রাজধানীতে গার্মেন্ট এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং পণ্য প্রদর্শনী শুরু
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- ০৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০০:০০
তৈরী পোশাক শিল্পে ব্যবহৃত সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি বা গার্মেন্ট এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং পণ্য নিয়ে রাজধানীতে শুরু হয়েছে গার্মেন্ট টেকনোলজি প্রদর্শনী বাংলাদেশ (জিটিবি ২৫) প্রদর্শনী।
গতকাল বাংলাদেশ গার্মেন্ট এক্সেসরিজ প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএপিএমইএ) এবং এএসকে ট্রেড শো অ্যান্ড এক্সিউবিশন প্রাইভেট লিমিটেডের যৌথ আয়োজনে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) আয়োজিত চার দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়।
প্রধান অতিথি বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, “আমার নিজের ব্যবসা ছেড়েছি আপনাদের ব্যবসা দেখব বলে।” তিনি বলেন, গ্যাসের দাম বাড়ানোর যে প্রস্তাব করা হয়েছে তা বিগত সরকারের আমলের মতে করা হয়নি। ব্যবসায়ীদের সরকারের সাথে আলোচনা করা হয়েছে। গ্যাসের দাম বাড়ানোর কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে যে নৈরাজ্য হয়েছে, প্রাথমিক হিসাবে ২৮ লাখ কোটি টাকা। তার ভার সবাইকে নিতে হবে। না হয় অর্থনীতি আরো খাদে পড়বে।
স্বাগত বক্তব্যে বিজিএপিএমইএ সভাপতি মো: শাহরিয়ার বলেন, কোভিড ১৯ মহামারীর সময় যখন সব পণ্য আমদানি বন্ধ হয়ে যায় একমাত্র ওষুধ ছাড়া, তখন রফতানি পণ্যের শতভাগ এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং জোগান দিয়ে ছিল স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো।
বিজিএপিএমইএ সাবেক সভাপতি চৌধুরী রাফেজ আলম বলেন, ২০৩০ সালে ১০০ বিলিয়ন পোশাক রফতানির লক্ষ্য অর্জন করতে সরকারের সহায়তা প্রয়োজন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, “আমরা এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে আছি। সরকার আবার গ্যাসের দাম বাড়াচ্ছে।” বিগত সরকার অংশীজনদের সাথে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সরকারও কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই একই কাজ করল। বিকেএইএর সভাপতি মোহাম্মাদ হাতেম বলেন, হঠাৎ করে কেন প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ৭০-৭৫ টাকা দিতে হবে তা আমাদের বোধগম্য নয়। এতে স্থানীয় নতুন ও পুরনো শিল্পগুলো নিজেদের মধ্যে অসম প্রতিযোগিতায় পড়বে।
বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি চৌধুরী আনোয়ার আলম পারভেজ বলেন, বাংলাদেশের শ্রম নির্ভর যে ভবিষ্যৎ দেখেছিলাম তা এখন ধূসর হয়ে যাচ্ছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা