২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩ আশ্বিন ১৪৩১, ২৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

বিভিন্ন স্থানে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন

-


‘পর্যটন শান্তির সোপান’ এই স্লোগানে গতকাল শুক্রবার দেশের বিভিন্ন স্থানে উদযাপিত হয়েছে বিশ্ব পর্যটন দিবস।
সিলেট ব্যুরো জানায়, বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে শুক্রবার সকালে সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে নগরীর কোর্ট পয়েন্ট শহীদ সাংবাদিক এটিএম তুরাব চত্বর প্রদক্ষিণ করে ডিসি অফিসে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রা শেষে জেলা প্রশাসকের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোবারক হোসেনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন সিলেট ইউনিটের ব্যবস্থাপক আব্দুল ওয়াহেদ।

বক্তব্য রাখেন, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পর্যটন সাব কমিটির চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির লিটন, সিলেট হোটেল অ্যান্ড গেস্ট হাউজ উইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আতাউর রহমান, আটাব সিলেট জোনের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান রুসো চৌধুরী, সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সাদি, শাহজালাল ট্যুরিস্ট সোসাইটির সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ, সাংবাদিক এম রহমান ফারুক, রোটারিয়ান এনামুল হক।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট ট্যুরিজম ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক রোটারিয়ান মনিরুল ইসলাম, সদস্য শাহাজান খান স্বাদ, মাছুম জায়গীরদার, আটাব সিলেট জোনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির প্রমুখ।
বিশ্ব পর্যটন দিবসের কর্মসূচিতে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী এবং পর্যটন শিল্পের অংশীজনরা উপস্থিত ছিলেন।
ঝালকাঠি প্রতিনিধি জানান, বিশ^ পর্যটন দিবস উপলক্ষে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বর থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমানের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ ইমরান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কাওসার হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনুজা মণ্ডল, টেলিভিশন সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আজমির হোসেন তালুকদার। এ ছাড়া এ সময় জেলার বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দফতরের কর্মকর্তা ও সুধীজন উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বক্তরা বলেন, ঝালকাঠিতে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলো মানসম্মত হিসেবে গড়ে তোলতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ জন্য পর্যটনদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পর্যটনখাত উন্নয়ন করতে সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। সঠিক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা গেলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে পর্যটন শিল্প অন্যতম ভূমিকা পালন করতে পারবে। বাংলাদেশের পর্যটনকে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সবাইকে আন্তরিকভাবে ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। তারা বলেন, পর্যটন শুধু জাতীয় আয়ই বৃদ্ধি করে না, দেশের ভাবমূর্তিও আন্তর্জাতিক বিশ্বে উজ্জ্বল করে।


আরো সংবাদ



premium cement