২৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২ কার্তিক ১৪৩১, ২৪ রবিউস সানি ১৪৪৬
`

সামিট ও জেরার মধ্যে ২০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগে সমঝোতা

-


সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের অধীনে সামিট করপোরেশন এবং জেরার অধীনে জেরা-এশিয়ার মধ্যে গতকাল জাপানের টোকিওতে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধিবর্গ, সালমান এফ রহমান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জুনাইদ আহ্মেদ পলক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী, অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, চেয়ারম্যান, বিএসইসি, লোকমান হোসেন মিয়া, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বিডা এবং জাপানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা-ইওয়ামা কিমিনোরি, ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত, নোরিহিকো ইশিগুরো, চেয়ারম্যান, জেট্রোসহ সামিটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান ও সামিট করপোরেশনের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক ফয়সাল খান।
অনুষ্ঠানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে জেরা-এশিয়ার সিইও তোসিরো কুদামা এবং সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের সিইও এবং এমডি আয়েশা আজিজ খান এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। দুই বিলিয়ন (২০০ কোটি) মার্কিন ডলার সমমূল্যের এই সমঝোতায় অন্তর্ভুক্ত আছে একত্রে সুলভ মূল্যে, নির্ভরযোগ্য ও দীর্ঘমেয়াদি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ও অন্যান্য জ্বালানি সরবরাহসহ উপকূলে ও সমুদ্রতীর দূরবর্তীতে সংরক্ষণাগার ও পুনরায় গ্যাসীকরণ অবকাঠামো উন্নয়ন।


অনুষ্ঠানে জেরা-এশিয়ার সিইও তোসিরো কুদামা বলেন, বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহের লক্ষ্য অর্জনে জেরা সহায়তা করতে আগ্রহী এবং সেই উদ্দেশ্যে সামিটের সাথে বিদ্যমান সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ করতে পেরে আমরা আনন্দিত। জ্বালানি সরবরাহের উদ্দেশ্য অর্জনে, এই সমঝোতা একটি উল্লেযোগ্য প্রথম ধাপ। জেরা সামিটকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশের জন্য নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহ অবকাঠামো উন্নয়নে অবদান রাখতে আগ্রহী। সামিটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, একটি দেশের জ্বালানি ব্যয়কেই এখন তার সমবৃদ্ধির মাপকাঠি হিসেবে গণ্য করা হয়। উচ্চ সুদের হার, বিঘিœত সরবরাহ ব্যবস্থাপনা আর (জ্বালানি) বাজারের অস্থিরতার কারণে সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশও জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। সামিট, জেরাকে সাথে নিয়ে এলএনজির প্রয়োজনীয় সংরক্ষণ ও সরবরাহ অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে একটি সমাধানের প্রস্তাব করছে।
বাংলাদেশ যখন এগিয়ে চলছে ২০২৬ সালের উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের দিকে, সেই সময় বিশ্বব্যাপী জ্বালানি বাজারের অস্থিরতার সম্মুখীন বাংলাদেশ। সামিট ও জেরার এই যৌথ উদ্যোগ বিকল্প জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জ্বালানি আমদানি ব্যয় কমাতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে চায়। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন আইএমএফের আরএসএফ তহবিলের পরিকল্পনার সাথে মিল রেখে, তুলনামূলক বেশি আমদানির কারণে যে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে ভারসাম্যহীনতা আছে, তা কমাতে সাহায্য করবে। বিজ্ঞপ্তি।


আরো সংবাদ



premium cement
এবার প্রকাশ্যে এলেন ইবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি-সেক্রেটারি জামায়াতের সাথে আইআরআই’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ আগামী বছর বেসরকারি স্কুলে লটারিতে ভর্তি, মানতে হবে নীতিমালা মঙ্গলবার ঢাকা আসছেন জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক ২৮ অক্টোবরের হত্যাকাণ্ড দিয়ে রাজনীতির পটপরিবর্তন হয়ে যায় : রফিকুল ইসলাম ৩২ উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন নেই বিশেষ অভিযান জোরদার করার নির্দেশ আইজিপির অভিযান আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ গেল জেলের ফ্যাসিজম বিদায় নিয়েছে, এখন মানবিক বাংলাদেশ গড়ার সময় : জুবায়ের সেনাবাহিনীর অভিযানে মোহাম্মদপুরে শীর্ষ তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীসহ ২২ জন গ্রেফতার পতিত সরকারের রাষ্ট্রপতির গুরুত্ব

সকল