২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

জিডিপিই শেষ কথা নয়

জিডিপিই শেষ কথা নয় - নয়া দিগন্ত

ক্ষমতাসীন দলীয় মন্ত্রী-এমপি এবং সরকারসমর্থক অধ্যাপক ও সাংবাদিক ভাইয়েরা ‘টকশো’তে হরহামেশা একটা কথা বলে থাকেন- যার অর্থ এভাবে বুঝি, ‘বর্তমান সরকারের অধীনে দেশে ব্যাপক উন্নয়ন হচ্ছে, বাংলাদেশ এখন আর ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ নয়- তামাম দুনিয়ার রোল মডেল’। কেউ কেউ আকারে ইঙ্গিতে একই কথা অন্যভাবেও বোঝাতে চান। তারা বলেন, ‘এখন রাজনীতি মানে উন্নয়ন, উন্নয়ন মানে জিডিপির প্রবৃদ্ধি’। সুখের কথা, সম্প্রতি এই করোনাকালে আইএমএফের একটি প্রক্ষেপণে বাংলাদেশের জিডিপির ‘অমল ধবল পালে লেগেছে মন্দ মধুর হাওয়া...’। আর এই হালকা হাওয়ার আমেজে কেউ কেউ লিখছেন, ‘গড় জিডিপিতে আমরা ভারতকে ছাড়িয়ে গেছি। এখন দুর্নীতির ‘যদি’ রাশ টেনে ধরা যায়, তাহলে উন্নয়নেও প্রতিবেশী দেশকে পেছনে ফেলে দেয়া সম্ভব।’ আমার মনে হয়, এখানে একটু অতিশয়োক্তি আছে। আইএমএফের এই ঘোষণায় নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জন্য আনন্দের খবর আছে, কারণ আমাদের জিডিপি বাড়ছে। তবে ভারতকে টেক্কা দিয়ে দিয়েছি বলে বাংলাদেশের জন্য আমি শ্লাঘার কিছু দেখি না। পাঠকরা খেয়াল করুন, শ্রদ্ধেয় লেখকের বক্তব্যে; কিন্তু একটি ‘যদি’ আছে। এই ‘যদি’র মর্তবা যদি ধর্তব্যে নাও নেই, তবু বলা যায়, যারা এমন আশা পোষণ করছেন তারা উন্নয়নকে কেবল জিডিপির নিক্তিতেই মাপছেন। এই মাপজোখ কতটা সহি সে আলোচনা আপাতত স্থগিত থাক।

এখন ধরে নেই, উন্নয়নে আমরা ভারতকে পেছনে ফেলেই দিয়েছি। তাতে কী হবে? তিস্তায় পানি আসবে? সীমান্তে খুন-খারাবি বন্ধ হবে? রোহিঙ্গারা সসম্মানে স্বদেশে ফিরতে পারবে? দেশে দুর্নীতি, প্রতারণা, লুটপাট কমবে? গণতন্ত্রের সঙ্কট কাটবে? এ সব প্রশ্নের উত্তর হয়তো জানি, হয়তো জানি না।

তবে, যা নিশ্চিত জানি তা হলো উন্নয়ন- বিবেচনায় ‘মাথাপিছু গড় জিডিপি’ই শেষ কথা নয়। যদি তাই হয়, তবে ব্রুনাই ও বাহরাইনের মতো আরো অনেক দেশের কাছে তো ইতোমধ্যে ভারত হেরে গেছে। তাতে কী হয়েছে? বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে ওই সব ছোট দেশের গুরুত্ব কি ভারতের চেয়ে বেশি, নাকি ভারত তাদের পাত্তা দেয়? এখানে উত্তর দেয়াটাই বাহুল্য। তাই, বলতে চাই, বাংলাদেশের গড় জিডিপি যদি ভারতের গড় থেকে খানিকটা বেশিও হয়, তাতে বন্ধু-প্রতিবেশী দেশের সাথে আমাদের দরকষাকষি ও মান-অভিমানের ভারসাম্যে তেমন কোনো হেরফের হবে না। ইউরোপ-আমেরিকার কাছেও রাতারাতি ইজ্জত বেড়ে যাবে না। এ জন্য, এ নিয়ে আমাদের উৎফুল্ল হওয়ার কিছু নেই। আবার মন খারাপ করারই বা কী আছে? নিকটে বড় প্রতিবেশী থাকলে, তার বড়ভাইসুলভ আচরণ মেনে নেয়া ছাড়া কি কোনো গত্যন্তর আছে? এবার আসুন, একটু বোঝার চেষ্টা করি- উন্নয়নের মাপকাঠি হিসেবে ‘মাথাপিছু গড় জিডিপি’র সমস্যাটা কোথায়।

উনিশ শ’ ষাটের দশকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির অনুজ, সিনেটর রবার্ট কেনেডির একটি মশহুর বক্তৃতার অংশবিশেষ দিয়ে আলোচনাটি শুরু করতে চাই। তিনি ১৯৬৮ সালে এক নির্বাচনী জমায়েতে একটি মূল্যবান বয়ান রেখেছিলেন, যা পরবর্তীকালে অর্থশাস্ত্রের কোনো কোনো কেতাবে অতি গুরুত্বের সাথে গৃহীত হয়েছে। তিনি যা বলে গেছেন তা সংক্ষেপে এ রকম- বায়ুদূষণ, সিগারেটের বিজ্ঞাপন, মহাসড়কে দুর্ঘটনাজনিত কারণে অ্যাম্বুলেন্স ডাকাডাকি, দরজায় লাগানো বিশেষ ধরনের মজবুত তালা এবং এই তালা ভেঙে চোরের জেলে যাওয়া- এসবই জিডিপির আওতাভুক্ত। অর্থাৎ এসব কর্মকাণ্ড বাড়লে জিডিপিতে তরক্কি দেখা দেয়। সরকারি বনাঞ্চল থেকে বেআইনিভাবে গাছ কেটে খাস জমিতে এলোপাতাড়ি ঘর-দুয়ার বানালেও জিডিপি জোরদার হয়। নাপাম ও পারমাণবিক মারণাস্ত্রের মজুদ গড়ে তুলতে জিডিপি-ই নিরবচ্ছিন্ন মদদ দেয়। নগরে-বন্দরে মানুষের মারামারি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সাঁজোয়া যান নিয়ে পুলিশের চলাচল জিডিপিকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে ঢোল বানিয়ে দেয়। যেসব খেলনাপাতি দিয়ে শিশুরা ভায়োলেন্ট অডিও-ভিডিও গেম খেলে, তাদের সাথে খেলে খেলে, তাদেরই মতো হেলায় ফেলায় জিডিপিও গায়ে গতরে ডাঙর হয়ে ওঠে। জিডিপি এমন এক সুখপাখি যে কি না এক ডানায় Whitman's Rifle এবং আরেক ডানায় Speck's knife নিয়ে জমিন থেকে অনেক উপরে আসমান দিয়ে ওড়ে। ওড়ে তো ওড়ে, মাটিতে আর পড়ে না।

এ তো গেল জিডিপির এক দিক। তার অন্য দিকের অবস্থা আরো বৈচিত্র্যময়! বাড়ন্ত ছেলেমেয়েদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হলে, তাদের শিক্ষার মান বাড়লে এবং তারা শরীরচর্চা ও নির্মল খেলাধুলায় আনন্দ পেলে, এগুলোরও যে একটা মূল্য আছে- জিডিপি তাকে থোড়াই তোয়াক্কা করে। আফসোস, জিডিপির হৃদয়ে সঙ্গীতের মধুর সুর কোনো আবেদন সৃষ্টি করে না। তার কাছে একটি সুন্দর কবিতার কোনো দাম নেই। জিডিপি একটি সুখী-সুন্দর পরিবারে বিরাজিত মায়ামমতা ও প্রেম-ভালোবাসার ধার ধারে না। গুরুত্বপূর্ণ জনস্বার্থবিষয়ে তরুণদের গঠনমূলক বিতর্ক জিডিপির কাছে একটি নিষ্ফলা ফালতু কাজ। একজন সৎ সরকারি কর্মচারীর চরিত্রের পবিত্রতায় জিডিপির মন ভরে না। রানা-প্লাজা ধসের পর যে সব দুঃসাহসী নিজের জানবাজি রেখে জীবিত ও মৃত মানুষের দুমড়ানো মোচড়ানো দেহকে ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে টেনে টেনে বের করে আনেন, জিডিপি তাদেরকে ভুলেও গোনে না। দেশমাতার জন্য একজন দেশপ্রেমিক নাগরিকের ত্যাগ ও তিতিক্ষা কিভাবে মাপতে হয়, জিডিপির কারিগররা কি তা জানেন? বলতে ইচ্ছা করে, ‘এমন জিডিপি লইয়া আমরা কী করিব?’

সম্প্রতি মার্কিন ম্যাগাজিন, ‘পার্সোন্যাল ফাইন্যান্স’-এর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক- এরিক শেরম্যান জিডিপির একটি সংজ্ঞা দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি ধারণাটি কী, সে বিষয়ে যতখানি আলোকপাত করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি বলেছেন- জিডিপি কি না, তা নিয়ে। তার মতে, ‘জিডিপি হলো যাবতীয় ব্যবহারোপযোগী পণ্য ও সেবাসামগ্রীর বাজারদরের যোগফল’। এ কথাকে আরেকটু ভেঙেচুরে তার মতো করে ব্যাখ্যা করলে যা দাঁড়ায় তা হলো, সরকারি খরচ, ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ, গুদামজাত অবিক্রীত দ্রব্যাদি, ভৌত অবকাঠামো এবং বৈদেশিক বাণিজ্যের উদ্বৃত্তের সমষ্টিকে বলে জিডিপি। শেরম্যান সাহেবের এই সংজ্ঞায় কিছু ঘাটতি রয়ে গেছে বলে আমার বিশ্বাস, তবে এর পরে তিনি বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে কথিত দুর্বলতা পুষিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। এ কাজে তিনি কতটা সফল হয়েছেন তা কেবল পণ্ডিতরাই বলতে পারবেন। এই সাংবাদিকের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, উৎপাদিত পণ্য ও সেবাসামগ্রীর সেই অংশটুকুই জিডিপির আওতায় আসে, যা কি না ভোক্তারা উপভোগ করে থাকেন। জিডিপি থেকে একটি দেশের পূর্ণাঙ্গ উৎপাদন ক্ষমতা ও তার সক্ষমতা সম্বন্ধে কোনো ধারণা পাওয়া যায় না। যা খোলাবাজারে বিক্রি হয় জিডিপি কেবল তাকেই হিসাবে নেয়। সে কালোবাজারের ধারে কাছে যেতে সাহসই পায় না। ধারণার কাছে উন্নত চিন্তাভাবনা, গভীর জ্ঞান ও মেধাসম্পত্তির কোনো মূল্য নেই। উৎপাদন প্রক্রিয়ায় যদি দক্ষতা বাড়ে, তাহলে একই বা উন্নতমানের পণ্যের দাম কমে যেতে পারে। এতে করে জিডিপিও হ্রাস পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা দেখা দেয়, জিডিপির এ এক আজব বৈশিষ্ট্য! জিডিপি একরোখা, একচোখা। সে কেবল উৎপাদনই দেখে; পণ্য বা সেবা তৈরি করতে গিয়ে প্রকৃতি ও পরিবেশের যে বেহাল দশা হয়- জিডিপি তা একেবারেই আমলে নেয় না। নৈতিক ঝুঁকিজনিত কারণে বেহায়া কোম্পানিগুলো যে বেপরোয়া কাজকারবারের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজায় তাতেও জিডিপি কোনো আপত্তি করে না! এর আরেকটি বড় সমস্যা হলো, সে কেবল ‘মোট’ আর ‘গড়’ হিসাব নিয়েই চলে; কিন্তু আমার যদি কোনো আয়-উপার্জন না-ই থাকে আর আপনার রোজগার হয় দু’লাখ টাকা, জিডিপি বলবে, আমাদের দু’জনের গড় আয় এক লাখ। কিন্তু আপনি আপনার দুই লাখ দিয়ে যা ইচ্ছা তা করতে পারেন, তাতে আমার কী? “শূন্য হাতে আমি এত বড় কল্পিত ‘গড়’ অঙ্ক লইয়া কী করিব?”

এতক্ষণ একজন তুখোড় রাজনীতিবিদ ও একজন বিশ্বনন্দিত সাংবাদিক-লেখকের কথা জানলাম। এবার দেখি, জিডিপি নিয়ে একজন অর্থনীতিবিদের বয়ান কিরূপ। এখন যাকে নিয়ে আলোচনা করব তিনি ‘আইটিআর ইকোনমিকস’-এর একজন অভিজ্ঞ পণ্ডিত। তার নাম জিম চ্যাপেল। জিম আমাদের এই সহজ সরল আলোচনায় একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করে দিয়েছেন। তিনি বলছেন, মানুষের যাপিত জীবনের চাওয়া-পাওয়া, আরাম-আয়েশ ও আনন্দ-বেদনাকে ধারণ করে দুটো অর্থনৈতিক ধারণা। একটাকে বলে ‘জীবনযাত্রার মান’ (Standard of Living) এবং অন্যটা- ‘জীবনের গুণমান’ (Quality of Life). দৈনন্দিন জীবনে, পণ্য ও সেবাসামগ্রীর পরিমাণ ও গুণমান দিয়ে আমরা পরিমাপ করি আমাদের জীবনযাত্রার মান কতখানি, তা। এই জীবনযাত্রার মান মাপা হয়, ‘মাথাপিছু গড় জিডিপি’ দিয়ে। বলাই বাহুল্য, এটা জীবনযাত্রার মান পরিমাপের একটি অতি সঙ্কীর্ণ মাপকাঠি। একই কাজের জন্য জাতিসঙ্ঘ আরেকটু ব্যাপক ও উন্নত পদ্ধতি বের করেছে, যাকে বলা হয়- ‘মানব উন্নয়ন সূচক’ (Human Development Index.) যেখানে ‘গড় আয়’-এর সাথে জনগণের ‘প্রত্যাশিত গড় আয়ু’, শিক্ষা ও তার সুযোগ সুবিধাও বিবেচনা করা হয়। কথায় কথায় হরহামেশা আমরা ‘জীবনযাত্রার মান’কে ‘জীবনের গুণমান’-এর সাথে গুলিয়ে ফেলি। এই দুই কথার মাঝে মিল আছে, তবে মিলের চেয়ে গরমিলই বেশি। জীবনযাত্রার মান বলতে সাধারণত আমরা বুঝি, নাগালের ভেতর থাকা ধন-সম্পদ, বৈষয়িক দ্রব্য ও সেবাসামগ্রী। জীবনযাত্রার মান যেখানে Objective, জীবনের গুণমান সেখানে Subjective. ব্যক্তিস্বাধীনতা এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের গুণমান জীবনের গুণমানের সাথে তুলনীয়। আবার এই গুণমানের সংজ্ঞা একেক জনের কছে একেক রকমও হতে পারে।

আধুনিক জমানায় ‘পার্সোন্যাল ফাইন্যান্স’-এর আরেকজন পণ্ডিত ব্যক্তি হলেন জুলিয়া ক্যাগান। তিনি জীবনের গুণমানকে আরো বিস্তৃতভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন এবং এর বিশদ ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। তার মতে, জীবনযাত্রার মানের সাথে আর্থিক নিরাপত্তা, কাজের জায়গায় স্বস্তি, আরাম ও তৃপ্তি, পারিবারিক জীবনে সুখশান্তি, সুস্বাস্থ্য, জান-মালের নিরাপত্তা ইত্যাদিকে যোগ করলে জীবনের গুণমানের একটি আন্দাজ পাওয়া যায়। বাস্তবে দেখা যায়, বেশি কামাই করতে গেলে অথবা নির্দিষ্ট আয় থেকে খরচ কমিয়ে সঞ্চয় বেশি করলেও জীবনের গুণমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একই কথা অন্যভাবে বলা যায়, পকেট থেকে তাড়া তাড়া টাকা খসালে জীবনের গুণমানের উন্নয়ন সম্ভব। এই ধারণাটির সাথে ব্যক্তির কাজের একটি সরাসরি সম্পর্ক আছে। আয়-উপার্জন ছাড়াও জীবনের গুণমান মানুষের আনন্দ-বেদনা, শান্তি ও নিরাপত্তার সাথেও যুক্ত। জীবনের গুণমান বলতে আমরা অবসর, বিনোদন, নির্মল পরিবেশ, পাক-সাফ জলহাওয়া, চলাফেরার স্বাচ্ছন্দ্য এবং শিল্প-সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ সুবিধা, ইত্যাদিকেও বুঝে থাকি। কিন্তু আফসোস, জিডিপির সুচতুর হিসেবে এ সবের কোনোই বালাই নেই। এত সমালোচনার পরও বলব, জিডিপিকে অচ্ছুত বলে ছুড়ে ফেলে দেয়ারও কোনো সুযোগ নেই। জাতীয় জীবনে জিডিপি গুরুত্বপূর্ণ, অতি গুরুত্বপূর্ণ। তবে মনে রাখতে হবে, জিডিপির হিসাবে অনেক ‘ফাঁকফোকর’ আছে এবং সে ‘গড়’ নিয়ে খেলতে বেশি পছন্দ করে। উন্নয়নের হিসাব-নিকাশে জিডিপি অপরিহার্য, তথাপি এটাই সব কথা নয়, এটাই সব কথার শেষ কথা নয়।

লেখক : আবু এন এম ওয়াহিদ
অধ্যাপক- টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি, এডিটর- জার্নাল অব ডেভেলপিং এরিয়াজ।
Email: [email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
দাগনভূঞা ও সোনাগাজীতে বিএনপির আহবায়ক কমিটি সাংবাদিক তুরাব ছিলেন সত্যের পক্ষে, মানবতার পক্ষে : সেলিম উদ্দিন নাটোরের সেই তরুণ দাস মন্দিরের পাহারাদার নয়, ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ভবঘুরে সারজিসের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন চিকিৎসকরা নির্বাচনের জন্য যৌক্তিক সময় দিতে চায় জামায়াত : মোবারক হোসাইন নিজেদের যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করল যুক্তরাষ্ট্র! হাসিনা যত টাকা লুট করে নিয়ে গেছে তা দিয়ে ১০০টি পদ্মা সেতু তৈরি করা যেত : টুকু খুলনায় হত্যাসহ ৪ মামলায় সালাম মুর্শেদীর জামিন নামঞ্জুর কারো লুটপাটের দায়ভার আমি নেব না : মেজর হাফিজ ‘যারা চাঁদাবাজি ও দখলবাজি করছে দেশের মানুষ তাদেরকেও বর্জন করবে’ দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার দিয়ে এনসিএলের ফাইনালে ঢাকা মেট্রো

সকল