২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

চট্টগ্রামে নিহত আইনজীবীর পরিচয় সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে

আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ - ছবি : সংগৃহীত

সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিনকে ঘিরে সংঘর্ষে চট্টগ্রামে নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ ছয় বছর ধরে আইনি প্রাকটিস করছেন। গত বছর হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন।

নিহত আলিফ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মামলার সাথে যুক্ত ছিলেন না বলে নিশ্চিত করেছেন আইনজীবীরা।

কাজ শেষে আদালত থেকে বাড়ি ফেরার পথে এ হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ইসলাম।

আদালতের বিপরীত দিকে অবস্থিত স্থানীয়ভাবে পরিচিত রঙ্গম গলি বা মেথর পট্টির ভেতরে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করা হয় বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে।

এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি আজ বুধবার কর্মবিরতি পালন করেছে।

একইসাথে আগামীকাল বৃহস্পতিবারও কর্মবিরতির ঘোষণা দেয়া হয়েছে বলে জানান আইনজীবী নেতারা।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, এ হত্যার ঘটনায় পাওয়া ভিডিও ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের শনাক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এছাড়া ঘটনার পর পুলিশের ওপর হামলা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজে বাধাদানের অভিযোগে অভিযান চালিয়ে এখন পর্যন্ত আরো ২০ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র মো: রইস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা যে ভিডিও পেয়েছি তা দেখে শনাক্তের চেষ্টা করছি। সেই সাথে আইনজীবী নিহতের ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে আমরা সাতজনকে গ্রেফতার দেখাচ্ছি। এছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধাদানের অভিযোগে আরো ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’

এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে দেশের বেশ কয়েকটি আইনজীবী সমিতিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করা হয়।

সকালে চট্টগ্রামের আদালত প্রাঙ্গণে একটি জানাজা এবং সেখানকার জামিয়াতুল ফালাহ মসজিদে আরেকটি জানাজা হয়েছে নিহত আলিফের।

পরে জামিয়াতুল ফালাহ মসজিদের দ্বিতীয় জানাজায় ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ, চট্টগ্রামের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম নগরীর আমীর শাহজাহান চৌধুরী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমসহ অসংখ্য মানুষ অংশ নেন।

পরে বিকেলে গ্রামের বাড়ি চুনতিতে দাফন করা হয় নিহত আলিফকে।

কে ছিলেন নিহত এই আলিফ?
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি এলাকার বাসিন্দা ছিলেন নিহত সাইফুল ইসলাম আলিফ। ২০১৮ সাল থেকে চট্টগ্রামে প্রাকটিস শুরু করেন এবং পরে হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন।

চট্টগ্রাম জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন চৌধুরী রাজ্জাক বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘উনি চট্টগ্রাম বারের রেগুলার আইনজীবী ছিলেন। পাঁচ-ছয় বছর প্রফেশনে আছেন। ২০১৮ সাল থেকে চট্টগ্রামে প্রাকটিসে আছেন। গত বছর হাইকোর্ট বারে সনদ পেয়েছেন।’

তবে, প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যমে তাকে সহকারী কৌশুলি হিসেবে উল্লেখ করা হলেও তিনি রাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তা ছিলেন না বলে জানান রাজ্জাক।

ব্যক্তিগতভাবে নিহত সাইফুল ইসলাম আলিফকে চিনতেন বলে জানান এই আইনজীবী নেতা। অসুস্থতাজনিত কারণে বাঁকা হয়ে হাঁটতেন বলেও জানান।

তিনি বলেন, ‘জন্মগত থেকে হয়তো একটু অসুস্থতা ছিলেন। একটু বাঁকা হয়ে হাঁটতেন।’

ইসলামের তিন বছরের এক মেয়ে রয়েছে। একইসাথে নিহতের স্ত্রী আবারো সন্তানসম্ভবা বলেও জানান তিনি।

সাত ভাই–বোনের মধ্যে আলিফ তৃতীয় ছিলেন বলে জানান তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন সেশন জজ কোর্টের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মো: রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী।

বেশ কয়েকজন আইনজীবীর সাথে কথা বলে জানা যায়, বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন নিহত সাইফুল ইসলাম আলিফ।

একইসাথে লোহাগাড়া উপজেলার বিএনপির লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য ছিলেন বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের (বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের সংগঠন) রাজনীতির সাথেও জড়িত ছিলেন তিনি। এ সংগঠনের ভোটার তালিকায় রয়েছে তার নাম।

এ হত্যাকাণ্ডের পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন।

একইসাথে আরেকটি স্ট্যাটাসে নিহত আলিফ বিএনপি–জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী প্যানেলের বলে দাবি করেছেন।

কী হয়েছিল আদালতে?
রাষ্ট্রপক্ষের কয়েকজন আইনজীবী এবং নেতা মঙ্গলবার আদালতে যা ঘটেছে তার বর্ণনা দিয়ে এটাকে অস্বাভাবিক ঘটনা বলে দাবি করেন।

রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় গ্রেফতার সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে মঙ্গলবার চট্টগ্রামের আদালতে হাজির করা হলে তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

এ খবর পেয়ে সেখানে বিক্ষোভরত তার অনুসারীরা তার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে এবং তাকে কারাগারে নিয়ে যেতে বাধা দেয়।

পরিস্থিতি মোকাবেলায় পুলিশ লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। পরে আদালত (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট) চত্বরে ভাঙচুর করা হয়।

সিএমএম কোর্টের জামিনের আদেশের বিরুদ্ধে চিন্ময় দাসের আইনজীবীরা মহানগর দায়রা জজ আদালতে যায়।

এতো দ্রুত (একই দিনে) নিম্ন আদালতের (সিএমএম কোর্ট) আদেশের বিরুদ্ধে কিভাবে উচ্চ আদালতে (মহানগর দায়রা জজ আদালত) গেলেন তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন চট্টগ্রামের আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক।

বিবিসি বাংলাকে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালত (সিএমএম কোর্ট) জামিনটা রিজেক্ট করছে। জেলখানায় নিতে তাকে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। ইসকনের শ’ খানেক বা দুই শ’ অনুসারী পরে সেখানে অবস্থান নেয় এবং ওপরের কোর্টে গিয়ে ওনাদের পক্ষের কিছু লইয়ার এপ্রোচ করলো ওনাকে জামিন দিতে হবে উপরের কোর্টে’ জানান রাজ্জাক।

বিষয়টির শুনানি বুধবার হবে জানিয়ে এজলাস থেকে আদালতের বিচারক নেমে যান বলে জানান এই আইনজীবী নেতা।

এ সময় চিন্ময় দাসের অনুসারী আইনজীবীরা ওই কোর্টের বাইরে অবস্থান নেয় বলে জানান তিনি।

‘কোর্ট আমাদের জানায়, যেহেতু জুডিশিয়ারি একটা অর্ডার হয়ে গেছে আমি আজকে কোনোক্রমেই শুনানি করবো না এটা, শুনানি আগামীকাল হবে। আমরা বলছি, আপনি যেহেতু কোনো অর্ডার পাস করেননি, এটাতে আমাদের কোনো দ্বিমত নাই। এটা বলে আমরা চলে আসছি,’ বলেন রাজ্জাক।

আবেদনের বিষয়ে এই খবর ও পুলিশের লাঠিচার্জ এসবের জেরে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিক্ষোভরত অনুসারীরা সেখানে ভাঙচুর চালায় বলে জানান এই আইনজীবী নেতা।

এরপর সাধারণ মানুষ তাদের ধাওয়া করলে তারা কোর্টের সামনের রাস্তায় চলে যায়।

কিভাবে নিহত হন সাইফুল ইসলাম?
কোর্ট প্রাঙ্গণের রাস্তার অপর পাশে অবস্থান নেয়া চিন্ময় দাসের অনুসারীরা আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের ওপর হামলা করেছে বলে দাবি করেন আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক।

তিনি বলেন, ‘সেখানেই আমাদের ওই লইয়ারকে পাইছে। হয়তো বাড়িতে চলে যাচ্ছিল ও। ওখানেই ঝামেলার মধ্যে ওরে পাইছে। যখন ওর গলায় ব্যান্ড দেখছে এবং (আইনজীবীদের গলার সাদা ব্যান্ড) মুখে দাঁড়ি ছিল এই ছেলেটার’ বলেন রাজ্জাক।

পরে তাকে হাসপাতালে নেয়ার খবর পাওয়ার পর আইনজীবী সমিতির নেতারাও সেখানে যায় বলে জানান এই আইনজীবী নেতা।

বুধবার কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আইনজীবীদের ক্ষোভ প্রশমিত করার জন্য বৃহস্পতিবারও এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

তবে সাইফুল ইসলাম আলিফের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলে পরিচিত সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর চৌধুরী বিবিসি বাংলাকে জানান কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তিনি।

আলিফকে আদালত চত্বরের মসজিদের সামনে থেকে টেনে রঙ্গম গলি বা মেথর পট্টিতে নিয়ে যাওয়া হয় বলে দাবি করেন তিনি।

পরে সাধারণ মানুষ যখন বলাবলি করছিল কোর্ট ভবন থেকে নামার ঠিক উল্টা দিকের রঙ্গম গলি বা মেথর পট্টিতে একজন আইনজীবীকে মেরে ফেলা হয়েছে তখন এ বিষয়ে খবর নেন আইনজীবীরা।

চৌধুরী জানান, এ খবরের পর সবাই ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে তাকে ফোন করে বিষয়টি জানান।

মামলার কী প্রস্তুতি?
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এ ফুটেজে দেখা যায়, একটি সরু গলিতে বেশ কয়েকজন ব্যক্তিকে ধাওয়া করছে আরেকদল ব্যক্তি। একজন মানুষ এ সময় রাস্তায় পড়ে গেলে তাকে পেটাতে শুরু করেন ধাওয়াকারী ব্যক্তিরা।

একটি উঁচু ভবনের ওপর থেকে করা এই ভিডিওটি কোথাকার এবং যাকে মারা হচ্ছে ওই ব্যক্তিই নিহত সাইফুল ইসলাম আলিফ কিনা এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র মো: রইস উদ্দিন বিবিসি বাংলাকে জানান, এই ভিডিওটি তাদের কাছে রয়েছে।

‘এই ভিডিও আছে, আরো কিছু গোপনীয় ভিডিও, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিভিন্ন লেভেল থেকে তদন্তের স্বার্থে আমরা ম্যানেজ করেছি। এই ভিডিওটির স্থান রঙ্গম কনভেনশনের পাশের গলি,’ বলেন উদ্দিন।

তবে, ওই আইনজীবী সেখানে কিভাবে গেলেন বা তাকে মারার জন্য নেয়া হয়েছে কিনা সব কিছুই তদন্তাধীন রয়েছে এবং তদন্তের স্বার্থে তা প্রকাশ করা যাবে না বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

তবে, এখন পর্যন্ত আইনজীবী হত্যার ঘটনায় কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি বলে জানান তিনি।

‘হত্যার ঘটনায় মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে, পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধাদান, ভাঙচুরের ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে,’ বলেন উদ্দিন।

ইতোমধ্যেই ময়নাতদন্তসহ সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

তবে, নিহতের পরিবার বা আইনজীবীদের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মামলা করা হয়নি বলে জানান তিনি।

এদিকে, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক জানান, সামগ্রিক ঘটনায় অন্তত চার থেকে পাঁচটি মামলা দায়ের করা হতে পারে। পরিবার ও আইনজীবীদের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

বিবিসি বাংলাকে রাজ্জাক বলেন, ‘কোর্টের ওপরে চাপ তৈরি করছে এটার জন্য একটা মামলা হতে পারে, কোর্টের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ইসকনের আইনজীবীরা বাধা দান করছে এটার জন্য একটা, ভাঙচুর করছে এটার জন্য একটা এবং হত্যাকাণ্ড হয়েছে এটার জন্য একটা মামলা হবে। আমার মনে হয় সিরিজ অব কেসেজ, চারটা থেকে পাঁচটা মামলা হবে এসব ঘটনার জন্য।’

এদিকে, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, আইনজীবী হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

‘যারা আইনজীবী হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত আজকেও কয়েকজন গ্রেফতার হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। আমরা মনে করি, বাংলাদেশের সাধারণ হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এ ধরনের উগ্র সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে না,’ বলেন নাহিদ ইসলাম।
সূত্র : বিবিসি


আরো সংবাদ



premium cement
আইনজীবী হত্যায় উত্তাল চট্টগ্রাম জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : ড. ইউনূস বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিভক্ত না হতে মাহাথিরের আহ্বান ইসরাইল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর তিন মাস পার হলেই সব ঋণ খেলাপি মিয়ানমারের জেনারেল মিন অংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা চাইলেন আইসিসির প্রসিকিউটর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া কিছু মানুষ জাতিকে বিভাজনের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন : ফখরুল আইনজীবীর হত্যাকারী ‘বঙ্গবন্ধু সৈনিক’ শুভ কান্তি দাস কে? এশিয়া ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস অ্যাওয়ার্ড পেল অধিকার চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের বিবৃতি দেয়া অনধিকার চর্চা : উপদেষ্টা নাহিদ

সকল