গণপরিবহন চলাচলে মানতে হবে ৫ শর্ত
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ১৪ জুলাই ২০২১, ২১:৫৫
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১৫ জুলাই থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত কঠোর বিধি-নিষেধ শিথিল করেছে সরকার। এ সময়ে ৫ শর্তে গণপরিবহনসহ সব যানবাহন চলাচলের বিষয়ে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
বুধবার বিআরটিএর পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়। একই সাথে ঈদের পর টানা ১৪ দিন গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন বন্ধেরও নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।
শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে:
বাস/ মিনিবাসে অর্ধেক আসন ফাঁকা রেখে চলতে হবে। পাশাপাশি আসনে বসা যাবে না। গণপরিবহণে আসন বিন্যাস করতে হবে আড়াআড়িভাবে। অর্থাৎ, কোনো আসনে জানালার পাশে যাত্রী বসলে পেছনের আসনের যাত্রীকে করিডরের পাশের আসনে বসতে হবে।
অর্ধেক আসন ফাঁকা রেখে চলার কারণে যে আর্থিক ক্ষতি হবে, তা পুষিয়ে নিতে বিদ্যমান ভাড়ার অতিরিক্ত ৬০ শতাংশ বাড়তি ভাড়া দিতে হবে যাত্রীদের।
গণপরিবহণের যাত্রী, চালক, সুপারভাইজার/কন্ডাক্টর, চালকের সহকারী ও টিকিট বিক্রির দায়িত্বে নিয়োজিতদের মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক। তাদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
যাত্রার শুরু ও শেষে বাস-মিনিবাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে হবে। জীবাণুনাশক ছিটিয়ে এসব যান জীবাণুমুক্ত করতে হবে। এ ছাড়া যাত্রীদের হাতব্যাগ ও মালপত্র জীবাণুনাশক ছিটিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
গণপরিবহণে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানামা করতে হবে। শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।
এর বাইরে করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া অন্য শর্তও সবাইকে পালন করতে বলা হয়েছে বিআরটিএ'র বিজ্ঞপ্তিতে। এ ছাড়া এই পাঁচ শর্ত মেনে রাইডশেয়ারিং সেবার যানবাহনও চলতে পারবে বলেও জানানো হয়েছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা