১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩০, ১৪ রবিউস সানি ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

দেবতাখুমের রহস্য

দেবতাখুমের রহস্য -

ষোলো.

সঙ্গে সঙ্গে সে মাটির অতলে হারিয়ে যাবে। আসলে এখানেই সেই রহস্যটা লুকানো। সাধারণ মানুষের মধ্যে কেন এমন বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছে যে ওই মন্দিরের কাছে গেলে কেউ আর ফিরে আসতে পারে না। এটার ভেতরে রয়েছে গভীর এক ষড়যন্ত্র। যা সাধারণ মানুষ বুঝতে পারছে না।
লীনা তখনকার মতো ওদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে যায়। বিকেলে আবার আসবে সে এবং রাতের আঁধারে জঙ্গলে ওদের সাথে এক্সপিডিশনে যাবে রহস্য উদঘাটনে। তারা তিন বন্ধু কোনো কাজ শুরু করলে শেষটা না দেখে পিছু হটে না।
লীনা চলে যাবার পর আবিদ ও কমল নিজ নিজ কাজে মনোযোগ দেয়। আবিদ তার টেবিলে সব নোট ও খাতাপত্র নিয়ে বসে। সাম্প্রতিক কিছু রিপোর্টে দেখা যায়, দু’জন পর্যটক এবং স্থানীয় বাসিন্দা এখানে নিখোঁজ হয়েছে। বিদেশী বেশ কিছু পত্রিকায় রিপোর্ট হয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, বাংলাদেশের কোনো পত্রিকায় এ বিষয়ে কোনো রিপোর্ট ছাপা হয়নি। নিখোঁজ হওয়ার পর যারা ফিরে আসতে পেরেছে, তাদের মানসিক অবস্থা ভালো ছিল না। তারা কোনোভাবেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছুই বলতে পারছে না। অথবা বলতে চাচ্ছে না। এসব ঘটনার মধ্যেও কিছু একটা মিল রয়েছে, যা আবিদকে ভাবিয়ে তুলে। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement