আব্দুস শাকুর সাহেবের বেশ কয়েকটি বেগবান ঘোড়া আছে। এই ঘোড়ায় চড়ে তিনি ফসলের মাঠ দেখাশোনা করেন। এদের মাঝে সাদা ঘোড়াটা শাকুর সাহেবের বেশি প্রিয়। এই ঘোড়াটা নাকি তাকে বুঝেন। দূরে কোথাও গেলে সাদা ঘোড়াটায় চড়ে যান। বিপদে-আপদে দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করে। একবার ডাকাতের কবলে পড়েছিলেন। সাদা ঘোড়াটা ডাকাতদের চোখের সামনে দিয়ে তাকে নিয়ে চলে এসেছিলেন। এরপর থেকে এই ঘোড়াটার প্রতি তার আস্থা আরও বেড়ে যায়। এই ঘোড়াটার নাম দিয়েছেন পঙ্খীরাজ। নাম ধরে ডাকলে কান খাড়া করে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা