দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০
বত্রিশ.
ড্রোনে তোলা ছবি থেকেই ওরা জেনে নিয়েছে আর কিছু দূর এগুলেই ভাঙা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাবে তারা। তিন জনের চোখেই নাইট ভিশন চশমা। অন্ধকারে পথ চলতে তেমন কষ্ট হচ্ছে না কারোরই।
প্রায় আধা ঘণ্টা লেগে গেল তাদের। সামনেই গিরিখাদ। এরপর মিয়ানমারের সীমান্ত। সীমান্ত ঘেঁষা সেই কাক্সিক্ষত ভাঙা মন্দির। এই দুর্গম এলাকায় কেউ সাধারণত আসে না। ভাঙা মন্দিরের খবরও রাখে না কেউ।
তিন বন্ধু এবার গিরিখাদের ভেতর দিয়ে সামনে এগুতে থাকে। আরো কিছু এগিয়ে যাওয়ার পর সমতল ভূমিতে ওঠে আসে তিন বন্ধু।
প্রথমে মাটিতে কিছু ছোটখাটো পাথরের টুকরো চোখে পড়ে। তারপর রারা দেখতে পায় কয়েকটি ভাঙা দেয়াল ও স্তম্ভ। জায়গাটি এতই নির্জন যে গা ছমছম করে। মোবাইল সেটে তখন রাত আড়াইটা দেখাচ্ছে। গহিন জঙ্গলের ভিতরেও এ স্থানটি কিছুটা ফাঁকা। বেশ কিছুটা স্থান জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ভাঙা পুরোনো ইট ও পাথরের টুকরো। দু-একটি কচি গাছ পাথুরে-মাটি ভেদ কর উঁকি দিচ্ছে। কঠিন মাটি ভেদ করে বেড়ে উঠতে পারছে না। ফাঁকা স্থানটি ঘিরে আছে উঁচু বৃক্ষ ও ঘন জঙ্গল। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা