ওমিক্রনের ভীতি ও এমআরএনএ প্রযুক্তি
- সৈয়দ আবদাল আহমদ
- ২৯ নভেম্বর ২০২১, ১৯:৪০, আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২১, ২০:২৪
করোনাভাইরাস মহামারী পৃথিবীকে আরো ভোগাবে বলে মনে হচ্ছে। ভাইরাস প্রতিরোধে টিকা ও ওষুধ আবিষ্কারের পর মনে করা হয়েছিল মহামারীর লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে। কিন্তু সেই নিশ্চয়তা পাওয়া যাচ্ছে না। ইউরোপজুড়ে এই মহামারী আবার সংহার মূর্তি ধারণ করেছে। এরই মধ্যে আবার উদ্বেগজনক খবর হলো করোনাভাইরাসের নতুন একটি ধরন শনাক্ত হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার একটি প্রদেশে এই ধরনে আক্রান্ত রোগী প্রথম শনাক্ত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের নতুন এই ধরনের নাম দিয়েছে ‘ওমিক্রন’। করোনাভাইরাসের এখন পর্যন্ত যত ধরন এসেছে, ‘ওমিক্রন’ এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ। ইতোমধ্যে ‘ওমিক্রন’ অস্বাভাবিকভাবে রূপ বদল করে চলেছে। এখন পর্যন্ত এটি ৫০ বার রূপ বদলিয়েছে এবং এর স্পাইক প্রোটিনের বদল ঘটেছে ৩০ বারের বেশি।
ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের কারণে গোটা বিশ্বেই নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। দেশে দেশে জারি হয়েছে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা। বিশেষ করে বিভিন্ন দেশ দক্ষিণ আফ্রিকায় ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কারণ এই ভ্যারিয়েন্টে কেউ আক্রান্ত হলে তার পুনর্বার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ইউরোপে এখন বেশ কয়েকজনের মধ্যে এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে দু’জন, জার্মানিতে দু’জন। বেলজিয়ামে একজন এবং ইতালিতে একজন। এ ছাড়া চেক প্রজাতন্ত্রে একজন পাওয়া গেছে। আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে ইতালিতেও। হংকংয়ে একজন যাত্রীর দেহে ভ্যারিয়েন্টটি শনাক্তের পর তাকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। নেদারল্যান্ডসে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আশা শত শত যাত্রীকে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও জার্মান ইতোমধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, জিম্বাবুয়ে, নামিবিয়া, লেসোথো, এসওয়াতিনি, মোজাম্বিক এবং মালাউই থেকে আগত যাত্রীদের তাদের দেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রাথমিকভাবে এই ভ্যারিয়েন্টকে ‘বি.১,১.৫২৯’ নামে পরিচিতি দিয়েছে। এর প্রচুর মিউটেশন হচ্ছে, যার কয়েকটি খুবই উদ্বেগজনক। ভ্যারিয়েন্টটি কতটা তীব্র তা বুঝতে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখছেন বলে ‘ন্যাচার সাময়িকী’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এই ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে প্রচলিত ভ্যাকসিনগুলো কম কার্যকর বলে মনে হচ্ছে। টিকা উৎপাদনকারী ওষুধ কোম্পানিগুলো নতুন ভ্যারিয়েন্টকে কিভাবে কাবু করা যায় সে ব্যাপারে টিকার নতুন সংস্কার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছে। বিশেষ করে এমআরএনএ প্রযুক্তির করোনার টিকা উৎপাদনকারী ফাইজার ও মডার্না কোম্পানির বিজ্ঞানীরা তাদের টিকা কতটা কার্যকর এবং কতটা আপডেট করতে হবে তা পরীক্ষা করছে বলে ন্যাচার পত্রিকা জানিয়েছে। এমআরএনএ প্রযুক্তি করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনকেও প্রতিরোধ করবে বলে বিজ্ঞানীরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
এমআরএনএ ভ্যাকসিনের ইতিহাস
১৯৮৭ সালের শেষের দিকে রবার্ট ম্যালোন একটি যুগান্তকারী পরীক্ষা করেছিলেন। তিনি মেসেঞ্জার আরএনএর কেশগুচ্ছকে চর্বির ফোঁটার সাথে মিশিয়ে এক ধরনের আণবিক স্টু (ভাপে সিদ্ধ করা) তৈরি করেছিলেন। এই জেনেটিক গাম্বোতে সিক্ত মানবকোষগুলো এমআরএনএ শোষণ করে এবং এটি থেকে প্রোটিন তৈরি করতে শুরু করে।
এই আবিষ্কারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী সম্ভাবনা থাকতে পারে বুঝতে পেরে ক্যালিফোর্নিয়ার লা জোলার সালক ইনস্টিটিউট ফর বায়োলজিক্যাল স্টাডিজের স্নাতকের ছাত্র ম্যালোন পরে কিছু নোট লিখেছিলেন। ১৯৮৮ সালের ১১ জানুয়ারি তিনি লিখেছিলেন, যদি কোষগুলো তাদের মধ্যে বিতরণ করা এমআরএনএ থেকে প্রোটিন তৈরি করতে পারে তবে আরএনএকে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব হতে পারে। সালক ল্যাবের অন্য একজন সদস্যও পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য সেই নোটগুলোতে স্বাক্ষর করেছিলেন। সেই বছরের শেষের দিকে ম্যালোনের পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ব্যাঙের ভ্রুণ এই ধরনের এমআরএনএ শোষণ করে। জীবিত প্রাণীর এমআরএনএ উত্তরণ সহজ করার জন্য এই প্রথম কেউ ফ্যাটি ফোঁটা ব্যবহার করেন।
তবে অনেকে বলছেন, এমআরএনএ ভ্যাকসিনের গল্প ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে শুরু হয়। তখন পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হাঙ্গেরিয়ান বংশোদ্ভূত গবেষক ক্যাটালিন কারিকো জিন থেরাপির একটি ফর্ম হিসেবে এমআরএনএ প্রযুক্তি পরীক্ষা করা শুরু করেছিলেন।
এসব পরীক্ষা ছিল ইতিহাসের দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং লাভজনক ভ্যাকসিন (টিকা) তৈরির প্রথম পদক্ষেপ। সেই পরীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে এমআরএনএ ভিত্তিক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন যা করোনা মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবচেয়ে বড় এবং সফল অস্ত্র হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। করোনাভাইরাসের টিকা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে।
কিন্তু সাফল্যের পথ মসৃণ ছিল না। ম্যালোনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরও অনেক বছর ধরেই এমআরএনএকে ওষুধ বা ভ্যাকসিন হিসেবে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ব্যয়বহুল দেখা হয়েছিল। কয়েক ডজন একাডেমিক ল্যাব এবং কোম্পানি এই ধারণা নিয়ে কাজ করেছে। তারা এমআরএনএ ভ্যাকসিনের জরুরি উপাদান ফ্যাট এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের সঠিক সূত্র খুঁজে পেতে নিরলস শ্রম দিয়েছেন। আজকের এমআরএনএ টিকা ম্যালোনের গবেষণার কয়েক বছর পরে উদ্ভাবিত হয়েছ। এর মধ্যে রয়েছে রাসায়নিকভাবে পরিবর্তিত আরএনএন এবং বিভিন্ন ধরনের ফ্যাট বুদবুদকে কোষে ফেরানো। তবুও ম্যালোন নিজেকে এমআরএনএ ভ্যাকসিনের উদ্ভাবক বলে মনে করেন। তিনি বলেছেন, তার কাজকে যথেষ্ট স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তবে বাস্তবে, এমআরএনএ ভ্যাকসিনের তৈরির পথ সৃষ্টিতে ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শত শত গবেষক কাজ করেছেন।
২০২০ সালের শেষের ফাইজার-বায়োএনটেক এবং মডার্নার এমআরএনএ ভ্যাকসিনের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় দেখা যায় এগুলো ৯০% এর বেশি কার্যকর। এটা ছিল বিজ্ঞানের উৎকর্ষের এক দারুণ মুহূর্ত। মহামারীতে দিশেহারা বিশ্বআশার আলো দেখতে পায়। এত দ্রæত এত উচ্চমাত্রার কার্যকর টিকা তৈরি করতে সক্ষম হওয়ায় বিজ্ঞানীরাও বিস্মিত।
মার্কিন কোম্পানি মডার্নার প্রেসিডেন্ট স্টিফেন হোজ এমআরএনএকে ‘জীবনের সফটওয়্যার’ বলে অভিহিত করেছেন। আণবিক জীববিজ্ঞানের আলোচিত কেন্দ্রীয় মতবাদ হলো ডিএনএ আরএনএকে প্রোটিন তৈরি করে। যে ধরনের আরএনএ সরাসরি সেই পথের মধ্যবর্তী হিসেবে জড়িত তা হলো এমআরএনএ।
বেশির ভাগ ভ্যাকসিন হয় একটি মৃত বা একটি নিষ্ক্রিয় জীবাণু থেকে, অথবা সেই জীবাণুকে চিহ্নিত করে এমন প্রোটিনগুলোর মধ্যে একটিকে আমাদের কোষে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে কাজ করে যাতে আমাদের শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা সেই জীবাণুর মুখোমুখি হলে দ্রæত প্রতিক্রিয়া জানায়।
এমআরএনএ পদ্ধতি সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দিয়েছে। এটি নতুন ভাইরাসের বিরুদ্ধে অত্যন্ত নিরাপদ এবং কার্যকর ভ্যাকসিনের পথ উন্মোচন করেছে। এটা পুরানো শত্রæ যেমন এইচআইভি এবং শিশু এবং ছোট শিশুদের রেসপিরেটরি সিনসিটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি) এবং মেটাপনিউমোভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিরাট সাফল্য এনে দিতে পারে। মেলানোমা এবং ব্রেন টিউমারসহ ক্যান্সারের চিকিৎসায়ও এটি পরীক্ষা করা হচ্ছে। এটি জিন থেরাপি হিসেবেও পরীক্ষা করা হচ্ছে।
টীকা
গবেষকরা এ ক্ষেত্রে রান্নার বইয়ের উপমা ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। শরীরের ডিএনএ হলো রান্নার বই। মেসেঞ্জার আরএনএ হলো রেসিপিটির একটি অনুলিপি যা দ্রæত অদৃশ্য হয়ে যায়। জেনেটিক রোগের ক্ষেত্রে এটি কোষকে প্রোটিনের একটি স্বাস্থ্যকর কপি তৈরি করতে নির্দেশ দিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এমআরএনএ ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে এটি কোষকে ভাইরাসের টুকরো মতো দেখায়। তাই শরীর প্রতিক্রিয়া হিসেবে অ্যান্টিবডি এবং বিশেষ ইমিউন সিস্টেম কোষ তৈরি করে। রেসিপিটি অদৃশ্য হয়ে যায় যখন রান্না করা পণ্য তথা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্থায়ী হয়।
কারিকো গত ১৫ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে, তিনি ভ্যাকসিনে এমআরএনএ প্রযুক্তি প্রয়োগ করার জন্য সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ড্রু ওয়াইজম্যানের সাথে কাজ করেছেন। এ মহামারী আসার আগেই বিজ্ঞানীরা একটি নতুন ইনফ্লুয়েঞ্জা বা করোনাভাইরাস মহামারীর হুমকির দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন।
ওয়াইজম্যান বলেছেন, আপনি যদি প্রথাগত পদ্ধতি ব্যবহার করে একটি নতুন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন তৈরি করতে চান, তাহলে আপনাকে ভাইরাসটিকে আলাদা করতে হবে, কীভাবে এটি বৃদ্ধি করতে হয়, কীভাবে এটি নিষ্ক্রিয় করতে হয় তা শিখতে হবে এবং এটিকে বিশুদ্ধ করতে হবে। এতে কয়েক মাস সময় লাগে। আরএনএ হলে আপনার কেবল ক্রম প্রয়োজন। এমনকি তাদের ভাইরাসের নমুনারও প্রয়োজন ছিল না।
তাই চীনারা যখন ঝঅজঝ-ঈড়ঠ-২ ভাইরাসের ক্রম বা সিকোয়েন্স প্রকাশ করেন তারা তার পরের দিনই আরএনএ তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেন। কয়েক সপ্তাহ পরই তারা প্রাণীদের শরীরে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেন। এটা অনেকটা বিপ্লবী মনে হলেও ধারণাটি ওয়াইজম্যান, কারিকো এবং অন্যদের কাছে নতুন ছিল না।
ওয়াইজম্যান বলেছেন, ‘আমার ল্যাবে, আমরা বছরের পর বছর ধরে ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছি। আমরা কোভিডের আঘাতের আগে এটা শুরু করেছিলাম।’ কারিকোর সাথে তার গবেষণা ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন তৈরিতে সাহায্য করে।
এই পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিনগুলোর মধ্যে দুটি ইনফ্লুয়েঞ্জাকে লক্ষ্য করে করা হয়েছে। ওয়াইজম্যান আশা করছেন, এর মধ্যে একটি হবে সর্বজনীন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন। এটা ফ্লুর দ্রুত পরিবর্তনশীল স্ট্রেন বা ধরন থেকে রক্ষা করবে এবং সম্ভবত একটিমাত্র টিকার মাধ্যমে মানুষকে বছরের পর বছর সুরক্ষা দেবে।
তারা হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস বা এইচআইভির (এইডস) বিরুদ্ধে দুটি ভ্যাকসিন নিয়েও কাজ করছে। গবেষকরা ইবোলা, জিকা, জলাতঙ্ক এবং সাইটোমেগালোভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এমআরএনএ ভ্যাকসিন তৈরির নিয়েও গবেষণা করছেন।
অন্যান্য সম্ভাব্য ভ্যাকসিনগুলোর মধ্যে রয়েছে ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মা এবং নিপাহ ভাইরাসের মতো বিরল ভাইরাস। ওয়াইজম্যান বলেছেন, এসবই এমআরএনএন প্রযুক্তির দ্বারা সম্ভব।
ওয়াইজম্যানের ল্যাব এখন একটি সর্বজনীন করোনভাইরাস ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছে যা কোভিড -১৯, সার্স ও মার্সের ভবিষ্যতের স্ট্রেন থেকে সুরক্ষা দেবে। তিনি বলেন, আমরা গত বসন্তে একটি প্যান-করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ শুরু করেছি। গত ২০ বছরে তিনটি করোনভাইরাস মহামারী হয়েছে। সামনে আরো বেশি হতে চলেছে।
করোনাভাইরাসের খ্যাতিমান গবেষক টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞানী জেসন ম্যাকলেলান বলেন, এমআরএনএ প্রযুক্তির আরেকটি সুস্পষ্ট ব্যবহার হলো ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করা। মানবদেহ প্রতিদিন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং এমআরএনএ ব্যবহার করে এটি আরো ভালো করতে সাহায্য করতে পারে। আপনার শরীরে একটি উপকারী অণু তৈরি করতে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের টিউমার কোষের বাইরের দিকে বিভিন্ন স্বীকৃত কাঠামো রয়েছে যা ইমিউন সিস্টেম চিনতে পারে।হ
লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা